এতে হুমকির মুখে পড়েছে মসজিদ, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ নদীর পাড় সংলগ্ন বসত ভিটা এবং সরকারের ৩শ’ কোটি টাকার স্থায়ী প্রকল্প নদীর তীর রক্ষা বাঁধ।
মেঘনার আকস্মিক ভাঙনের সংবাদ পেয়ে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নূর হোসেন পাটওয়ারী ও চাঁদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আবু রায়হান নদী ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন। এছাড়া মেঘনার ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফেরদৌসি বেগম।
চাঁদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করে নদীর তীর রক্ষা বাঁধে অতি দ্রুত জিও ব্যাগ ফেলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
মেঘনা তীরে ভাঙন অব্যাহত থাকলে স্থানীয় মসজিদটি নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছে এলাকাবাসী। বিষয়টি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও নির্বাহী অফিসারকে জানানো হলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে এসে তাৎক্ষণিক জিও ব্যাগ ফেলে মসজিদটি রক্ষা করার চেষ্টা করা হয়।
চরভৈরবী ইউনিয়নের জালিয়ার চরে নদীভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নূর হোসেন পাটওয়ারী, পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-প্রকৌশলী মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান এসএম কবির, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সোহেল হাওলাদারসহ স্থানীয় ব্যক্তিরা।