সোমবার জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
২৫০ শয্যা বিশিষ্ট যশোর জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. দিলিপ কুমার রায় জানান, অগ্রিম প্রস্তুতি হিসেবে এসব করা হচ্ছে। পরিস্থিতি খারাপ হলে উপজেলা পর্যায়েও অন্য রোগীদের স্টাফ কোয়ার্টারে স্থানান্তর করে হাসপাতালগুলোতে এই ভাইরাসে আক্রান্তদের রাখার ব্যবস্থা করা হবে। প্রয়োজনে পার্শবর্তী কোনো স্কুলকে বেছে নেয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, বিদেশ থেকে দেশে ফেরা কেউ থাকলে বিশেষ সংস্থার মাধ্যমে তাদের শনাক্ত করতে হবে। তাদেরকে অন্তত ১৪ দিন পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। বিদেশ ফেরতদের সিভিল সার্জনের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। এছাড়া করোনাভাইরাস বিস্তার রোধে এবং করণীয় সম্পর্কে যশোরে সতর্কতামূলক প্রচরণার পাশাপাশি স্বাস্থ্য বিভাগও প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে।
কালেক্টরেট সভা কক্ষে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শফিউল আরিফের সভাপতিত্বে পুলিশ সুপার আশরাফ হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গোলাম রব্বানী, ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট যশোর জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা.দিলিপ কুমার রায়, ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন প্রতিভা ঘরাই, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবুল লাইচ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।