তিনি বলেন, ‘কর্মদক্ষতা, কঠোর পরিশ্রম, কর্তব্য ও নিষ্ঠার স্বীকৃতি স্বরূপ প্রাপ্ত পতাকার মর্যাদা রক্ষায় সকলকে প্রস্তুত থাকতে হবে।’
নবগঠিত রামু সেনানিবাসে বৃহস্পতিবার চারটি ইউনিটের পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
আজিজ আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার পাশাপাশি প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট দুর্যোগ মোকাবিলাসহ দেশের আর্থ-সামাজিক এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে।’
রামু সেনানিবাসের সেনা সদস্যদের ঊর্ধ্বতন নেতৃত্বের প্রতি আস্থা, পারস্পারিক বিশ্বাস, সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্ববোধ বজায় রেখে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সুশৃঙ্খল, দক্ষ ও যোগ্য সেনা সদস্য হিসেবে গড়ে উঠার নির্দেশ দেন সেনাবাহিনী প্রধান।
সেই সাথে অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক যে কোনো হুমকি মোকাবিলায় সদা প্রস্তুত থাকারও নির্দেশ দেন তিনি।
অনুষ্ঠানে ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তা ও বিভিন্ন পদবীর সেনা সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ১০ পদাতিক ডিভিশন ও কক্সবাজার অঞ্চলের চারটি ইউনিটের নবযাত্রার মাধ্যমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী উন্নয়ন রূপকল্প ফোর্সেস গোল ২০৩০-এর বাস্তবায়নের পথে আরেকটি মাইলফলক সংযোজিত হলো। এ ডিভিশন সকল প্রশিক্ষণ ও প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিকদের নিরাপত্তা এবং ত্রাণ বিতরণের দায়িত্বে সফলভাবে নিয়োজিত রয়েছে।