তবে, কেউ ফুটপাতে কোনো ধরনের ইফতারির পসরা বসিয়ে প্রদর্শন ও বিক্রয় করতে পারবে না বলে জানিয়েছেন ডিএমপির উপ-কমিশনার (মিডিয়া) মাসুদুর রহমান।
ইফতারি বিক্রেতা এবং ক্রেতা সকলকে অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে উল্লেখ করে ডিএমপি জানায়, তবে কেউ রেস্তোরাঁয় বসে ইফতার গ্রহণ করতে পারবেন না।
বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে উদ্ভূত সংকট মোকাবিলায় নগরবাসীর সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করছে ডিএমপি।
পবিত্র রমজান মাসে ঢাকা শহরে বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী ইফতার তৈরি এবং বিক্রি করার দীর্ঘ ঐতিহ্য রয়েছে। তবে মহামারি করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের কারণে এ বছর নগরবাসী তাদের চিরাচরিত এ প্রথা পালন করতে পারছে না।
এদিকে, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার মুদি এবং ছোট ছোট অন্যান্য দোকান খোলা রাখার সময় দুই ঘণ্টা বাড়িয়েছে ডিএমপি। ফলে এখন প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে শুরু করে বিকাল ৪টা পর্যন্ত সেগুলো চালু রাখা যাবে।
নতুন এ নির্দেশনা দেয়ার আগে মুদি এবং ছোট ছোট দোকানগুলো দুপুর ২টার মধ্যে বন্ধ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছিল।
আর রাজধানীর স্বীকৃত কাঁচাবাজার এবং সুপারশপগুলো সকাল ৬টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। তবে ওষুধের দোকান এবং জরুরি পরিষেবার প্রতিষ্ঠানগুলো এ নির্দেশনার আওতার বাইরে থাকবে।