পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন শনিবার ইউএনবিকে বলেন, ‘আমরা বিদেশ থেকে আসা ভাইরাস থেকে আমাদের জনগণের সুরক্ষার কথা বিবেচনা করে নিয়মিত ফ্লাইট পরিচালনা বন্ধ করে দিয়েছি।’
অস্ট্রেলিয়ার কথা উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, অস্ট্রেলিয়া সেখানে আসা-যাওয়া উভয় ধরনের নিয়মিত ফ্লাইটই বন্ধ করে দিয়েছে। কিন্তু ওইসিডি দেশগুলো চায় বাংলাদেশ যাতে তা চালু রাখে।
শ্রীলঙ্কা ও ভারত সব ফ্লাইট স্থগিত করলেও কোনো ওইসিডি সদস্য দেশ প্রশ্ন তুলেনি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভাইরাস সংক্রমণের সম্ভাব্য বিপদ বিবেচনা করে ব্রিটিশ সরকারকে ভাড়া করা বিশেষ বিমানের ব্যবস্থা করার পরামর্শ দেন।
তিনি বলেন, ব্রিটিশ নাগরিকরা কেউ যদি যেতে চান তারা রবিবার ঢাকা থেকে ছেড়ে যাওয়া মার্কিন সরকারের দ্বিতীয় ভাড়া করা ফ্লাইটটিতে যেতে পারবেন।
মার্কিন ফ্লাইটটি দোহায় যাবে এবং ব্রিটিশ নাগরিকরা দোহা থেকে যুক্তরাজ্যে যেতে পারবেন।
যুক্তরাজ্য সরকার ঢাকা-লন্ডন-ম্যানচেস্টার-সিলেট রুটে বাংলাদেশের ফ্লাইট পরিচালনা চালিয়ে যেতে চায়। তবে, তা পুনরায় চালু করার বিষয়ে সরকার এখনও কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।
‘দেখা যাক। এখানে একটি কমিটি রয়েছে তারা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে,’ ড. মোমেন বলেন।