সকালে গাজীপুরে কাশিমপুর কারা কমপ্লেক্স প্রাঙ্গণের প্যারেড গ্রাউন্ডে ১১তম ডেপুটি জেলার ও ৫৫তম কারারক্ষী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘কারাগারে নিরাপত্তা বিধানের পাশাপাশি বন্দিদের প্রতি মানবিক আচরণ প্রদর্শন ও প্রশিক্ষণ দেয়ার মাধ্যমে অপরাধীদের চরিত্র সংশোধন করে সমাজে পুর্নবাসনের লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই নানামুখী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এ ধরনের উদ্যোগকে সফল করতে কারা কর্মকর্তা কর্মচারীদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ দেয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’
কারা মহাপরিদর্শক বলেন, ‘বন্দিদের কল্যাণে রমজান মাসে বন্দিদের ইফতারিতে বরাদ্দের পরিমাণ ১৫ টাকা থেকে বৃদ্ধি করে ৩০ টাকা করা হয়েছে। সকালের নাস্তা, রুটি ও গুড়ের পরিবর্তে সপ্তাহে দুই দিন খিচুড়ি, এক দিন হালুয়া-রুটি ও চার দিন সবজি-রুটি সরবরাহ করা হবে।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন-অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক কর্নেল মো. আবরার হোসেন। এছাড়া অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন-উপ মহাপরিদর্শক মো. বজলুর রশীদ, কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার ১ ও ২ এর সিনিয়র জেলসুপার সুব্রত কুমার বালা, কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি ও মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার শাহজাহান আহেমদ, কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার বিকাশ রায়হান ও কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার ২ এর জেলার তারিকুল ইসলামসহ কারা কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।