‘দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে আমরা যৌথভাবে এক নতুন অধ্যায় তৈরি করব।’ ইউএনবির কাছে দুই দেশের মধ্যকার দৃঢ়় সম্পর্কের প্রত্যাশা করেন চীনা রাষ্ট্রদূত।
এ বছর বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ৪৫তম বার্ষিকী পালিত হচ্ছে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, চীনা একটি প্রবাদ আছে যে ‘আন্তরিকতার বন্ধুত্বই দীর্ঘস্থায়ী হয়’।
তিনি বলেন, বিগত ৪৫ বছর ধরে দুই দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে তাদের পারস্পরিক সম্মান, বোঝাপড়া এবং সমর্থন দিয়ে এসেছে।
রাষ্ট্রদূত জিমিং বলেন, বাস্তবিকভাবেই সহযোগিতা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং চীন ও বাংলাদেশের অর্থনীতি একে অপরের সাথে নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত এবং একে অপরের পরিপূরক।
তিনি বলেন, দুই দেশের মধ্যে জনস্বাস্থ্য, বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিশাল জায়গা রয়েছে।
রাষ্ট্রদূত মনে করেন, বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যকার সহযোগিতা শুধু দুদেশের জনগণের জন্যই নয় বরং আঞ্চলিক উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতার প্রসারেও কাজে লাগবে।
তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অংশীদার এবং নির্মাণ সহযোগী এবং বেল্ট অ্যান্ড রোড যোগাযোগের জন্য বড় অবকাঠামো প্রকল্পের বাস্তবায়নকারী হিসেবে চীন সর্বদা বাংলাদেশের পাশে থাকবে।’