জেএইচইউর তথ্য অনুসারে, বিশ্বের ১৮৮টি দেশে এ পর্যন্ত মোট করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছেন ২ কোটি ৫১ লাখ ৩২ হাজার ৩২০ জন এবং কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৮ লাখ ৪৫ হাজার ৫৪ জন।
করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৫৯ লাখের বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৮৩ হাজার ৪৫ জন।
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় যুক্তরাষ্ট্রের পর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ব্রাজিল। এ পর্যন্ত দেশটিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৮ লাখ ৬২ হাজার ৩১১ জন এবং মৃত্যু হয়েছে এক লাখ ২০ হাজার ৮২৮ জনের।
এদিকে, সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত দেশের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারত। দক্ষিণ এশিয়ার এ দেশটিতে শনাক্ত করোনা রোগীর সংখ্যা ৩৫ লাখ ৪২ হাজার ৭৩৩ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৬৩ হাজার ৪৯৮ জনের।
গত বছরের ডিসেম্বরে চীন থেকে সংক্রমণ শুরু হয় প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের। গত ১১ মার্চ করোনাভাইরাস সংকটকে মহামারি ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি:
দেশে মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ৪২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪ হাজার ২৪৮ জনে দাঁড়িয়েছে।
এছাড়া, নতুন করে ১ হাজার ৮৯৭ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। যার ফলে মোট আক্রান্তের সংখ্যা পৌঁছেছে ৩ লাখ ১০ হাজার ৮২২ জনে।
রবিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনা সংক্রান্ত নিয়মিত স্বাস্থ্য সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ৩ হাজার ৪৪ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ১ হাজার ৯০৭ জন। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার এখন পর্যন্ত ৬৪.৯৬ শতাংশ।
গত ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্তের পর ১৮ মার্চ প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।