এ সময় স্থানীয়দের কর্মসূচির প্রতিবাদে পাল্টা সমাবেশ করেন সংশ্লিষ্ট চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম টিপু। এর ফলে এলাকায় উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
বুধবার বেলা ১১টার দিকে নওপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সামনে ও বাজারে পাল্টাপাল্টি এ বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
নওপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মনজুর হোসেন এবং আতিয়ার রহমানসহ কয়েকজন অভিযোগ করে বলেন, ‘করোনাভাইরাসে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যের জন্য বরাদ্দ সরকারি বিভিন্ন সহায়তার কার্ড কাছের লোকদের মাঝে বণ্টনসহ নিজের কাছে রেখে সহায়তার চাল আত্মসাৎ করছেন চেয়ারম্যান। এসব বিষয় নিয়ে কথা বলা হলে তিনি তার সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে নানাভাবে হুমকি প্রদান করেন। আমাদের কোনো তালিকা তিনি গ্রহণ করেননি।’
এদিকে, ইউপি সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে একই সময়ে নওপাড়া ইউপি কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম ও তার অনুসারীরা। সমাবেশ থেকে কয়েকজন সদস্যের নাম উল্লেখ করে তাদের ইউনিয়ন পরিষদ থেকে হটানোর ঘোষণা দেয়া হয়।
চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম বলেন, কতিপয় সদস্য তার কাছে বিভিন্ন সময় অনৈতিক সুবিধা চেয়েছেন। সেই সুবিধা না দেয়ার কারণে তার বিরুদ্ধে এখন অপপ্রচার করছেন সদস্যরা।
এ বিষয়ে মধুখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোস্তফা মনোয়ার বলেন, ‘বিষয়টি আমি উক্ত ইউনিয়নের ট্যাগ অফিসারের মাধ্যমে জানতে পেরেছি। যত দ্রুত সম্ভব ঘটনার তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’