মৃত খায়রুল ইসলাম (৫৫) সদর উপজেলার চৌবাড়িয়া গ্রামের আব্দুল গফুরের ছেলে।
স্থানীয় প্রশাসন ওই বাড়িটি লকডাউন করেছে।
ভোমরা ইউপি সদস্য মিজানুর রহমান জানান, খায়রুল ইসলামসহ পাঁচজন সদস্য গত ২৬ এপ্রিল বাড়িতে ফেরেন। বাড়ি ফিরে তারা কোয়ারেন্টাইন মানতেন না।
মঙ্গলবার গলাব্যথা, জ্বর ও ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দিলে স্থানীয় চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নেন। পরে বুধবার ভোরে বাড়িতেই তিনি মারা যান, বলেন তিনি।
তবে মৃতের ছেলে আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, তার পিতা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। আর দীর্ঘদিন ধরে সর্দি কাশি ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন।
সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ডা. জয়ন্ত সরকার জানান, দেরিতে মৃত্যুর খবর পাওয়ায় নমুনা সংগ্রহ না করেই মেডিকেল টিম বুধবার সকাল ১১টায় ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ দাফনের অনুমতি দিয়েছে।
সাতক্ষীরা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দেবাশীষ চৌধুরী জানান, করোনা উপসর্গে মৃত্যুর খবর জানার পর খায়রুল ইসলামের বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে।