শ্রমিকের মৃত্যু
আশুলিয়ায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু, আহত ২
আশুলিয়ায় বেতন বাড়ানোর দাবিতে বিক্ষোভে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে কাউসার হোসেন নামে একজন শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। গুলিবিদ্ধ হয়েছে আরও দুইজন শ্রমিক।
সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) আশুলিয়ার টঙ্গীবাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
কাউসার হোসেন টঙ্গিবাড়ির ম্যাংগো টেক্স লিমিটেডের সুইং অপারেটর এবং গুলিবিদ্ধ শ্রমিক রাসেল মিয়া ও নয়ন অন্য পোশাক কারখানার শ্রমিক।
আরও পড়ুন: আশুলিয়ায় গার্মেন্টস শ্রমিকেদর সংঘর্ষে নারী শ্রমিক নিহত
শ্রমিকরা জানায়, সকাল থেকে ম্যাংগো টেক্স লিমিটেডসহ কয়েকটি গার্মেন্টসের শ্রমিকরা বিক্ষোভ করে। দুপুরে কাউসার, রাসেল ও নয়ন গুলিবিদ্ধ হন। তাদের উদ্ধার করে এনাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক কাউসারকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালের ডিউটি ম্যানেজার এনামুল বলেন, গুলিবিদ্ধ হয়ে ওই শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আহত দুই জন ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আশুলিয়া শিল্প পুলিশের পুলিশ সুপার সারোয়ার আলম ব্যস্ত আছেন জানিয়ে পরে যোগাযোগ করতে বলেন।
পরে আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক জানান, সোমবার সকাল থেকে শ্রমিকরা বেতন বাড়ানোর দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করেন। বিকেলের দিকে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠলে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে রাবার বুলেট ছুড়লে তিন শ্রমিক আহত হয়।
এদিকে বকেয়া বেতনের দাবিতে সকাল থেকে নবীনগর চন্দ্রা মহাসড়কের আশুলিয়ার বাইপাইলে সড়ক অবরোধ করে রাখে বার্ডস গার্মেন্টসের শ্রমিকরা। এ ঘটনায় মহাসড়কটিতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
আরও পড়ুন: শ্রমিক অসন্তোষে আশুলিয়ায় ২১৯ কারখানা বন্ধ
নিরাপত্তার আশ্বাসের পরও আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে শ্রমিক অসন্তোষ, ২২টি তৈরি পোশাক কারখানা বন্ধ
২ মাস আগে
খুলনায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ৩ শ্রমিকের মৃত্যু
খুলনায় নির্মাণাধীন দশতলা ভবনের ৫ম তলায় কাজ করার সময় মাচা থেকে পড়ে তিন শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকালে নগরীর বয়রা সরকারি মহিলা কলেজের সামনে কর কমিশনারের কার্যালয় ভবনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- রাব্বি (২৭), আশরাফুল (৩০) ও মামুন (২৫)।
স্থানীয়রা জানায়, মঙ্গলবার সকালে সোনাডাঙ্গা থানাধীন বয়রা এলাকায় কর কমিশনারের কার্যালয়ের নির্মাণাধীন ভবনে একটি মাচায় ৮ জন শ্রমিক কাজ করছিলেন। এরমধ্যে তিনজন পা পিছলে পড়ে যান। বাকিরা কোনো রকমে মাচা ধরে উপরে উঠতে সক্ষম হন।
আরও পড়ুন: সীতাকুণ্ডে বিস্ফোরণে আহত আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু
তারা আরও জানায়, নিচে পড়ে যাওয়া রাব্বি, মামুন ও আশরাফুলকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
সোনাডাঙ্গা মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুমন মন্ডল বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের ময়নাতদন্তের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
লাশগুলো খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে রয়েছে।
সোনাডাঙা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। লাশ তিনটি খুমেক হাসপাতালে রয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারতে ওষুধ কারখানায় বিস্ফোরণে ১৫ শ্রমিকের মৃত্যু
৩ মাস আগে
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে শ্রমিকের মৃত্যুর অভিযোগ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা গণমিছিল ও বিক্ষোভ চলাকালে হবিগঞ্জে গুলিবিদ্ধ হয়ে এক শ্রমিকের মৃত্যুর অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শুক্রবার বিকেলে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও পুলিশের সংঘর্ষ চলাকালে এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে ট্রাক ও মাইক্রোবাস সংঘর্ষে একই পরিবারের ৪ জনসহ নিহত ৫
নিহত শ্রমিকের নাম মোস্তাক মিয়া (২৮)। সিলেটে টুকের বাজার এলাকায় তার বাড়ি। তিনি হবিগঞ্জে পিডিবির ঠিকাদারের অধীন শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শুক্রবার বিকেলে শিক্ষার্থীরা গণমিছিল শুরু করলে সিনেমা হল এলাকায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সংঘর্ষের মধ্যেই গুলিবিদ্ধ হন মোস্তাক মিয়া। তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার সদর আধুনিক হাসপাতালে নেওয়ার পরপরই তার মৃত্যু হয়।
সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার মোমিন উদ্দিন চৌধুরী মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে বিস্তারিত বলতে রাজি হননি তিনি।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে পুলিশ-শিক্ষার্থী সংঘর্ষে আহত ৫০, আ. লীগ কার্যালয়ে আগুন
রাজধানীতে গণমিছিল, সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে
৪ মাস আগে
জাফলংয়ে প্রতিপক্ষের আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু
সিলেটের গোয়াইনঘাটে কথা কাটাকাটি জেরে হোসেন মিয়ার ঘুষিতে পানিতে পড়ে আব্দুর নূর নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গছে। এ ঘটনায় হোসেন মিয়াকে আটক করেছে পুলিশ।
সোমবার (৮ জুলাই) ভোরে উপজেলা জাফলংয়ের নয়াবস্তি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত আব্দুর নূর ওই উপজেলার পূর্ব জাফলং ইউনিয়নের নয়াবস্তি গ্রামের করিম হোসেনের ছেলে।
অভিযুক্ত হোসেন মিয়া উপজেলার জাফলং ইউনিয়নের বাউরভাগ হাওর গ্রামের রুস্তম খার ছেলে।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, প্রতিদিনের ন্যায় জাফলং নদীতে নৌকা নিয়ে বালু উত্তোলনের কাজে যায় শ্রমিকরা। নৌকা রাখাকে কেন্দ্র করে আব্দুর নূর ও হোসেনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি ও মারামারি হয়। একপর্যায়ে হোসেনের ঘুষিতে আব্দুর নূর পাশে থাকা নৌকায় লেগে মাথায় আঘাত পেয়ে নদীতে পড়ে যায়। স্থানীয়রা প্রায় ৪০ মিনিট খোঁজাখুঁজি করে নদী থেকে আব্দুর নূরকে উদ্ধার করে জৈন্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে এ ঘটনায় স্থানীয়রা হোসেন মিয়াকে আটক করে পুলিশ দেয়। তবে কী বিষয় নিয়ে তাদের মধ্যে মারামারি হয়েছে, তা এখনও সঠিকভাবে জানা যায়নি।
গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এই ঘটনায় লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। জড়িত একজনকে আটক করা হয়েছে। আইনি ব্যবস্থারে প্রস্তুতি চলছে।’
৫ মাস আগে
সিরাজগঞ্জে ভবনের ছাদ থেকে পড়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকায় আটতলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে মোহাম্মদ সাব্বির নামে এক নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার (২৬ মে) সন্ধ্যায় পৌর এলাকার ভাঙাবাড়ি মহল্লায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত সাব্বির সদর উপজেলার বেড়াবাড়ি গ্রামের মোসলেম উদ্দিনের ছেলে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সিরাজুল ইসলাম জানান, সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার ভাঙ্গাবাড়ি মহল্লায় প্রকৌশলী নুরনবী ও সুলতান মাহমুদের আটতলা ভবনের চিলেকোঠায় রবিবার সকাল থেকে সাব্বির কাজ করছিলেন। কাজ শেষে সন্ধ্যায় পলিথিন দিয়ে সারাদিনের কাজের অংশ বৃষ্টি থেকে নিরাপদ রাখতে ঢেকে দিতে গিয়ে ঝড়ো বাতাসে পলিথিনসহ পাশের দোতলার ছাদে পড়ে গুরুতর আহত হন তিনি।
পরে তাকে উদ্ধার করে আশঙ্কজনক অবস্থায় সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকরা তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। রাতে ঢাকা নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন বলেও জানান ওসি।
৬ মাস আগে
নারায়ণগঞ্জে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় নির্মাণাধীন ভবনের তৃতীয় তলার ছাদ থেকে পড়ে মো. ইসমাইল (৫৫) নামের এক নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।
বুধবার (১৫ মে) দুপুর ১২টার দিকে ফতুল্লার দাপা ইদ্রাকপুরস্থ শারজাহান রোলিং মিলস খাঁ বাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত নির্মাণ শ্রমিক মো. ইসমাইল নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ থানার রফিকপুরের মুসলিম মিয়ার ছেলে।
আরও পড়ুন: দৌলতদিয়ায় নদীতে পড়ে পরিবহন শ্রমিকের মৃত্যু
জানা যায়, নির্মাণাধীন তৃতীয় তলা ভবনটি শিক্ষক বারী বাহাদুর আলী আখনের। গতকাল বুধবার দুপুরে কাজ করার সময় ভবনটির তৃতীয় তলার ছাদ থেকে পড়ে যান তিনি। সে সময় অপর নির্মাণ শ্রমিকরা তাকে দ্রুত শহরের খানপুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আজম মিয়া বলেন, সংবাদ পেয় ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। কেউ অভিযোগ দিলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সেপটিক ট্যাংকে নেমে ৩ শ্রমিকের মৃত্যু
৭ মাস আগে
ময়মনসিংহে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
ময়মনসিংহের ত্রিশালে তিনতলার ছাদে সাইনবোর্ড লাগাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দুই শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলা পৌর শহরের গোহাটা মোড়ে এই ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- উপজেলার দরিরামপুর বরকুমা এলাকার লালু মিয়ার ছেলে সুমন (৩১) এবং বৈলর বাঁশকুড়ি এলাকার আবুল কালামের ছেলে নূর মোহাম্মদ (২৩)।
ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মর্কতা (ওসি) কামাল হোসেন জানান, শনিবার রাতে দুই শ্রমিক পৌর শহরের গোহাটা মোড়ের একটি তিনতলা ভবনের ছাদে সাইনবোর্ড লাগানোর জন্য ওঠেন। ছাদে অসাবধানতাবশত বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নিচে পড়ে গুরুতর আহত হন দুইজন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ঘুড়ি ধরতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নারীর মৃত্যু
পরে স্থানীয়রা আহত সুমন ও নূর মোহাম্মদকে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সুমনকে মৃত ঘোষণা করেন। সেখান থেকে নূর মোহাম্মদকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠালে চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠান। ঢাকায় নেওয়ার পথে নূর মোহাম্মদও মারা যান।
ওসি আরও জানান, লাশ দুটি উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: খুলনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
১০ মাস আগে
যশোরে পুরোনো ভবন ভাঙার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
যশোরের অভয়নগরে পুরাতন ছাদের ঢালাই অংশ ভেঙ্গে পড়ে বিল্লাল হোসেন (৩৫) নামে এক শ্রমিক নিহত হয়েছেন।
রবিবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে অভয়নগর উপজেলার এ দুঘর্টনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানায়, মিলের ভিতরে পুরোনো স্টাফ কোয়ার্টারের ভবনের ছাদের অংশ ভেঙ্গে শ্রমিক বিল্লাল হোসেনের গায়ে পড়ে। এতে তিনি মারাত্মক আহত হন। অন্য শ্রমিকেরা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শে তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথেই তার মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন: যশোরে মাইক্রোবাসের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
নিহত বিল্লাল হোসেন খুলনা জেলার কয়রা উপজেলার বাগালিয়া ইউনিয়নের নারায়নপুর গ্রামের আনোয়ার গাজীর ছেলে।
পরিবারের পক্ষ থেকে জানায়, বিল্লাল হোসেন যশোর জে জে আই জুট মিলের ভিতরে স্টাফ কোয়ার্টারের পুরাতন ভবন ভাঙ্গার জন্য শ্রমিক হিসেবে কাজ করছিলেন। রবিবার পুরোনো ভবন ভাঙ্গার সময় স্টাফ কোয়ার্টারের ছাদের ঢালাই অংশ ভেঙ্গে তার গায়ের উপরে পড়ায় তিনি মারাত্মকভাবে আহত হন। পরে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
অভয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম আকিকুল ইসলাম জানান, বিষয়টি খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
আরও পড়ুন: যশোরে ট্রাকচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
১ বছর আগে
ডেমরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রাজধানীর ডেমরায় নির্মাণাধীন ১০ তলা ভবনের ৭ম তলা থেকে পড়ে এক নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিষয়টি জানিয়েছে পুলিশ।
নিহত মো. মাহফুজুর রহমান মাসুম (৩০) লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার পূর্ব চড়া মনিমোহন গ্রামের মৃত নুরুজ্জামানের ছেলে। তিনি ওই ভবনেই থাকতেন।
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে ডেমরা থানার উত্তর সানারপাড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: ডেমরায় ক্রেন দুর্ঘটনায় ৩ নির্মাণ শ্রমিক নিহত
নিহতের সহকর্মী মো. জুয়েল বলেন, বেলা ১১টার দিকে নাস্তা করে ১০ তলা ভবনের ৭ম তলায় কাজ শুরু করেন মাসুম।
হঠাৎ ভবনের ৭ম তলা থেকে পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত হন মাসুম।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক দুপুর সোয়া ১২টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও বলেন, লাশ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে এবং সংশ্লিষ্ট থানায় খবর দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
পাবিপ্রবির নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ২ শ্রমিক নিহত, আহত ১
১ বছর আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় নির্মাণাধীন একটি মসজিদে কাজ করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) দুপুরের দিকে সদর উপজেলায় এই ঘটনা ঘটে।
নিহত শ্রমিক হাফেজ মুজাহিদুল ইসলাম (১৮) জেলার সরাইল উপজেলার উচালিয়াপাড়ার মৃত আউলি মিয়ার ছেলে।
মুজাহিদের সহকর্মীরা জানান, নির্মাণাধীন জেলা মডেল মসজিদের প্রথম তলায় পানির পাইপ নিয়ে যাওয়ার সময় মুজাহিদ একটি বৈদ্যুতিক তারের সঙ্গে জড়িয়ে আহত হন। আহত মুজাহিদকে প্রথমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম হোসেন জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশের একটি দল পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
মাগুরায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৭ম শ্রেণির ছাত্র নিহত
১ বছর আগে