সিএনজি অটোরিকশা
চট্টগ্রামে সিএনজি অটোরিকশার চাপায় কলেজছাত্রী নিহত
চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেইলি ব্রিজে সিএনজি অটোরিকশার চাপায় ফাতেমা তুজ জোহরা নামে এক কলেজছাত্রী নিহত হয়েছেন।
সোমবার দুপুর ১টার দিকে ফেরিতে উঠার সময় এই ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের হস্তক্ষেপ বদলে দিয়েছে একজন রিকশাচালকের জীবন
ফাতেমা তুজ জোহরা (১৮) জেলার বোয়ালখালী পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম কধুরখীল হানিফার বাড়ির মো. হাসানের মেয়ে। নগরীর চান্দগাঁও থানাধীন হাজেরা তজু মহিলা কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্রী ছিলেন তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কালুরঘাট সেতুসংলগ্ন কর্ণফুলী নদীর পশ্চিম প্রান্ত থেকে ছেড়ে আসা ফেরি থেকে পাড়ে উঠার সময় বেইলি ব্রিজে একটি সিএনজিচালিত টেম্পু (অটোরিকশা) নিয়ন্ত্রণ হারায়। এসময় টেম্পুটি দ্রুত পেছনের দিকে নেমে আসে। ঠিক তখনই ফেরিতে উঠার জন্য কলেজ শিক্ষার্থীর বেইলি ব্রিজ পার হচ্ছিলেন। টেম্পুটি বেইলি ব্রিজের রেলিংয়ের সঙ্গে ওই শিক্ষার্থীকে চাপা দেয়। ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
বোয়ালখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা (ওসি) আহসাব বলেন, পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। এই ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন: শিবগঞ্জে মহানন্দা নদীতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় ১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি
৭ মাস আগে
চট্টগ্রামে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ
চট্টগ্রাম মহানগরীতে একটি সিএনজি অটোরিকশার গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে একই পরিবারের পাঁচজন দগ্ধ হয়েছেন।
সোমবার (২৪ এপ্রিল) দুপুর পৌনে ১টার দিকে নগরীর বাকলিয়া থানার শাহ আমানত সেতু এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে কোল্ড স্টোরেজে বিস্ফোরণে আগুন
অগ্নিদগ্ধরা হলেন-কর্ণফুলী উপজেলার উত্তর শিকলবাহা গোদার পাড় এলাকার বিলকিস (২৮), জোসনা বেগম (২৮), সাথী আক্তার (১৭), জান্নাত (৮) ও কাইনাত (৩)।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ নূরুল আলম আশেক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, দুপুরে শাহ আমানত সেতু এলাকায় একটি সিএনজি অটোরিকশার গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে একই পরিবারের পাঁচজন অগ্নিদগ্ধ হয়। তাদেরকে চমেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরে কিশোর গ্যাংয়ের ককটেল বিস্ফোরণ
কুড়িগ্রামে কুড়িয়ে পাওয়া মর্টারশেল বিস্ফোরণে বিচ্ছিন্ন হলো পা
১ বছর আগে
সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি অটোরিকশা চালক নিহত
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় এক সিএনজি অটোরিকশা চালক নিহত হয়েছেন। শনিবার (৯ জুলাই) সকাল ৮টায় উপজেলার কুমিরা ইউনিয়নের ছোট কুমিরা এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত মো. তারেক (১৯) উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের আকিলপুর গ্রামের সালাদার বাড়ির নুরুল ইসলামের ছেলে।
বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ওসি নাজমুল হক বলেন, শনিবার সকাল ৮টায় গুল আহম্মদ জুট মিলস এলাকায় সিএনজি অটোরিকশাটি পাম্প থেকে বের হয়ে মহাসড়কের ছাট কুমিরা নিমতলা এলাকায় যাওয়ার সময় ঢাকামুখী একটি মাইক্রোবাস চাপা দিলে ঘটনাস্থলে চালক নিহত হয়েছে।
এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানান।
পড়ুন: সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনায় ১১ জন নিহত
২ বছর আগে
উখিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪
কক্সবাজারের উখিয়ায় পিকআপ ও সিএনজি অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে চার জন নিহত হয়েছে। মঙ্গলবার (২২ মার্চ) রাত ১০টার দিকে উপজেলার রাজাপালং ইউনিয়নের কুতুপালং ট্রানজিট ক্যাম্প এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহতদের পরিচয় এখনও জানা যায়নি।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সঞ্জুর মোর্শেদ বলেন, বালু ভর্তি টেকনাফমুখী পিকআপের সাথে উখিয়ামুখী যাত্রীবাহী অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে চারজন যাত্রী ঘটনাস্থলে নিহত হয়।
ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহগুলো উদ্ধার করা হয়েছে বলে ওসি জানিয়েছেন।
পড়ুন: রাঙ্গামাটিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
ভোলায় সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক শিক্ষা কর্মকর্তা নিহত
২ বছর আগে
টোকেন-স্টিকার দিয়ে সড়কে চলছে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা
ফেনীতে প্রতি মাসে ৫০০ থেকে এক হাজার টাকার টোকেন-স্টিকার দিয়ে হাজারের অধিক অবৈধ সিএনজিচালিত অটোরিকশা জেলার বিভিন্ন সড়কে চলছে। এসব অটোরিকশার নম্বর প্লেট, রোড পার্মিট কিংবা বৈধ কোনো কাজগপত্র না থাকলেও টোকেন দেখালে তাদের পুলিশ ছেড়ে দেয়।
চালকরা একটি টোকেন বা স্টিকার দিয়ে সড়ক ব্যবহার করছেন। পুলিশকে দেয়ার কথা বলে শ্রমিক সংগঠন প্রতি মাসে টোকেন প্রতি তাদের কাছ থেকে আদায় করছে ৫০০ থেকে এক হাজার টাকা।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ফেনী জেলার বিভিন্ন সড়কে চলাচল করা ২৪ হাজার অটোরিকশার ৯০ ভাগের নিবন্ধন কিংবা বৈধ কোনো কাগজপত্র নেই। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) থেকে নিবন্ধন করা ৯ হাজার ২০০ সিএনজি অটোরিকশা থাকলেও ছয় হাজার সিএনজিচালিত অটোরিকশা নবায়ন করা হয়নি। মাত্র দুই হাজার ৬০০ সিএনজি বৈধভাবে চলছে। এছাড়া নিবন্ধিত চালক আছেন মাত্র এক হাজার ২৫৫ জন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সিএনজি চালিত অটোরিকশা চালক জানান, নবায়ন বা নতুন লাইসেন্স করতে ১০-১৫ হাজার টাকা খরচ হয়। তার উপর নানা হয়রানি। অথচ মাসে ৫০০ টাকা হারে বছরে ছয় হাজার টাকার স্টিকার খরচ দিয়ে ‘টেনশন ছাড়া’ চলছেন তিনি।
আরও পড়ুন: রাজধানীর প্রতিটি খালের অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করা হবে: মন্ত্রী
নম্বরবিহীন কয়েকটি অটোরিকশা থামিয়ে কাগজপত্র দেখতে চাইলে চালকরা গাড়ির সামনের গ্লাসে লাগানো স্টিকার দেখান বা একটি টোকেন ধরিয়ে দেন। অনেক চালক তাদের হাতে চাবির রিং দেখিয়ে বলেন, এটা দিয়ে পুরো নোয়াখালী অঞ্চল বিনা বাধায় চলাচল করা যায়। তবে রিংয়ের দাম স্টিকার থেকে দিগুণ।
এসব টোকেনে লেখা পুলিশ ডিউটির জন্য! এর অর্থ জানতে চাইলে চালকরা জানান, এই টোকেন সড়কে চলাচলের বৈধতা। টোকেন থাকলে ছেড়ে দেয় পুলিশ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নিবন্ধন, ট্যাক্স টোকেন ও ফিটনেসবিহীন অবৈধ রুট পারমিটের বিরুদ্ধে বিআরটিএ এবং ট্রাফিক পুলিশ মাঝে মাঝে অভিযান চালায়। তবে অভিযানের খবর আগেই পেয়ে যান অবৈধ অটোরিকশা চালকরা। যেসব অটোরিকশাচালক অবৈধ টোকেন নিতে বিলম্ব করেন বা নিতে অস্বীকার করেন তাদের বিরুদ্ধে মামলা কিংবা রেকার লাগিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা আদায় করা হয়।
জানা গেছে, মোটরযান আইন অনুযায়ী বিআরটিএ’র নিবন্ধন ছাড়া কোনো গাড়ি রাস্তায় চলাচলের সুযোগ না থাকলেও শুধু শহর ও যানবাহন পরিদর্শক-ট্রাফিক পুলিশের বিভিন্ন নামের টোকেনে ফেনী শহরে অনায়াসে চলছে এসব গাড়ি। রয়েছে ‘প্রাইভেট’ ও ‘নিলাম’সহ বিভিন্ন প্রতীকী সংকেত লেখা অনিবন্ধিত সিএনজিচালিত অটোরিকশা।
আরও পড়ুন: নবগঙ্গা নদী গর্ভে ১শ একর ফসলি জমি
৩ বছর আগে
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩
চট্টগ্রামে নগরীতে বৃষ্টির পানিতে ডুবে যাওয়া সড়কে সিএনজি অটোরিকশা নালায় পড়ে দুই জনসহ সড়ক দুর্ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন তিনজন।
আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ষোলশহর দুই নম্বর গেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
সিএনজি খালে পড়ে নিহতরা হলেন, খাতিজা বেগম (৬৫) ও সিএনজি চালক মো. সুলতান (৩৮)।
অপর দিকে নগরীর একে খাঁন গেইট এলাকায় গাড়ি চাপা পড়ে মারা যান এক অজ্ঞাত যুবক।
আরও পড়ুন: সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ যুবক নিহত
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির এসআই জহিরুল ইসলাম তিনজন মারা যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এসআই জানান, দুপুর ১২টার দিকে নগরীর ষোলশহর দুই নম্বর গেটের মেয়র গলি এলাকায় টিএন্ডটি কলোনির বাইলাইন সড়ক থেকে পাশের খালে পড়ে যায় যাত্রীবাহী চলন্ত সিএনজি। এর মধ্যে তিন যাত্রী ভেসে উঠে আসেন। নিহত দুজন সিএনজিতে আটকা পড়ে খালের পানিতে ডুবে যান। পরে ফায়ার সার্ভিসসহ স্থানীয়দের সাহায্যে তাঁদের উদ্ধার করে চমেক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক দুজনকেই মৃত ঘোষণা করেন। আহত অবস্থায় আরও তিনজন হাসপাতালে ভর্তি আছে।
নিহত খাতিজার স্বজন পারভেজ আহমদ জানান, খাতিজা কয়েক দিন আগে এখানে তাঁর ভাইয়ের বাসায় বেড়াতে এসেছিলেন। আজ নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন তিনি। তাঁর বাড়ি কর্ণফুলী থানা এলাকায়।
আরও পড়ুন: অভয়নগরে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই আনসার সদস্য নিহত
ফায়ার সার্ভিসের চট্টগ্রাম বায়েজিদ স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, সিএনজি ডুবে যাওয়ার খবর পেয়ে নগরীর আগ্রাবাদ ও বায়েজিদ স্টেশন থেকে তিনটি ইউনিট উদ্ধার কাজে অংশ নেই। এ সময় ডুবুরিও আসে। সিএনজি তুলে আনার পর এ দুজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের চমেক হাসপাতালে পাঠানো হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন
এদিকে এর আগে সকালে একে খাঁন গেইট এলাকায় গাড়ি চাপা পড়ে আহত এক অজ্ঞাত ব্যাক্তিকে চমেক হাসপাতালে নেয়ার পর তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানান চমেক ফাঁড়ির পুলিশ।
৩ বছর আগে
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত
বগুড়া-নওগাঁ মহাসড়কের আদমদীঘির শিবপুর নামক স্থানে বাসের ধাক্কায় সিএনজি অটোরিকশার যাত্রী ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন।
৩ বছর আগে
শেরপুরে ট্রাক ও সিএনজি অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫
শেরপুরে ট্রাক-সিএনজি অটোরিকশার সংঘর্ষে আহত আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এনিয়ে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে পাঁচজনে।
৩ বছর আগে