দুলু
হাসিনাকে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বানাতে মোদির প্রতি দুলুর আহ্বান
শেখ হাসিনাকে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বানাতে মোদি সরকারে প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনাকে উৎখাতের পর ভারতের জ্বালা শুরু হয়েছে। এছাড়া তারা জোর করে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় বসাতে চায়।
শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) নাটোরের কাফুরিয়া ইউনিয়নের চাঁদপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে স্থানীয় বিএনপির জনসভায় এসব কথা বলেন তিনি।
বাংলাদেশ নিয়ে ভারত অপপ্রচার করছে জানিয়ে দুলু বলেন, বাংলাদেশ নিয়ে ষড়যন্ত্র করার চেষ্টা করলে বাংলাদেশের মানুষ ছেড়ে দেবে না।
আরও পড়ুন: ভারত কুটনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গেছে: দুলু
তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনাকে ভারতে মুখ্যমন্ত্রী বানিয়ে দেখেন কীভাবে দিনের ভোট রাতে করতে হয়। কীভাবে গুম, খুন হয়।
এছাড়া কীভাবে ক্ষমতায় থাকতে হয় শেখ হাসিনা তাও শিখিয়ে দেবে বলে জানান বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু।
ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি বাবর আলীর সভাপতিত্বে জনসভায় বক্তব্য দেন বিএনপি নেত্রী সাবিনা ইয়াসমিন ছবি, দেওয়ান শাহীন প্রমুখ।
১ সপ্তাহ আগে
ভারত কুটনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গেছে: দুলু
বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বলেছেন, প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত কূটনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গেছে।
শনিবার (৭ ডিসেম্বর) গাবতলী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে স্থানীয় বিএনপি আয়োজিত স্মরণ সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষকে উপেক্ষা করে ভারত শুধুমাত্র শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের সঙ্গে বন্ধুত্ব করেছিল। তাই এদেশের মানুষ আজ ভারতের বিপক্ষে চলে গেছে।
আরও পড়ুন: ‘শেখ হাসিনার সঙ্গে বন্ধুত্বের জন্য ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে দুশমনি করছে’
দুলু বলেন, ভ্রান্ত নীতির কারণে নেপাল, ভুটান ও শ্রীলঙ্কা ভারতকে ত্যাগ করেছে। শেখ হাসিনার পক্ষে আর ওকালতি না করে ভারতকে তাদের পক্ষ ত্যাগ করে বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে আসার আহ্বান জানান।
তিনি আরও বলেন, ভারতের আচরণ দাদাগিরির মতো।
তাই বাংলাদেশের মানুষ ৭১-এ পাকিস্তানের দাদাগিরি মেনে নেয়নি, তেমনি ভারতের দাদাগিরিও মেনে নেবে না বলে জানান দুলু।
বিএনপি নেতা শামসুদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় বিএনপি নেত্রী সাবিনা ইয়াসমিন ছবি, দেওয়ান শাহীনসহ অন্যান্য নেতারা বক্তব্য দেন।
২ সপ্তাহ আগে
বিএনপি নেতা দুলুর দুর্নীতি মামলার বিচার ১ বছরে শেষ করার নির্দেশ
বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক উপমন্ত্রী আসাদুল হাবিব দুলুর দুর্নীতির মামলার বিচার এক বছরে শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সোমবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে করা মামলাটির বিচার কার্যক্রম দীর্ঘ ১২ বছর ধরে হাইকোর্টের আদেশে স্থগিত ছিল। আজ হাইকোর্ট বেঞ্চ অধ্যক্ষ দুলুর মামলাটির রুল খারিজ করে রায় দিয়েছেন এবং আগামী এক বছরের মধ্যে মামলাটি বিচারিক আদালতকে নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: ১০ দেশের সঙ্গে চুক্তি করতে বিএফআইইউকে তিন মাসের সময় হাইকোর্টের
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক, দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশিদ আলম খান এবং দুলুর পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী আবদুর রাজ্জাক খান।
দুলুর বিরুদ্ধে দুদক ২০০৯ সালের ২১ জানুয়ারি লালমনিরহাট সদর থানায় মামলা দায়ের করে। মামলায় এক কোটি ৬১ লাখ টাকা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়। এ মামলায়ও একই বছরে দুদক চার্জশিট দাখিল করে। এরপর মামলাটি বাতিলের আবেদন জানালে হাইকোর্ট ২৫ আগস্ট ২০১০ সালে মামলাটির বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত করে রুল জারি করেন।
সেই থেকে এ মামলাটি বিচার কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। দীর্ঘদিন হাইকোর্টের স্থগিতাদেশের কারণে মামলাটি বিচার বন্ধ ছিল।
সোমবার এই রায়ের ফলে মামলাটি সচল হলো।
আরও পড়ুন: সাংবাদিকদের আয়কর কর্তৃপক্ষকেই পরিশোধ করতে হবে: হাইকোর্ট
বিপিসির এসএওসিএল-এ ৪৭২ কোটি টাকা অনিয়মের ব্যাখ্যা চেয়েছে হাইকোর্ট
২ বছর আগে
বিএনপি নেতা মিনু, দুলুসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনু ও সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুসহ দলটির চার নেতার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত।
বুধবার রাজশাহী মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক সাইফুল ইসলাম তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
মামলার অপর দুই আসামি হলেন-রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সিটি মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল ও মহানগরের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল হক মিলন।
আরও পড়ুন: অরিত্রীর আত্মহত্যা: ভিকারুনিসার দুই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আসলাম সরকার বলেন, রাজপাড়া থানার ওসি ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম বুধবার আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। আদালত প্রতিবেদনটি আমলে নিয়ে শুনানি শেষে বিএনপির চার নেতার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ান জারি করে। একই সাথে আগামী ২৬ এপ্রিল মামলার পরবর্তী দিন ধার্য করা হয়।
আইনজীবী আসলাম সরকার বলেন, গত ২ মার্চ রাজশাহীতে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট স্মরণ করিয়ে দিয়ে প্রাণনাশের হুমকি ও বর্তমান সরকার উৎখাতে রাষ্ট্রবিরোধী বক্তব্য দেয়া হয়। এ ঘটনায় রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার অনুমতি চেয়ে গত ৯ মার্চ রাজশাহী জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন মহানগর আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মুসাব্বিরুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়া ও গয়েশ্বরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন পাওয়ার পর গত ১৬ মার্চ রাজশাহী মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দায়ের করা হয়। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেয়।
৩ বছর আগে