বিজিএমইএ
ঈদের আগেই বিজিএমইএ আওতাধীন কারখানার মার্চ মাসের মজুরি পরিশোধ: বিজিএমইএ
বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) আওতাধীন দুই হাজার ১৫১টি কারখানার সবকটিই ২০২৩ সালের মার্চ মাসের মজুরি পরিশোধ করেছে।
এর মধ্যে দুই হাজার ১৪৫টি কারখানায় (৯৯ দশমিক ৭২ শতাংশ) উৎসব বোনাস দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে বিজিএমইএ।
বাকি ছয়টি কারখানায় গতকালকের মধ্যে বোনাস পরিশোধের কাজ শেষ করার কথা ছিল।
এদিকে এক হাজার ৭৬৮টি কারখানা (৮২ দশমিক ১৯ শতাংশ) এপ্রিল মাসের অগ্রিম বেতন দিয়েছে।
আরও পড়ুন: বৃদ্ধাশ্রমে ইফতার কর্মসূচির বাজেটে দান করবে বিজিএমইএ
বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বিভিন্ন প্রতিকূলতা সত্ত্বেও শ্রমিকদের বেতন দিয়ে ঈদুল ফিতরের আনন্দ নিশ্চিত করার প্রচেষ্টার জন্য পোশাক শিল্পের সকল উদ্যোক্তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
বিজিএমইএ জানিয়েছে, তারা প্রায় ৪৫০টি পোশাক কারখানাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণের আওতায় এনেছে, যারা তাদের শ্রমিকদের বেতন দিতে অসুবিধার সম্মুখীন হতে পারে এবং তাদের সমস্যা সমাধানে সহায়তা করেছে।
ঈদের ছুটি প্রসঙ্গে বিজিএমইএ জানায়, সরকার ও ব্যবসায়ী সংগঠনের অনুরোধে পোশাক মালিকরা পর্যায়ক্রমে ঈদ উপলক্ষে শ্রমিকদের ছুটি দেওয়া শুরু করেছেন, যা ১৬ এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে।
ফারুক হাসান ছুটির দিনে ব্যাংক খোলা রাখা এবং তৈরি পোশাক কারখানায় বেতন-বোনাস প্রদানের ব্যবস্থা করায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের ধন্যবাদ জানান।
তিনি বাস, ট্রেন ও লঞ্চে যাতে ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি যাত্রী বহন করতে না পারে সেজন্য নজরদারি বাড়ানোর জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান এবং ঈদযাত্রায় অপ্রীতিকর দুর্ঘটনা এড়াতে ট্রাকে যাতে যাত্রী পরিবহন না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান।
তিনি পোশাক শ্রমিকরা যাতে আনন্দের সঙ্গে ঈদুল ফিতর উদযাপন করতে পারেন তা নিশ্চিত করতে সহযোগিতা করার জন্য সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, নৌপরিবহন মন্ত্রী, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থা, শ্রমিক নেতৃবৃন্দ এবং সাংবাদিকদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
আরও পড়ুন: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে হাইকমিশনের সহায়তা চায় বিজিএমইএ
ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে হাইকমিশনের সহায়তা চায় বিজিএমইএ
সভাপতি ফারুক হাসানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) একটি প্রতিনিধি দল নয়াদিল্লিতে ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. মুস্তাফিজুর রহমানের সঙ্গে দেখা করেছে এবং ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে সহায়তা চেয়েছে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- বিজিএমইএর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম, প্রেস, প্রকাশনা ও প্রচার বিষয়ক বিজিএমইএ’র স্থায়ী কমিটির সভাপতি শোভন ইসলাম এবং বিজিএমইএ’র বাণিজ্য বিষয়ক স্থায়ী কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন প্রমুখ।
আরও পড়ুন: বিজিএমইএ’র আরও দুটি সবুজ কারখানার স্বীকৃতি ইউএসজিবিসি’র
প্রতিনিধি দলটি ভারতে বিজিএমইএ এবং কনফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রি দ্বারা যৌথভাবে আয়োজিত সোর্সিং মিট এবং রোডশোতে অংশ নিতে ৯-১২ ফেব্রুয়ারি ভারতে গিয়েছিল।
তারা বাংলাদেশ-ভারত বর্তমান বাণিজ্য পরিস্থিতি এবং দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন।
বৈঠকে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, এমন অনেক ক্ষেত্র রয়েছে যেখানে বাংলাদেশ ও ভারত পারস্পরিক বাণিজ্য সুবিধা পেতে একে অপরকে সমর্থন করতে পারে।
তিনি বলেন, ভারত রাসায়নিক ও অন্যান্য কাঁচামালসহ মানবসৃষ্ট ফাইবারভিত্তিক কাপড়ের সম্ভাব্য উৎস, যেখানে দেশটি বাংলাদেশ আরএমজি রপ্তানির গন্তব্যের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে।
বিজিএমইএ সভাপতি বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অশুল্ক বাধা অপসারণে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সহায়তা কামনা করেন, যাতে সহজে আরও বাণিজ্যের পথ প্রশস্ত হয়।
রপ্তানি-আমদানি প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে তিনি স্থলবন্দরের সমস্যা সমাধানে হাইকমিশনের সহযোগিতা কামনা করেন।
ফারুক হাসান ভারতীয় ব্যবসায়ীদের জন্য কনস্যুলার পরিষেবা সহজ এবং দীর্ঘমেয়াদী ভিসা সহজতর করার জন্য হাইকমিশনের প্রতি আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: তৈরি পোশাক শিল্পে জুলাই-ডিসেম্বরে ১৬% বেড়ে রপ্তানি ২৩ বিলিয়ন ডলার: বিজিএমইএ
২০২২ সাল ছিল ঘুরে দাঁড়ানোর বছর: বিজিএমইএ
তৈরি পোশাক শিল্পে জুলাই-ডিসেম্বরে ১৬% বেড়ে রপ্তানি ২৩ বিলিয়ন ডলার: বিজিএমইএ
বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) ১৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ২২ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।
সোমবার রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্যের বরাত দিয়ে বিষয়টি জানিয়েছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।
১৩ দশমিক ৪২ ও ১৮ দশমিক ২৯ শতাংশ বৃদ্ধি নিয়ে নিটওয়্যার ও ওভেন পোশাক খাত যথাক্রমে ১২ দশমিক ৬৬ ও ১০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার ভূমিকা রেখেছে।
আরও পড়ুন: ২০২২ সাল ছিল ঘুরে দাঁড়ানোর বছর: বিজিএমইএ
বিজিএমইএর পরিচালক মো. মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘ডিসেম্বরে পোশাক শিল্প ভালোই চলেছে। ১৫ দশমিক ৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি নিয়ে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে তৈরি পোশাক রপ্তানি থেকে চার দশমিক ৬৭ বিলিয়ন ডলার আয় হয়েছে, যা এক মাসের হিসাবে সর্বোচ্চ।’
তিনি আরও বলেন, ‘যদি আমরা ক্যালেন্ডার বছরের তথ্য বিবেচনা করি তাহলে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অস্থিরতা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যেই বাংলাদেশ ২০২২ সালে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে একটি নতুন মাইলফলক অর্জন করেছে। বিজিএমইএ-এর বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ২০২১ সালের তুলনায় ২৭ দশমিক ৬৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে ২০২২ সালে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি ৪৫ দশমিক ৭০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।’
মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘নিটওয়্যার খাত থেকে রপ্তানি আয় ২৪ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলার, অন্যদিকে ওভেন খাত থেকে আয় ২০ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন ডলার। উভয় খাতে ২০২২ সালে যথাক্রমে ২৬ দশমিক ১১ শতাংশ ও ২৯ দশমিক ৪৮ শতাংশ বার্ষিক বৃদ্ধি হয়েছে।’
ইপিবি অনুসারে, ২০২৩ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে বাংলাদেশ ২৭ দশমিক ২২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে।
আরও পড়ুন: ইউরোপে পোশাক রপ্তানিতে সর্বোচ্চ প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশের
ইতালির সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির সুযোগ আছে: বাণিজ্যমন্ত্রী
দেশের বাজারে ঊর্মি গ্রুপের নতুন পণ্য ‘টুর্যাগ অ্যাক্টিভ’
ঊর্মি গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ওয়েভ রাইডার্স লিমিটেডের নতুন পণ্য টুর্যাগ অ্যাক্টিভ উন্মোচন করা হয়েছে।
সম্প্রতি রাজধানীর বনানীর আর্মি স্টেডিয়ামে বিজিএমইএ কাপের ফাইনাল খেলা চলাকালীন সময়ে জমকালো এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে নতুন এ পণ্য উন্মোচন করা হয়।
প্রতিষ্ঠানটির নতুন এ পণ্য প্রাথমিকভাবে কোম্পানির অনলাইন আউটলেটে পাওয়া যাবে।
অ্যাকটিভওয়্যার খেলাধুলা ও শরীরচর্চার জন্য স্বাচ্ছন্দ্যময় ও উপযুক্ত পোশাক। অ্যাথলেট ও যারা ফিট থাকতে ভালোবাসেন তাদের জন্য এ পোশাক মানানসই। অ্যাকটিভওয়্যার পড়ে স্বাচ্ছন্দ্যে জিম ও অন্যান্য এক্সারসাইজ করা যাবে; পাশাপাশি, অ্যাকটিভওয়্যার দেখতেও স্টাইলিশ। এক্সারসাইজ করার সময় ছাড়াও ক্যাজুয়াল পরিবেশেও এ পোশাক চমৎকারভাবে খাপ খেয়ে নেয়।
প্রতিষ্ঠানটির নতুন এ পণ্য উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান। এছাড়াও, অনুষ্ঠানে ঊর্মি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসিফ আশরাফ এবং বিজিএমইএ ও ঊর্মি গ্রুপের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে এডেলউইসের পণ্যের সমাহার নিয়ে এলো দ্য বডি শপ
স্থানীয় ক্রেতাদের চাহিদার কথা বিবেচনা করে ঊর্মি গ্রুপ প্রতিনিয়ত বাজারে বিভিন্ন ধরনের পণ্য উন্মোচন করছে। এরই ধারাবাহিকতায় প্রতিষ্ঠানটি তরুণ ও স্বাস্থ্য সচেতন মানুষদের জন্য নতুন পণ্য অ্যাক্টিভ ওয়্যার উন্মোচন করেছে যা টেকসই উপাদান দ্বারা তৈরি এবং পারফরম্যান্স বৃদ্ধিতে সহায়ক।
বিজিএমইএ এর সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতিতে তৈরি পোশাক খাতের গুরুত্ব ও অবদান অপরিসীম। পোশাক রপ্তানির দিক থেকে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের অবস্থান বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম।
দেশের মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) খাতটির অবদান ১১ শতাংশ। এ অর্জনে আমাদের দেশের তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। পাশাপাশি, তারা স্থানীয় মানুষের চাহিদা পূরণেও বিভিন্ন ধরনের পণ্য বাজারে নিয়ে আসছে। প্রতিষ্ঠানটি জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে তাদের নতুন পণ্য ‘টুর্যাগ অ্যাক্টিভ’ উন্মোচন করল।’
আরও পড়ুন: প্যারিস ফ্যাশন উইক: বেলা হাদিদের শরীরে জাদুকরী 'স্প্রে প্রিন্টেড' পোশাক
অনুষ্ঠানে বিজিএমইএ এর পরিচালক ও ঊর্মি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসিফ আশরাফ বলেন, ‘জীবনে সুস্থ্যভাবে বেঁচে থাকতে ও লক্ষ্য অর্জন করতে হলে শরীরচর্চা খুবই জরুরি। তাই, মানুষ যেন সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারে সে লক্ষ্যে আমরা বিভিন্ন ধরনের পণ্য বাজারে নিয়ে আসি। আামাদের নতুন এ পণ্যটিই এর প্রমাণ।
খেলাধুলার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রফুল্ল থাকতে খেলাধুলা ও শরীরচর্চার বিকল্প নেই। তাই, আমাদের ব্যস্ত জীবনে সুযোগ পেলেই সবাইকে খেলাধুলা ও শরীরচর্চার প্রতি মনোযোগী হওয়া উচিত। এমন সুন্দর একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য আমি সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।
আরও পড়ুন: আমরা বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না, তবে রপ্তানি বাড়াতে চাই: বিজিএমইএ সভাপতি
৩০ হাজার গার্মেন্টস শ্রমিকের সুস্থতায় বিজিএমইএ-আয়াত এডুকেশনের চুক্তি
বাংলাদেশের ৩০ হাজারেরও বেশি পোশাক শ্রমিকের স্বাস্থ্য এবং সুস্থতা বাড়াতে আয়াত এডুকেশন এবং ইন্টিগ্রাল গ্লোবালের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ)।
ফেসবুকে পোস্টে এক বিবৃতিতে বাংলাদেশি সংস্থা আয়াত এডুকেশন বৃহস্পতিবার বলেছে যে ত্রি-পক্ষীয় সমঝোতা স্মারকের উদ্দেশ্য হল বিভিন্ন কারখানা ও সেখানকার জনগোষ্ঠীর শ্বাসতন্ত্রের সমস্যাজনিত এবং করোনার ঝুঁকি কমিয়ে গার্মেন্টস কর্মীদের সুস্থতা ও উৎপাদনশীলতা জোরদার করা।
আরও পড়ুন: পোশাক কারখানায় দিনে ১০ ঘণ্টা পর্যন্ত লোডশেডিং হচ্ছে: বিজিএমইএ সভাপতি
আয়াত এডুকেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) নুসরাত আমান, বিজিএমইএ’র সভাপতি ফারুক হাসান এবং আইজির পরিচালক ও প্রতিষ্ঠাতা নাবিল আহমেদ এই সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
আরও পড়ুন: বিশেষ ব্যবস্থাপনায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ চায় বিজিএমইএ
বিবৃতিতে বলা হয়, এই ত্রি-পক্ষীয় অংশীদারত্ব আয়াত এডুকেশন পাঁচটি পোশাক কারখানার সঙ্গে সহযোগিতা চুক্তির মাধ্যমে কর্মীদের স্বাস্থ্যবিধি সচেতনতা, করোনা টিকা (দ্বিতীয় ডোজ এবং বুস্টার ডোজ) সম্পূর্ণ করতে তাদের অনুপ্রাণিত করা এবং সহায়তা করা এবং সেরা কারখানা পরিচালনার জন্য প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা এবং প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাসহ একটি ডিজিটাল টুলকিট (ওয়েবসাইট) প্রস্তুত কবরে।
পোশাক কারখানায় দিনে ১০ ঘণ্টা পর্যন্ত লোডশেডিং হচ্ছে: বিজিএমইএ সভাপতি
বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান বলেছেন, চরম লোডশেডিংয়ের কারণে বাংলাদেশের পোশাক সরবরাহকারীরা আন্তর্জাতিক পোশাকের খুচরা বিক্রেতা এবং ব্র্যান্ডের কাছে পণ্য সরবরাহ করতে সমস্যায় পড়েছেন।
তিনি বলেন, পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ যে কারখানাগুলো এখন দিনে প্রায় ৪ থেকে ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎবিহীন থাকে।
আরও পড়ুন: ব্যবসার ধরন পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হবে: বিজিএমইএ
রবিবার রাজধানীর একটি হোটেল সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) এবং জার্মান সংস্থা জিআইজেডের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘ফ্যাক্টরি স্থাপন, লাইসেন্সিং, সার্টিফিকেশন ও রেজিস্ট্রেশন বিষয়ে ওয়েব পোর্টাল চালু করা’ শীর্ষক আলোচনায় ফারুক এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ যে কারখানাগুলো এখন দিনে প্রায় ৪ থেকে ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎবিহীন থাকে।
তিনি আরও বলেন, ‘গ্যাসের চাপ এতই কম কারখানাগুলো পূর্ণ ক্ষমতায় চলতে পারে না। ফলে ডিজেল খরচ কমেনি। বরং বেড়েছে’।
আরও পড়ুন: ট্রেড লাইসেন্স নবায়নের মেয়াদ ৫ বছর করার দাবি বিজিএমইএ’র
বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ)-এর নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এলএফএমইএবি) প্রেসিডেন্ট সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ আল মামুন, বিজনেস ইনিশিয়েটিভ লিডিং ডেভেলপমেন্ট (বিল্ড) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফেরদৌস আরা বেগম অনুষ্ঠানে প্যানেলিস্ট হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
জিআইজেডের প্রজেক্ট ম্যানেজার ডা. মাইকেল ক্লোড অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন এবং অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খোন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।
আরও পড়ুন: পোশাক শিল্পের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দায়িত্বশীল হতে হবে: বাণিজ্যমন্ত্রী
বেতন না দিয়ে পোশাক কারখানা বন্ধ, বিজিএমইএ অফিস ঘেরাও
বেইস টেক্সটাইল নামে একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা তিন মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে বিজিএমইএ’র অফিস ঘেরা ও কর্মসূচি পালন করেছেন।
সোমবার দুপুরের দিকে নগরী খুলশী থানাধীন ঝাউতলাস্থ বিজিএমইএ ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে এ কর্মসূচি পালন করেন তারা। এছাড়া পাওনা আদায়ে শিল্প পুলিশ ও বিজিএমইএ কর্মকর্তাদের আশ্বাসে দুইদিনের জন্য আন্দোলন স্থগিতের ঘোষণা দেয়া হয়।
আন্দোলনকারী শ্রমিকরা জানান, কোন ধরনের পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই ১৩ আগস্ট বেইস টেক্সটাইল বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এছাড়া তিন মাসের পাওনা পরিশোধ না করে হঠাৎ কারখানা বন্ধ করায় বিপাকে পড়েছেন শ্রমিকরা। তাই পাওনা আদায়ের জন্য শ্রমিকরা বাধ্য হয়ে বিজিএমইএ অফিস ঘেরাও করেছে।
আরও পড়ুন:ওয়াসার এমডি’র বেতন-বোনাসের হিসাব চাইলেন হাইকোর্ট
শ্রমিকরা আরও জানায়, মালিকপক্ষ বিনা অপরাধে কাউকে কিছু না বলে বেতন বকেয়া রেখে শ্রমিক ছাঁটাই শুরু করে এবং কোরাবানির ঈদে কারখানা কয়েকদিনের জন্য বন্ধ রাখলেও পরে আর চালু করেনি কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ লেবার ফেডারেশন পূর্বাঞ্চলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন জানান, দুইদিনের মধ্যে পাওনা পরিশোধের বিষয়ে সমাধান না পেলে লাগাতার কর্মসূচির ঘোষণা দেন শ্রমিক নেতারা।
এর আগে গত ২৭ জুলাই নগরের চান্দগাঁও থানাধীন বাহির সিগন্যাল মোড়ে একই দাবিতে সড়ক অবরোধ করেন এই কারখানার শ্রমিকরা। পরে পুলিশ ও শ্রম আদালতের পক্ষ থেকে আইনি সহায়তার মাধ্যমে বকেয়া আদায়ের আশ্বাস দিলে শ্রমিকরা আন্দোলন প্রত্যাহার করেন।
আরও পড়ুন:৭ জুলাইয়ের মধ্যে শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধ করতে হবে: শ্রম প্রতিমন্ত্রী
শ্রমিকদের বেতন দিতে শিল্পাঞ্চলে ৮ ও ৯ জুলাই ব্যাংক খোলা
ট্রেড লাইসেন্স নবায়নের মেয়াদ ৫ বছর করার দাবি বিজিএমইএ’র
বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) এর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম ব্যবসায় সকল লাইসেন্স নবায়নের মেয়াদ পাঁচ বছর পর্যন্ত করার জন্য সরকারকে অনুরোধ জানিয়েছেন।
তিনি বলেন,‘ব্যবসায় সকল লাইসেন্স নবায়নের মেয়াদ পাঁচ বছর পর্যন্ত করে দেয়া হলে আমরা ব্যবসা সহজীকরণের পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে যেতে পারি।’
বৃহস্পতিবার মেট্রোপলিটন চেম্বার অ্যান্ড কমার্স (এমসিসিআই) এর উদ্যোগে আয়োজিত ইজ অব ডুয়িং বিজনেস সংক্রান্ত এক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।
এমসিসিআই সভাপতি মো. সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস।
আরও পড়ুন: উৎসে কর আগামী ৫ বছরের জন্য ০.৫ শতাংশ বহাল চায় বিজিএমইএ
সভায় এমসিসিআই এর সাবেক সভাপতি ব্যারিস্টার নিহাদ কবির, এমসিসিআইএ এর বর্তমান বোর্ডের জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি কামরান টি. রহমান এবং অন্যান্য সদস্য ও ব্যবসায়ী নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এসময় শহিদউল্লাহ আজিম বলেন, ‘পোশাক শিল্প কারখানার বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বিভিন্ন ধরনের লাইসেন্স; বিশেষ করে ট্রেড লাইসেন্স থেকে শুরু করে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ও ফায়ার লাইসেন্সসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তর থেকে লাইসেন্স নিতে হয় এবং এগুলো প্রতি বছরই নবায়ন করতে হয়। বিভিন্ন ধরনের লাইসেন্স প্রতি বছর নবায়ন করার কারনে সারা বছর জুড়ে পোশাক কারখানাগুলো নবায়নের কাজে ব্যস্ত থাকে। ফলে পোশাক প্রতিষ্ঠানগুলো ঠিকমতো ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে না।’
তিনি বলেন, ব্যবসা ও বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য সবচেয়ে বেশি জরুরি ব্যবসা সহজীকরণ বা ইজ অব ডুয়িং বিজনেস। এ ক্ষেত্রে সরকারের সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি সকল ধরনের লাইসেন্স, বিশেষ করে ট্রেড লাইসেন্স নবায়নের মেয়াদ পাঁচ বছর করার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, এতে করে ব্যবসায় স্বচ্ছতা রক্ষা হবে, সরকার একইসঙ্গে পাঁচ বছরের রাজস্ব পাবেন এবং ব্যবসায় কাগজপত্র কম লাগবে, যা সরকারের ডিজিটালাইজেশন রূপকল্পের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ।
শহিদউল্লাহ আজিম পোশাক শিল্প রক্ষায় ঢাকা শহরে বিদ্যমান কারখানাগুলোর ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন ও অন্যান্য সহযোগিতা সহজশর্ত সাপেক্ষে অব্যাহত রাখা; হোল্ডিং ট্যাক্স এর সঙ্গে ট্রেড লাইসেন্স নবায়নের বিষয়টি জড়িয়ে না ফেলা; শিল্প স্থাপনায় হোল্ডিং ট্যাক্স এবং ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন ফি ঘন ঘন পরিবর্তন না করা এবং নতুন ট্রেড লাইসেন্স প্রদান সহজীকরণের জন্য সরকারকে অনুরোধ করেছেন।
আরও পড়ুন: নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহের আহ্বান বিজিএমইএর
ন্যায্য মূল্য ছাড়া ক্রয়াদেশ না নেয়ার আহ্বান বিজিএমইএ’র
ব্যবসার ধরন পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হবে: বিজিএমইএ
বিজিএমইএ-এর সভাপতি ফারুক হাসান বলেছেন, বৈশ্বিক প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকার জন্য ফ্যাশন শিল্পের পরিবর্তনশীল প্রবণতার সঙ্গে ব্যবসায়িক কৌশলের সমন্বয় সাধন করা এবং সেই অনুযায়ী সক্ষমতা তৈরি করা অপরিহার্য।
বৃহস্পতিবার ঢাকায় ওয়ার্ল্ডএক্স ইন্ডিয়া আয়োজিত ইনটেক্স দক্ষিণ এশিয়ার নবম সংস্করণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ফারুক হাসান এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী পোশাক শিল্প দ্রুত ও উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এর বেশিরভাগই নতুন উদ্ভাবিত প্রযুক্তির মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে এবং ব্যবসার জন্য নতুন ব্যবসায়িক পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প টেকসই ও প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকার জন্য ব্যবসার পুনর্বিন্যাস, পণ্যে বৈচিত্র্যকরণ এবং প্রযুক্তির উন্নয়নের দিকে মনোনিবেশ করছে।
আরও পড়ুন: ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ব্র্যান্ডের প্রচারের আহ্বান বিজিএমইএ’র
বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বিশ্ববাজারে নন-কটন পণ্যের আধিপত্য থাকায় এবং আগামী দিনেও তা অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা থাকায় বাংলাদেশ হাতে তৈরি ফাইবারের পণ্যের ওপর জোর দিচ্ছে।
ম্যানুফ্যাকচারিং ল্যান্ডস্কেপ থ্রিসি অর্থাৎ খরচ, প্রতিযোগীতা ও নৈকট্য দ্বারা প্রভাবিত হবে। কারণ চতুর্থ শিল্প বিপ্লব হবে উৎপাদন ও সরবরাহ শৃঙ্খলের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের চাবিকাঠি।
ফারুক দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের মধ্যে জ্ঞান, দক্ষতা ও প্রযুক্তি বিনিময়ের ওপর জোর দিয়ে বলেন, টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের জন্য সাহায্য ও সহযোগিতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী (বীরপ্রতীক)।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন- বিকেএমইএর নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, ওয়ার্ল্ডএক্স ইন্ডিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাজেশ ভগত ও ওয়ার্ল্ডএক্স ইন্ডিয়ার পরিচালক আরতি ভগত।
আরও পড়ুন: গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল শিল্পে বৈচিত্র্য আনার আহ্বান এফবিসিসিআই সভাপতির
শ্রমিক ছাঁটাইয়ের ‘ঘোষণা’ দেয়া হয়নি: বিজিএমইএ
কন্টেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়-ক্ষতি সম্পর্কে প্রতিবেদন চেয়েছে বিজিএমইএ
সীতাকুণ্ডের বিএম কন্টেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডে কন্টেইনারের ক্ষয়-ক্ষতির প্রতিবেদন চেয়েছে বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাস্টুরেরস অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন (বিজিএমইএ)।
বিজিএমইএ এর চট্টগ্রামের সহ-সভাপতি রাকিবুল আলম চৌধুরী বলেন, ‘এ বিষয়ে তথ্য চেয়ে বিজিএমইএ একটি সার্কুলার প্রদান করেছে। সব তথ্য পাওয়ার পর ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ বলা যাবে।’
তিনি গতকাল রাতে ইউএনবিকে বলেন, বিএমের ডিপোতে রপ্তানি বোঝাই কন্টেইনারে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে ঠিক কতগুলো কন্টেইনারে পুড়ে গেছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন: সীতাকুণ্ডে বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৯
তিনি বলেন, আগুন এখনও অব্যাহত রয়েছে। তাই তারা সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ কন্টেইনারের সঠিক সংখ্যা অনুমান করতে পারছেন না। এতে এক সপ্তাহ সময় লাগতে পারে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, রপ্তানি পণ্য বোঝাই (আরএমজি পণ্য ও হিমায়িত খাবার) কন্টেইনারের প্রায় ৮০০ টিইইউ (২০ ফুট সমতুল্য ইউনিট) এবং আমদানি করা পণ্য বোঝাই ৫০০টি কন্টেইনার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া প্রায় তিন হাজার খালি কন্টেইনার ডিপোতে রয়েছে।