কুমিল্লা সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, সিটি করপোরেশনের আওতাধীন ২৭টি ওয়ার্ডের ১৯১টি স্থানে পশু জবাই করার স্থান নির্দিষ্ট করা হয়েছে। স্থানগুলোর তালিকায় রয়েছে স্কুল, কলেজ ও মাদরাসা মাঠ, মসজিদ প্রাঙ্গন, সরকারি কার্যালয় প্রাঙ্গণ, ঈদগাহ মাঠ, গরুর বাজার মাঠ, দীঘি ও পুকুর পাড়, কবরস্থান প্রাঙ্গণ, এতিম খানা প্রাঙ্গণ ও বিভিন্ন স্থান।
সিটি কর্পোরেশনে ওয়ার্ড ভিত্তিক পশু জবাইয়ের স্থান সংখ্যা হচ্ছে ১ নং ওয়ার্ডে তিনটি, ২ নং ওয়ার্ডে তিনটি, ৩ নং ওয়ার্ডে ৪টি, ৪ নং ওয়ার্ডে ৬টি, ৫ নং ওয়ার্ডে ৫টি, ৬ নং ওয়ার্ডে ৭টি, ৭ নং ওয়ার্ডে ৮টি, ৮ নং ওয়ার্ডে ৬টি, ৯ নং ওয়ার্ডে ৭ট, ১০ নং ওয়ার্ডে ৭টি, ১১নং ওয়ার্ডে ৭টি, ১২ নং ওয়ার্ডে ৭টি, ১৩ নং ওয়ার্ডে ৫টি, ১৪ নং ওয়ার্ডে ৩টি, ১৫ নং ওয়ার্ডে ৮টি, ১৬ নং ওয়ার্ডে ৯টি, ১৭ নং ওয়ার্ডে ৬টি, ১৮ নং ওয়ার্ডে ৭টি, ১৯ নং ওয়ার্ডে ৮টি, ২০ নং ওয়ার্ডে ৭টি, ২১ নং ওয়ার্ডে ১০টি, ২২ নং ওয়ার্ডে ১২টি, ২৩ নং ওয়ার্ডে ৭টি, ২৪ নং ওয়ার্ডে ৮টি, ২৫ নং ওয়ার্ডে ১৩টি, ২৬ নং ওয়ার্ডে ৯টি এবং ২৭ নং ওয়ার্ডে ৯টি।
সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন জানান, বর্জ্য অপসারণে ব্যবহারের জন্য সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলরদের মাধ্যমে কোরবানি দাতাদের মধ্যে ১৩ হাজার ৫শ’ প্লাস্টিক ব্যাগ সরবরাহ করা হয়েছে। এজন্য প্রত্যেক সাধারণ কাউন্সিলর ৪শ’ এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর ৩শ’ করে ব্যাগ এবং প্রত্যেকে ৩০ কেজি করে ব্লিচিং পাউডার বরাদ্দ পেয়েছেন।
কোরবানির দিন বর্জ্য অপসারণের জন্য প্রত্যেক ওয়ার্ডে একটি বর্জ্য বহনকারী গাড়ি থাকবে। ঈদের দিন বিকাল ৩ টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত বর্জ্য অপসারণের কাজ চলবে। এ কাজে ২৬২ জন পরিছন্নতা কর্মী দায়িত্ব পালন করবেন।
ঈদের পরদিন সকাল থেকেই পশুর চামড়া বেচাকেনার স্থানে জমাট বাঁধা রক্ত পরিষ্কারে দুটি পানিবাহী ওয়াটার ভাউচার ব্যবহার করা হবে। যথাসম্ভব দ্রুততম সময়ে বর্জ্য অপসারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সিটি করপোরেশনের নাগরিকদের সচেতন করতে বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে বলে এই বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা জানান।
কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ৯ আগস্ট থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত প্রত্যেক ওয়ার্ডে মাইকিং, লিফলেট বিতরণ এবং পশু জবাই করা স্থানসমূহে ব্যানার টাঙ্গানো।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনে কোরবানির পশু জবাইয়ের স্থান নির্ধারণ
দ্রুততম সময়ে বর্জ্য অপসারণের ব্যবস্থা গ্রহণ
কুমিল্লা, ০৮ আগস্ট (ইউএনবি)- যেখানে সেখানে কোরবানির পশু জবাইয়ের কারণে সৃষ্ট দূষিত পরিবেশ থেকে নাগরিকদের মুক্ত রাখতে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন পশু জবাই করার স্থান নির্ধারণ করেছে। এই সকল স্থান থেকে দ্রুততম সময়ে বর্জ্য অপসারণের ব্যবস্থাও নিয়েছে।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, সিটি করপোরেশনের আওতাধীন ২৭টি ওয়ার্ডের ১৯১টি স্থানে পশু জবাই করার স্থান নির্দিষ্ট করা হয়েছে। স্থানগুলোর তালিকায় রয়েছে স্কুল, কলেজ ও মাদরাসা মাঠ, মসজিদ প্রাঙ্গন, সরকারি কার্যালয় প্রাঙ্গণ, ঈদগাহ মাঠ, গরুর বাজার মাঠ, দীঘি ও পুকুর পাড়, কবরস্থান প্রাঙ্গণ, এতিম খানা প্রাঙ্গণ ও বিভিন্ন স্থান।
সিটি কর্পোরেশনে ওয়ার্ড ভিত্তিক পশু জবাইয়ের স্থান সংখ্যা হচ্ছে ১ নং ওয়ার্ডে তিনটি, ২ নং ওয়ার্ডে তিনটি, ৩ নং ওয়ার্ডে ৪টি, ৪ নং ওয়ার্ডে ৬টি, ৫ নং ওয়ার্ডে ৫টি, ৬ নং ওয়ার্ডে ৭টি, ৭ নং ওয়ার্ডে ৮টি, ৮ নং ওয়ার্ডে ৬টি, ৯ নং ওয়ার্ডে ৭ট, ১০ নং ওয়ার্ডে ৭টি, ১১নং ওয়ার্ডে ৭টি, ১২ নং ওয়ার্ডে ৭টি, ১৩ নং ওয়ার্ডে ৫টি, ১৪ নং ওয়ার্ডে ৩টি, ১৫ নং ওয়ার্ডে ৮টি, ১৬ নং ওয়ার্ডে ৯টি, ১৭ নং ওয়ার্ডে ৬টি, ১৮ নং ওয়ার্ডে ৭টি, ১৯ নং ওয়ার্ডে ৮টি, ২০ নং ওয়ার্ডে ৭টি, ২১ নং ওয়ার্ডে ১০টি, ২২ নং ওয়ার্ডে ১২টি, ২৩ নং ওয়ার্ডে ৭টি, ২৪ নং ওয়ার্ডে ৮টি, ২৫ নং ওয়ার্ডে ১৩টি, ২৬ নং ওয়ার্ডে ৯টি এবং ২৭ নং ওয়ার্ডে ৯টি।
সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন জানান, বর্জ্য অপসারণে ব্যবহারের জন্য সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলরদের মাধ্যমে কোরবানি দাতাদের মধ্যে ১৩ হাজার ৫শ’ প্লাস্টিক ব্যাগ সরবরাহ করা হয়েছে। এজন্য প্রত্যেক সাধারণ কাউন্সিলর ৪শ’ এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর ৩শ’ করে ব্যাগ এবং প্রত্যেকে ৩০ কেজি করে ব্লিচিং পাউডার বরাদ্দ পেয়েছেন।
কোরবানির দিন বর্জ্য অপসারণের জন্য প্রত্যেক ওয়ার্ডে একটি বর্জ্য বহনকারী গাড়ি থাকবে। ঈদের দিন বিকাল ৩ টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত বর্জ্য অপসারণের কাজ চলবে। এ কাজে ২৬২ জন পরিছন্নতা কর্মী দায়িত্ব পালন করবেন।
ঈদের পরদিন সকাল থেকেই পশুর চামড়া বেচাকেনার স্থানে জমাট বাঁধা রক্ত পরিষ্কারে দুটি পানিবাহী ওয়াটার ভাউচার ব্যবহার করা হবে। যথাসম্ভব দ্রুততম সময়ে বর্জ্য অপসারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সিটি করপোরেশনের নাগরিকদের সচেতন করতে বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে বলে এই বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা জানান।
কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ৯ আগস্ট থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত প্রত্যেক ওয়ার্ডে মাইকিং, লিফলেট বিতরণ এবং পশু জবাই করা স্থানসমূহে ব্যানার টাঙ্গানো।