তিনি শুক্রবার দেশের সর্ববৃহৎ স্থলবন্দর বেনাপোল পরিদর্শনে গিয়ে এ মন্তব্য করেন।
হাইকমিশনার ইমরান বিকালে বন্দর ও আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট পরিদর্শন শেষে বেনাপোল কাস্টমস সম্মেলন কেন্দ্রে কাস্টমস, বন্দর কর্তৃপক্ষ, বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, ভারত-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এবং আমদানি-রপ্তানিকারক সমিতির সাথে মতবিনিময় সভা করেন।
এর আগে, সীমান্তের শূন্যরেখায় পৌঁছালে বেনাপোল কাস্টম হাউসের কমিশনার মো. আজিজুর রহমান তাকে শুভেচ্ছা জানান। তিনি এ সময় বেনাপোল বন্দরের বিভিন্ন শেড, আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট ও কাস্টমস হাউসের কর্যক্রম ঘুরে দেখেন।
হাইকমিশনার ইমরান বলেন, ‘ভারত-বাংলাদেশের মধ্যকার সম্পর্ক অতীতের চেয়ে অনেক ভালো। আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যকে আরও গতিশীল করতে পারলে জাতীয় স্বার্থ রক্ষিত হবে। উভয় দেশের প্রধানমন্ত্রীরা চান দুদেশের সম্পর্ক আরও জোরদার করতে। দুদেশের পারস্পরিক বোঝাপড়া আরও বৃদ্ধি পেলে উপকৃত হবে দুদেশের জনগণ।’
‘স্থলবন্দরগুলো কী অবস্থায় আছে সেগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখছি। দুদেশের মধ্যে বাণিজ্য আরও বাড়াতে সমন্বিতভাবে প্রতিবেদন তৈরি করে উভয় দেশের সরকারের সাথে আলোচান করা হবে,’ বলেন তিনি।
কলকাতায় নিযুক্ত উপ-হাইকমিশনার তৌফিক হাসান, কলকাতা হাইকমিশনের প্রথম সচিব শামছুল আরিফ, নয়াদিল্লি হাইকমিশনের কাউন্সিলর শাহেদ আজিম, বেনাপোল কাস্টমস হাউসের কমিশনার মো. আজিজুর রহমান, বেনাপোল বন্দরের পরিচালক মামুন তরফদার প্রমুখ মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন।
হাইকমিশনার ইমরান পরে বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশন মিলনায়তনে সংগঠনের সদস্যদের সাথে বন্দরের বিভিন্ন সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে মতবিনিময় করেন।