শুক্রবার তৃতীয়বারের মতো তাকে শুনানিতে হাজির করা হয়। এসময় আদালতে প্রায় ৮০ জন উপস্থিত ছিলেন। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ক্রাইস্টচার্চের হাইকোর্টে শুনানিতে অংশ নেন ট্যারেন্ট।
অকল্যান্ড কারাগারে বন্দী থাকা ট্যারেন্টকে শুনানির সময় কোনো অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে দেখা যায়নি।
আদালতের মতে, পরীক্ষা করে দেখা গেছে, ব্রেন্টন ট্যারেন্টের কোনো মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা নেই।
গত ১৫ মার্চ অস্ট্রেলিয়ার ওই উগ্রবাদী শ্বেতাঙ্গ শুক্রবারের জুমার নামাজের সময় প্রার্থনারত মুসলমানদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালায়। এতে ৫১ জন নিহত ও অর্ধ-শতাধিক আহত হন।
হামলার পরদিন গত ১৬ মার্চ তাকে প্রথম আদালতের সামনে হাজির করা হয়। সেসময় তাকে গণমাধ্যমের দিকে তাকিয়ে অনেকবার হাসতে দেখা যায়।
ট্যারেন্টের বিরুদ্ধে ৫১টি হত্যার অভিযোগ, ৪০টি হত্যাচেষ্টার অভিযোগ এবং সন্ত্রাস দমন আইনের অধীনে একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়।
আগামী আগস্ট মাসে পরবর্তী শুনানির জন্য অভিযুক্ত আসামিকে আদালতে আনা হবে। ২০২০ সালের ৪ মে বিচারকাজ শুরু হবে।