গ্রেনেডটি চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের বোম্ব ডিজপোজাল সদস্যরা নিষ্ক্রিয় করেছেন।
বুধবার এটি উদ্ধার করা হলেও বৃহস্পতিবার পুলিশ এ তথ্য জানিয়েছে।
জোরারগঞ্জ থানা সূত্র জানায়, বুধবার বিকাল ৩টার দিকে মধ্যম সোনাপাহাড় এলাকায় বিএসআরএম কারখানায় স্ক্র্যাপ কাঁচামালের সাথে একটি গ্রেনেড দেখতে পান শ্রমিকরা। পরে বিষয়টি বিএসআরএমের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জেনে জোরারগঞ্জ থানা পুলিশকে খবর দেন। থানা থেকে খবর পেয়ে সন্ধ্যার দিকে সিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে এটি নিষ্ক্রিয় করে।
জোরারগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হেলাল উদ্দিন ফারুকী বলেন, ‘বিএসআরএমের পক্ষ থেকে স্ক্র্যাপের ভেতরে করে গ্রেনেডটি আসার কথা বলা হলেও আমরা নিশ্চিত নই। চট্টগ্রাম বন্দরের গেট দিয়ে বের হওয়ার সময় স্ক্যানিং মেশিনে বিষয়টি অবশ্যই শনাক্ত হওয়ার কথা। বিএসআরএম কারখানার গেটেও স্ক্যানার আছে। সেখানেও শনাক্ত হয়নি।’
তিনি জানান, এ ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি। তবে থানায় সাধারণ ডায়রি হয়েছে। পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে।