তিনি বলন, ‘আন্তর্জাতিক বাজার হাতছাড়া হওয়ার আশঙ্কায় তৈরি হওয়ায় ঢাকার আশপাশের পোশাক কারখানা সীমিত আকারে চালু করা হয়েছে। এসব কারখানাগুলোতে ঢাকায় অবস্থানকারী শ্রমিকদের কাজে লাগানোর কথা বলা হয়েছে।’
সকালে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে অসহায় গরীব মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণের আগে নিজ বাসা থেকে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে কাদের এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, ‘(পোশাক কারখানার)মালিকরাও তা মেনে নিয়েছে কিন্তু চাকরি হারানোর ভয়ে অসংখ্য শ্রমিক ঢাকায় প্রবেশ করছে, এ বিষয়ে মালিকদের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের আহ্বান জানানো হয়েছে।’
এর আগে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সাহস ও ধৈর্যের সাথে করোনা সংকট মোকাবিলা করার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী প্রশাসনের সাথে সমন্বয় করে ভাসমান গৃহহীনদের তালিকা তৈরি করে তাদের কাছে ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দিতে হবে।’
পরে প্রতিনিধিদের মাধ্যমে গরীব অসহায় মানুষের জন্য ২ হাজার ২০০ প্যাকেট খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়।
এসময় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য একেএম রহমতুল্লাহ, সভাপতি মন্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, এসএম কামাল হোসেন, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহ, সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু, জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি ফজলুল হক মন্টু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।