ওবায়দুল কাদের
নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত জানাবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা সাংগঠনিক বৈঠকের পর কর্মবিরতির বিষয়ে তাদের সিদ্ধান্ত জানাবেন।
গত ১ জুলাই থেকে শুরু হওয়া অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অচলাবস্থা নিরসনে শনিবার (১৩ জুলাই) পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সঙ্গে বৈঠক শেষে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।
ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, তিনি শিক্ষক প্রতিনিধি দলকে তাদের কর্মবিরতি প্রত্যাহারের অনুরোধ করেছেন এবং তাদের স্পষ্ট করে বলেছেন যে এই প্রকল্প ২০২৫ সালের ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে।
তিনি বলেন, ‘২০২৪ সাল থেকে এই প্রকল্প শুরু হবে বলে সংসদে প্রধানমন্ত্রী যে তথ্য দিয়েছিলেন তা ভুল ছিল, পেনশন প্রকল্পটি ২০২৫ সালের ১ জুলাই থেকে শুরু হবে। আমরা বিষয়টি স্পষ্ট করেছি।’
আরও পড়ুন: শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক আন্দোলনে বিএনপি নৈতিক সমর্থন করে: ফখরুল
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের মহাসচিব ড. মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া বলেন, ‘আমরা আমাদের তিনটি দাবি নিয়ে আলোচনা করেছি। শিক্ষক সমিতির সঙ্গে আলোচনা করে আমরা গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলব।’
সভায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী শামসুন্নাহার চাঁপা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত ৪ জুলাই ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে শিক্ষকদের বৈঠক স্থগিত করা হয়।
আরও পড়ুন: পেনশন স্কিম: কাদেরের সঙ্গে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের প্রতিনিধি দলের বৈঠক
মোটরসাইকেল ও ইজিবাইকের কারণে সড়ক দুর্ঘটনা বেড়েছে: কাদের
সারা দেশে মোটরসাইকেল ও ইজিবাইকের কারণে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
বুধবার (১৯ জুন) বেলা সাড়ে ১১টায় সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘এটা খুব দুর্ভাগ্যজনক যে, ইদানিং যেসব দুর্ঘটনা ঘটছে সেখানে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা বেশি হচ্ছে। দুর্ঘটনার চিত্র দেখলে দেখা যায়, মোটরসাইকেলে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটছে, এরপর ইজিবাইক; এর সঙ্গে বেপরোয়া ড্রাইভিংও আছে, এটাকে বাদ দেওয়ার উপায় নেই।’
এ বিষয়ে দ্রুত নীতিমালা করার জন্য সচিবকে বলবেন বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ঢাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা যেন চলতে না পারে: সড়ক পরিবহনমন্ত্রী
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সারা দেশে লাখ লাখ তিন চাকার যান ও মোটরসাইকেলের জন্য সড়কে শৃঙ্খলা নষ্ট হচ্ছে। সেজন্য নীতিমালাটা জরুরি। মানুষের জীবন আগে, জীবিকা পরে। জীবিকাকে রক্ষা করতে গিয়ে জীবনকে ঝুঁকিতে ফেলা হচ্ছে।’
‘ভোটের রাজনীতি যারা করেন তাদের এতে সায় আছে। হাইওয়েতে ইজিবাইক চলে- এটি অনেকে সমর্থন করেন, অথবা পেছন থেকে মদদ দেন। ঢাকায় যে নিয়ম চালু করেছি, তাতে ৯৮ শতাংশ ক্ষেত্রে (মোটরসাইকেলের) দুজনেরই হেলমেট থাকে।’
তিনি বলেন, ‘সড়কে এবার ঈদযাত্রা অনেকটা ভালো হয়েছে, কিন্তু ফিরতি পথের বিষয়টি এখনও রয়েছে। এদিকে নজর অনেকটা কম থাকে, তাই দুর্ঘটনাও ঘটে অনেক সময়। তাই ফিরতি পথটাও এখন দেখতে হবে।’
রাস্তায় শৃঙ্খলা আনতে পারলে দুর্ঘটনা কমবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘তাই শৃঙ্খলাকেও গুরুত্ব দিতে হবে।’
আজিজ-বেনজীরকে নিয়ে বিব্রত নয় সরকার: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ ও পুলিশের মহাপরিদর্শক বেনজির আহমেদ ইস্যুতে সরকার বিব্রত নয়।
তিনি বলেন, সরকারের বিচার করার সৎ সাহস আছে। সরকার তাদের অপরাধ অস্বীকার করে পার পেয়ে যাবার সুযোগ দেয়নি। দুর্নীতির ব্যাপারে সরকার আপোষহীন।
আরও পড়ুন: ইহসানুল করিমের মৃত্যুতে ওবায়দুল কাদেরের শোক
মঙ্গলবার (২৮ মে) দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা সারাবিশ্বে একজন সৎ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পরিচিত। এবং বাংলাদেশে তার জনপ্রিয়তার মূলে তার সততা ও পরিশ্রম। সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে সবসময় ব্যবস্থা নিতে প্রস্তুত।’
বেনজীরের বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তদন্ত করছে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, 'দুদক স্বাধীন। শেখ হাসিনা দুদককে স্বাধীনতা দিয়েছেন। দুদক জানিয়েছে, বেনজীর আহমেদের অবৈধ সম্পদের বিষয়ে তদন্ত এখনও চলছে এবং আরও তদন্ত করা হবে।’
তিনি বলেন, ‘যেহেতু তদন্ত চলছে, সেহেতু তাদের বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। শেখ হাসিনার শাসনামলে কোনো অপরাধী ছাড় পাবে না। সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ -তিনি যদি অপরাধী হন, তার বিরুদ্ধেও তদন্ত করতে পারবে দুদক। অপরাধী হলে অপরাধের জন্য শাস্তি পেতেই হবে। তিনি যেই হোন।’
বুয়েট ছাত্র হত্যা মামলা ও বিশ্বজিৎ মামলার কথা উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, 'গত ৭৫ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে একমাত্র রাজনীতিবিদ যিনি অপরাধী হলেও তার নিজের দলের লোকজনকেও ক্ষমা করেন না। তিনি তা প্রমাণ করেছেন।’
আরও পড়ুন: অপরাধীদের বিষয়ে সরকারের নীতি জিরো টলারেন্স: ওবায়দুল কাদের
সাংবাদিকদের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে প্রবেশের প্রয়োজন নেই, সব তথ্য ওয়েবসাইটে আছে: ওবায়দুল কাদের
সাংবাদিকদের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে প্রবেশের প্রয়োজন নেই, সব তথ্য ওয়েবসাইটে আছে: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশের কোনো প্রয়োজন নেই, কারণ তাদের প্রয়োজনীয় সব তথ্য ব্যাংকের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘কোন দেশে অবাধে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ঢোকা যায়? যে কেউ কি ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে প্রবেশ করতে পারে? সবকিছুই ওয়েবসাইটে আছে। কেন আপনার প্রবেশ করা দরকার?’
আরও পড়ুন: সন্তোষজনক ভোটার উপস্থিতিতে স্থানীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে হয়েছে: হাছান মাহমুদ
শনিবার(১৮ মে) রাজধানীর ঢাকার ধানমন্ডিতে এক সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে তাদের প্রবেশাধিকার নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
র্যাবের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, 'নৈশভোজের পর সাংবাদিকদের সামনে তার বক্তব্য যথাযথভাবে প্রকাশিত হয়েছে কি না, তা প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টার সঙ্গে একবার কথা বললেই বিষয়টি পরিষ্কার হবে। তিনি (প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা) হয়তো মার্কিন আসিসট্যান্ট সেক্রেটারিকে এটি (নিষেধাজ্ঞা) প্রত্যাহার করতে বলেছেন।’
বিএনপির ভারতবিরোধী অবস্থান প্রসঙ্গে সেতুমন্ত্রী বলেন, তিনি গণমাধ্যমে দেখেছেন বিএনপি তাদের ভারতবিরোধী অবস্থান পুনর্বিবেচনা করবে। ‘বিরোধিতা না করে তারা কি মধ্যপন্থা অবলম্বন করতে পারে? তাদের হাতে কোনো বিষয় নেই, তারা তাদের অস্তিত্বের জানান দিতেই কিছু নিয়ে আসে। শেষ পর্যন্ত গণঅভ্যুত্থান থেকে সরে এসে তাদের লিফলেট বিতরণ কর্মসূচিতে আশ্রয় নিতে হয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম ও সুজিত রায় নন্দী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বিএনপির সমাবেশ মানেই অগ্নিসংযোগ-ধ্বংসযজ্ঞ-রক্তপাত: ওবায়দুল কাদের
রোহিঙ্গা প্রবেশের ক্ষেত্রে উদারতার সুযোগ নেই: ওবায়দুল কাদের
মিয়ানমারের চলমান সংঘাতে বাংলাদেশে নতুন করে রোহিঙ্গা প্রবেশের উদারতা দেখানোর সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘাতে আমাদের যেন কোনো শঙ্কা বা উদ্বেগের কারণ না হয়, সেজন্য সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলছি। বিশেষ করে চীন ও ভারতের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করছি।
বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর বনানীর সেতু ভবনে এসব কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: ভোটাররা বিএনপিকে বর্জন করেছে: ওবায়দুল কাদের
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে নিযুক্ত মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে ডাকা হয়েছে। তারা বলেছেন, সংঘাতে যারা বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে তাদের ফেরত নেবেন তারা।
ওবায়দুল কাদের বলেন, তবে এখন আর নতুন করে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করতে দেবো না। এর আগে উদারতা দেখিয়ে সীমান্ত খুলে দেওয়া হয়েছিল। এখন সেই উদারতা দেখানোর সুযোগ নেই। তারা আমাদের জন্য একটা বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক সাহায্য অনেক কমে গেছে। এ বোঝা আমরা আর কতদিন সইবো?
বিএনপি নেতাদের সাম্প্রতিক বক্তব্য প্রসঙ্গে কাদের বলেন, আন্দোলনে ব্যর্থ ও নির্বাচনে না আসায় বিএনপি এখন চরম হতাশ। সেই হতাশা কাটাতে দলটির নেতারা এখন সরকার বিরোধীতার নামে বিরোধীতাই তারা করবে। এটা তারা সিদ্ধান্ত নিয়েই করেছে। সরকারের ইতিবাচক হলেও নেতিবাচক কিছু বলতে হয়, সেরকম উক্তি করছে।
আরও পড়ুন: বিএনপির কালো পতাকা মিছিল অবৈধ: ওবায়দুল কাদের
এর আগে সেতুভবনে প্রকল্পের অগ্রগতি নিয়ে বুধবার সকালে রাজধানীর বনানীতে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিশ্ব ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেকের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল।
সেতুমন্ত্রী বলেন, সড়ক দুর্ঘটনা রোধ ও ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে সড়ক নিরাপত্তা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সরকার। পাঁচ বছর মেয়াদী এ প্রকল্প ২০২৮ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত চলবে।
প্রেস ব্রিফিংয়ে মন্ত্রী প্রকল্পের অগ্রগতি নিয়ে ব্যক্তিগত ক্ষোভের কথা জানান।
তিনি বলেন, প্রকল্পের অগ্রগতি নিয়ে তিনি সন্তুষ্ট নন। সড়ক দুর্ঘটনা এবং ক্ষয়ক্ষতি কমানো যাচ্ছে না।
সড়ক নিরাপত্তা প্রকল্পকে অগ্রাধিকার প্রকল্প উল্লেখ করে এখন থেকে নিজেই তত্ত্বাবধান ও মনিটরিং করবেন বলে জানান তিনি।
প্রকল্পের দুর্নীতি প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কেউ দুর্নীতি করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক বক্তব্য নিয়ে অস্বস্তিতে নেই আ.লীগ: ওবায়দুল কাদের
বিএনপির কালো পতাকা মিছিল অবৈধ: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির কালো পতাকা মিছিল অবৈধ। অনুমতি ছাড়া রাজপথে ফ্রি স্টাইল কর্মসূচি সরকার মেনে নেবে না।
বুধবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, পুলিশ অনুমতি দেয়নি। অনুমতি ছাড়া ফ্রি স্টাইল কর্মসূচির সুযোগ নেই। অনুমতি নিবে না, রাস্তায় ফ্রি স্টাইল কর্মসূচি করবে আর আমরা মেনে নিব তা মনে করার কোনো কারণ নেই।
আরও পড়ুন: জাতিসংঘের কোনো কার্যকারিতা বাস্তবে নেই : ওবায়দুল কাদের
ওবায়দুল কাদের বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেউ ত্রুটিপূর্ণ বলেনি। নির্বাচনের ফলাফলের পর যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ কয়েকজন মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
সর্বশেষ সংসদ অধিবেশনে মার্কিন রাষ্ট্রদূত প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত উপস্থিত ছিলেন। সংসদের প্রথম অধিবেশনেও যুক্তরাষ্ট্রের উপস্থিতি লক্ষ্য করি। এর মানে কি দাঁড়ায়? আমাদের নির্বাচন ত্রুটিপূর্ণ বলেনি। সবাই একসঙ্গে কাজ করার আগ্রহ দেখিয়েছে।
দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ নিয়ে তিনি বলেন, সরকার শুধু কথা নয়, কাজও করে যাচ্ছে। সরকার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে দৃশ্যত পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী প্রয়োজনীয় নির্দেশনা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোকে দিয়েছেন। সে অনুসারে কাজও শুরু করে দিয়েছে। তবে রাতারাতি নিয়ন্ত্রণ হয়ে যাবে না। সরকার শুধু কথা বলছে এমন নয়। সরকার অ্যাকশনে আছে।
আরও পড়ুন: নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক বক্তব্য নিয়ে অস্বস্তিতে নেই আ.লীগ: ওবায়দুল কাদের
মন্ত্রী হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, যারা আইন ভঙ্গ করবে তারা যেই হোক না কেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ সময় সংরক্ষিত নারী আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রসঙ্গে দলের সাধারণ সম্পাদক বলেন, পরীক্ষিত ও ত্যাগীদের গুরুত্ব ও অগ্রাধিকার দেবে আওয়ামী লীগ।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদে বিরোধী দলীয় নেতা জিএম কাদেরের সংসদের কার্যকারিতা নিয়ে বক্তব্যের ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, পার্লামেন্ট ফাংশনাল না হলে তিনি কেন এলেন?
স্পিকারকে ধন্যবাদ জানাতে গিয়ে তিনি যা বলেছেন মনে হয় তুলকালাম কাণ্ড ঘটাবেন। নিয়ম লঙ্ঘন করে তিনি কথা বলেছেন। উনার কথা বলার যথেষ্ট সুযোগ ছিল সামনে।
আরও পড়ুন: ভোটাররা বিএনপিকে বর্জন করেছে: ওবায়দুল কাদের
নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক বক্তব্য নিয়ে অস্বস্তিতে নেই আ.লীগ: ওবায়দুল কাদের
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়া নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সাম্প্রতিক যে বক্তব্য দিয়েছে তা নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকার সামান্যতম অস্বস্তিতে নেই বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) ধানমন্ডিতে আওয়ামীলীগ সভাপতির কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
কাদের বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আছে। সম্পর্ক আরও ভালো করার জন্য আমরা যথেষ্ট ধৈর্যশীল। আর বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নেওয়া ছিল দেশের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অংশ। নির্বাচনের পরেও বিএনপির নেতৃত্বে চিহ্নিত অপশক্তি নির্বাচনকে বিতর্কিত করার পাঁয়তারা করছে।
তিনি বলেন, অগণতান্ত্রিক পন্থায় অনির্বাচিত কাউকে ক্ষমতায় বসাতে দেশি-বিদেশি অপতৎপরতা ছিল। তবে এখন নেই - সেটা বলা যায় না।
কাদের বলেন, শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন নির্বাচিত সরকারের অধীনে একটি নির্বাচন সম্ভব। বিএনপি এই নির্বাচনে অংশ নিলে নির্বাচন আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হতো। তবে তাদের অনুপস্থিতিতেও নির্বাচন ভোটারশূন্য ও প্রতিদ্বন্দিতাহীন হয়নি।
আরও পড়ুন: দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ: ওবায়দুল কাদের
এ সময় বিএনপির চুপ থাকা প্রসঙ্গে কাদের বলেন, তারা এখন শক্তি সঞ্চয় করছে বড় ধরনের সহিংসতার জন্য। তাদের প্রতি নতুন করে আর কোনো আহ্বান নেই আমাদের। তারা নেতিবাচক রাজনীতি থেকে ইতিবাচক রাজনীতিতে ফিরে আসুক এটাই চাই।
তিনি আরও বলেন দেশের সমস্যা নিয়েই এখন শেখ হাসিনা সরকারের সব ভাবনা। ফেলে যাওয়া সংকট নিয়ে সময় ক্ষেপণ করার সময় আমাদের নেই। দায়িত্বশীল পদে যারা রয়েছেন, তাদের দায়িত্ব নিয়ে কথা বলা উচিত।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া হ কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতারা।
আরও পড়ুন: টিআইবি বিএনপির ‘দালাল’: কাদের
ভোটাররা বিএনপিকে বর্জন করেছে: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, যে নির্বাচন বিএনপি বর্জন করেছে, সেই নির্বাচনে ভোটাররাই বিএনপিকে বর্জন করেছে।
রবিবার (৭ জানুয়ারি) জাতীয় নির্বাচনে ভোট শেষে রাজধানীর তেজগাঁও আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে সাংবদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: বিএনপি শর্ত প্রত্যাহার করলে সরকার সংলাপের বিষয়ে বিবেচনা করবে: ওবায়দুল কাদের
কাদের বলেন, বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেয়নি। নির্বাচন প্রতিহত করতে তারা অগ্নিসন্ত্রাস করেছে, কিন্তু ব্যালটের মাধ্যমে জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জনগণ অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়ে উৎসবমুখর নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ব্যাপক সমর্থন দিয়েছে।
তিনি বলেন, আপনারা জানেন- প্রধান নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে বলেছেন ৪০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েছে। এছাড়া ৭ জানুয়ারি নিঃসন্দেহ গণতন্ত্রের বিজয়ের দিন এবং জনগণের বিজয়।
আরও পড়ুন: ১০ ডিসেম্বর আ. লীগের সমাবেশের অনুমতি দেয়নি ইসি: ওবায়দুল কাদের
কাদের আরও বলেন, আমরা সবচেয়ে বেশি যাদের কাছে কৃতজ্ঞ তারা হলো বাংলাদেশের জনগণ। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়েছে। এই নির্বাচনের মাধ্যমে সারা বিশ্বের মানুষ, বাংলাদেশের মানুষ প্রত্যক্ষ করেছে জনগণের বিজয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, জনগণ তাদের পছন্দ মতো প্রার্থীদের ভোট দিয়েছে। ভোট প্রদানে কোনো প্রকার ভয়-ভীতি বা হস্তক্ষেপ হয়নি। এই নির্বাচন গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে শক্তিশালী করবে।
আরও পড়ুন: জাতিসংঘের কোনো কার্যকারিতা বাস্তবে নেই : ওবায়দুল কাদের
আমরা অবাধ, সুষ্ঠু ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের পক্ষে, কোনো রাজনৈতিক দলের পক্ষে বা বিপক্ষে নয়: টিআইবি
টিআইবি বিএনপির অঙ্গসংগঠন কি না- সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এমন বক্তব্যকে একদিকে বিব্রতকর ও অন্যদিকে সমালোচক মাত্রই রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ এমন মানসিকতার প্রতিফলন বলে মন্তব্য করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, তফসিল ঘোষণা পূর্ববর্তী ও পরবর্তী রাজনৈতিক ও নির্বাচনী পরিপ্রেক্ষিত বিবেচনায় আসন্ন নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হওয়ার কোনো সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না- টিআইবির এমন মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে ওবায়দুল কাদের প্রশ্ন রাখেন ‘অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন বলতে কী বোঝায়?’ টিআইবিকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের এমন প্রশ্নের উত্তরে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন, নির্বাচনকালীন সরকার, প্রশাসন ও আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার নিরপেক্ষ ও স্বার্থের দ্বন্দ্বমুক্ত ভূমিকার ওপর নির্ভর করে সব নির্বাচনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর জন্য সমান প্রতিযোগিতার ক্ষেত্র নিশ্চিত করেই কেবল অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করা সম্ভব- বিজ্ঞ মন্ত্রীর তা বোঝার মতো বিচক্ষণতা রয়েছে বলেই টিআইবি মনে করে।’
আরও পড়ুন: উপাত্ত সুরক্ষা আইনের খসড়ায় নির্বাচনকালীন সরকারের অনুমোদন নিয়ে প্রশ্ন টিআইবি’র
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের সম্ভাবনা নষ্ট হওয়ার কারণে উদ্বেগ প্রকাশ করায় বিএনপির সঙ্গে টিআইবিকে জড়িয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের দেওয়া এ বক্তব্য অনভিপ্রেত উল্লেখ করে টিআইবির পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘টিআইবি একটি অরাজনৈতিক সংগঠন এবং কোনো রাজনৈতিক দলের পক্ষে বা বিপক্ষে কাজ করে না। সরকারের গুরুত্বপূর্ণ একজন মন্ত্রী ও দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলের দ্বিতীয় প্রধান ব্যক্তির এমন বক্তব্য পুরোপুরি অমূলক ও হতাশাজনক।’
তবে টিআইবি এতে মোটেই অবাক বা বিচলিত নয় বলে মন্তব্য করেন ড. ইফতেখারুজ্জামান, ‘দুর্নীতিমুক্ত, গণতান্ত্রিক ও সুশাসিত বাংলাদেশ গড়ে তোলার উপযুক্ত রাষ্ট্রকাঠামো বিনির্মাণে কর্মরত টিআইবির ওপর এ ধরনের অপবাদ দেওয়ার চর্চা নতুন কিছু নয়। কোনো গবেষণালব্ধ প্রতিবেদন বা পরামর্শ অপছন্দ হলেই আওয়ামী লীগ-বিএনপি প্রধান দুই রাজনৈতিক দলই টিআইবির প্রতি বিষোদগারে লিপ্ত হয়। বিএনপি নেতৃত্বাধীন চার দলীয় সরকারের সময় টিআইবিকে বন্ধ করে দেওয়া, সারা দেশের ৬৪ জেলায় মামলা করার হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হয়। এমনকি, চলতি বছরও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিএনপির পক্ষ থেকে টিআইবি ও সংস্থাটির কর্মকর্তাদের নিয়ে বিদ্বেষমূলক অপপ্রচার চালানো হয়।’
ড. জামান আরও বলেন, ‘টিআইবির কোনো মন্তব্য কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের পক্ষে বা বিপক্ষে যাওয়ার সুযোগ নেই। টিআইবির অবস্থান গণতন্ত্র ও সুশাসনের পক্ষে, অগণতান্ত্রিক ও সুশাসনকে বাধাগ্রস্ত করে এমন শক্তির বিপক্ষে। তবে একইসঙ্গে লক্ষ্যণীয়, টিআইবিকে নিয়ে প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের অবস্থান ও পরিস্থিতিভেদে এমন বিষোদগার টিআইবির নিরপেক্ষতাকেই প্রমাণ করে।’
আরও পড়ুন: নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যানকে অপসারণে উদ্বেগ প্রকাশ টিআইবির
সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩ প্রত্যাখ্যান করেছে টিআইবি
১০ ডিসেম্বর আ. লীগের সমাবেশের অনুমতি দেয়নি ইসি: ওবায়দুল কাদের
নির্বাচন কমিশন (ইসি) বাইরে সমাবেশের অনুমতি না দেওয়ায় ১০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ঢাকায় আওয়ামী লীগের সমাবেশ হবে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, ‘আমরা ইসির কাছে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটের সামনে মহাসমাবেশের অনুমতি চেয়েছিলাম, কিন্তু ইসি তা গ্রহণ করেনি। আমরা নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করতে চাই না বলে সেখানে সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছি।’
মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে তার সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর এসব কথা জানান ওবায়দুল কাদের।
এসময় তিনি জানান, আগামী ১০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ একটি ইনডোর কর্মসূচি পালন করবে।
আ.লীগের এই নেতা আরও বলেন, আসন্ন সাধারণ নির্বাচন বর্জন, অবরোধ ও হরতাল ডাকা গণতান্ত্রিক আচরণ নয়।
আরও পড়ুন: জাতীয় নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি নিয়ে চিন্তিত নয় আওয়ামী লীগ: কাদের
নির্বাচন সংক্রান্ত সংঘাত-বিশৃঙ্খলায় ব্যবস্থা নেওয়া ইসির দায়িত্ব: কাদের
নির্বাচনের ট্রেন চলছে, কোথাও থামবে না: কাদের