তিনি বলেন, ‘সকলের করোনা ঝুঁকি রয়েছে। ঢাকা সদরঘাটে ‘জীবানুনাশক টানেল’ বসানো হয়েছে, শুধু ঢাকা সদরঘাট নয়, অন্যান্য বন্দরেও এ ধরণের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।’
আরও পড়ুন: ভোলায় ঢাকামুখী যাত্রীবাহী লঞ্চে মানুষের উপচে পড়া ভিড়
রবিবার ঢাকা সদরঘাটে অভ্যন্তরীণ লঞ্চ চলাচল ও যাত্রী সুরক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি পর্যবেক্ষনকালে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘টিকেট করে লঞ্চে উঠার বিষয়টি আলোচনা করব এবং টিকেট করে লঞ্চে উঠার বিষয়টি বাস্তবায়নে এটাই সুবর্ণ সুযোগ ও সময়। এটাকে বাস্তবায়ন করার যাথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
প্রতিমন্ত্রী জানান, স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ও জাতীয় পরামর্শক কমিটির সুপারিশে সাময়িক ছুটি বাতিল করে সরকার ১৫ জুন পর্যন্ত একটি সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে। গণপরিবহন সীমিত আকারে খোলার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে এবং সে সিদ্ধান্তের আলোকে নৌপথে লঞ্চ চলাচল শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুন: শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌরুটে মানুষের ঢল অব্যাহত
রবিবার দুপুর পর্যন্ত স্বাস্থ্য ও নৌবিধি মেনে ঢাকা সদরঘাট থেকে চাঁদপুর, মুন্সিগঞ্জসহ বিভিন্ন রুটে ১৩টি লঞ্চ ছেড়ে গেছে। দুপুরের পর থেকে রাত পর্যন্ত দক্ষিণাঞ্চলের লঞ্চগুলো ছেড়ে যাবে।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমোডর গোলাম সাদেক, বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান খাজা মিয়া এবং নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমোডর সৈয়দ আরিফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।