তিনি আশা করেন, খুব শিগগিরই ওয়ালটন বিশ্ববাজারে মর্যাদাশীল ব্র্যান্ড হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে।
এসময় ইলেকট্রনিক্স পণ্য রপ্তানির জন্য সরকার নগদ সহায়তা দেবে বলে জানান বাণিজ্যমন্ত্রী।
রবিবার গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে বিশ্বের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও মেশিনারিজের সমন্বয়ে নবনির্মিত ওয়ালটন রেফ্রিজারেটরের গ্লাস ডোর ম্যানুফ্যাকচারিং প্রজেক্ট উদ্বোধনকালে এ কথা বলেন বাণিজ্যমন্ত্রী।
এর আগে বাণিজ্যমন্ত্রী গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাঙ্গনে পৌঁছান। এ সময় তাকে অভ্যর্থনা জানান ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান এস এম নুরুল আলম রেজভী, ভাইস চেয়ারম্যান এস এম শামসুল আলম, ম্যানেজিং ডিরেক্টর এস এম আশরাফুল আলম, ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এর চেয়ারম্যান এস এম রেজাউল আলম, ম্যানেজিং ডিরেক্টর এস এম মঞ্জুরুল আলম এবং ওয়ালটন গ্রুপের ডিরেক্টর রাইসা সিগমা হিমা প্রমূখ।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হুমায়ূন কবির এবং এস এম জাহিদ হাসান, ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর উদয় হাকিম, সিনিয়র অপারেটিভ ডিরেক্টর গোলাম মোর্শেদ, অপারেটিভ ডিরেক্টর ফিরোজ আলমসহ ঊর্ধ্বত কর্মকর্তাগণ।
কারখানা কমপ্লেক্সে পৌঁছে বাণিজ্যমন্ত্রী ওয়ালটন প্রোডাক্ট ডিসপ্লে সেন্টার পরিদর্শন করেন। এরপর তিনি ওয়ালটন রেফ্রিজারেটরের গ্লাস ডোর ম্যানুফ্যাকচারিং প্রজেক্টের উদ্বোধন করেন। পরে তিনি ওয়ালটন রেফ্রিজারেটর, কম্প্রেসর, টেলিভিশন, এয়ারকন্ডিশনার ইত্যাদি পণ্যের বিভিন্ন উৎপাদন ইউনিট ঘুরে দেখেন।
ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসএম আশরাফুল আলম জানান, ৬৮০ একর জায়গার উপর রয়েছে ওয়ালটন কারখানা কমপ্লেক্স। ৭০ লাখ বর্গফুট জায়গা জুড়ে চলে পণ্য উৎপাদন কার্যক্রম। যেখানে নিয়োজিত আছেন প্রকৌশলী এবং টেকনিশিয়ানসহ দেশ-বিদেশের প্রায় ২০ হাজার কর্মী।
ওয়ালটন কারখানার গ্লাস ডোর প্রজেক্টে প্রাথমিকভাবে প্রতিদিন ১ হাজার গ্লাস ডোর ফ্রিজ তৈরি হচ্ছে। শিগগিরই তা দৈনিক ৫ হাজার ইউনিটে উন্নীত হবে।