জামায়াত
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন দিন: মিয়া গোলাম পরওয়ার
জাতীয় নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনাসহ গণহত্যায় অভিযুক্তদের বিচার, সংস্কার ও স্থানীয় নির্বাচন আয়োজনের দাবি জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজবাড়ী শহরের বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ খুশি রেলওয়ে মাঠে কর্মী সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
এ সময় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশে অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে অবাধ ও সুষ্ঠু স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিতে হবে। সরকার আন্তরিক হলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষে সুষ্ঠু স্থানীয় নির্বাচন করা সম্ভব বলে অভিমত দেন তিনি।
নির্বাচনী ব্যবস্থা সংস্কারের জন্য যতটুকু যৌক্তিক সময় দরকার সেই সময়ের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার দাবিও জানান জামায়াত সেক্রেটারি।
আরও পড়ুন: সংস্কার ছাড়া নির্বাচন দিলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে: হামিদুর রহমান আযাদ
পরওয়ার বলেন, ‘অনেকে মনে করেন, নিরপেক্ষভাবে স্থানীয় নির্বাচন হলে চাঁদাবাজ, দুর্নীতিবাজ ও দখলবাজরা জয়ী হতে পারবে না। তাই তারা আগে জাতীয় নির্বাচন চায়। কিন্তু আমরা চাই, আগে নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ স্থানীয় সরকার নির্বাচন হোক।’
বর্তমানে সিটি করপোরেশন, পৌরসভা ও উপজেলা পর্যায়ে কোনো জনপ্রতিনিধি নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, জনপ্রতিনিধি না থাকায় স্থানীয় অবকাঠামো নির্মাণ, অগ্রগতি ও উন্নয়ন ব্যাহত হচ্ছে।
এ ছাড়াও রিলিফ, ভিজিডি, কাবিখা ইত্যাদি প্রকল্পের জন্য জনগণ সাধারণত জনপ্রতিনিধিদের কাছে আসে। কিন্তু, তারা এসব সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘দেশে হানাহানি, রক্তারক্তি রোধ করার জন্য ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যাদের নামে মামলা করে বিচারের মুখোমুখি করা হচ্ছে—নির্বাচনের আগেই জাতি তাদের বিচার দেখতে চায়।’
আরও পড়ুন: আগে স্থানীয়, সংস্কার শেষে পরে জাতীয় নির্বাচন: জামায়াত আমির
তিনি নির্বাচন কমিশনের সংস্কারের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে বলেন, আগে নির্বাচন কমিশনের যৌক্তিক সংস্কার করতে হবে। তারপর অপরাধীদের বিচার করতে হবে। এরপর স্থানীয় সরকার নির্বাচন সম্পন্ন করার আহ্বান জানান তিনি। সবশেষে অর্ন্তবর্তী সরকারকে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করার কথা বলেন তিনি।
রাজবাড়ী জেলা জামায়াতের আরির অ্যাডভোকেট মো. নুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ওই সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ এইচ এম হামিদুর রহমান আজাদ, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য মো. দেলাওয়ার হোসেন ও অন্যান্য নেতারা।
১৭ দিন আগে
আজহারকে মুক্তি না দিলে নিজেকে গ্রেপ্তারের আর্জি জামায়াত আমিরের
এটিএম আজহারুল ইসলামকে মুক্তি দেওয়া না হলে নিজেকে গ্রেপ্তারের আর্জি জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
তিনি বলেন, ‘আজহারুলের মুক্তির সঙ্গে সঙ্গে দেশ পুরোপুরি মুক্তি পাবে না। শুধু একজন মজলুম মুক্তি পাবে। দেশকে মুক্ত করতে হলে যুব সমাজকে আগাতে হবে।’
সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জে এক পথসভায় এ দাবি জানান ডা. শফিকুর রহমান।
জামায়াত আমির বলেন, ‘আমরা ফ্যাসিবাদী সরকারকে সরানোর জন্য আন্দোলন করেছি। কিন্তু সেই সমস্ত কষ্ট দুঃখ-যাতনা, জুলুম একত্রিত হয়ে যে শক্তি তৈরি হয়েছিল, আমাদের ছাত্রদের নেতৃত্বে সেই শক্তিতে বাংলাদেশ মুক্ত হয়েছে।’
যুবকদের উদ্দেশ্যে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘সমাজ গড়ার জন্য দায়িত্ব নিতে হলে তোমাদেরকে এগিয়ে আসতে হবে। যে সমাজের যুবকেরা এগিয়ে আসে বিপ্লবের জন্য সেই সমাজে আল্লাহর পক্ষ থেকে বিপ্লব সফল হয়।’
আরও পড়ুন: আজহারের মুক্তি দাবি: কারাবরণের ঘোষণা জামায়াত আমিরের
তিনি বলেন, আমি যুবকদের থেকে দুটি জিনিস চাই— একটি হচ্ছে গভীর দেশপ্রেম ও আরেকটি হচ্ছে আল্লাহর প্রতি ভয়। এই দুইটা জিনিস নিয়ে যদি যুবকের এগিয়ে আসে তারাই হবে সব ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে হিমালয় পর্বত। এই পর্বত যারাই ভেঙে দিতে আসবে, তার মাথা চুরমার হয়ে যাবে।
জেলার নায়েবে আমির কে এম মকবুল হোসাইনের সভাপতিত্বে পথসভায় আরও উপস্থিত ছিলেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ এইচ এম হামিদুর রহমান আযাদ, জেলা আমির অধ্যক্ষ মুহাম্মদ আব্দুর রব হাশেমী, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কোষাধ্যক্ষ মুহাম্মদ আজহারুল ইসলাম প্রমুখ।
২১ দিন আগে
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন দিলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে: হামিদুর রহমান আযাদ
ফ্যাসিবাদী সরকারের মাধ্যমে সৃষ্ট অচলাবস্থার মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার ছাড়া নির্বাচন দিলে দেশে আবারও ফ্যাসিবাদ ফিরে আসবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ এইচ এম হামিদুর রহমান আযাদ।
তিনি বলেছন, ‘বর্তমান সরকার যদি গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার দিকে ফিরিয়ে নিতে চান, তাহলে বিগত ফ্যাসিবাদী সরকার যে দেশকে অচলাবস্থা করেছিল সেটার প্রয়োজনীয় সংস্কার দরকার। সংস্কার ছাড়া নির্বাচন দিলে আবারো ফ্যাসিবাদ ফিরে আসবে।’
আযাদ বলেন, বাংলাদেশকে গড়তে হলে আমাদেরকে ঔক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বিকাল সাড়ে ৫টায় ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে উপজেলা ও পৌর জামায়াতে ইসলামীর আয়োজনে ন্যায় ও ইনসাফ ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
হামিদুর রহমান বলেন, বিগত ৫৩ বছর বাংলাদেশের মানুষ দুর্নীতি ও দুঃশাসনের কবলে পড়েছে, বৈষম্যের শিকার হয়েছে। এ জন্যই জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার বিপ্লব ঘটেছে। বুলেটের সামনে দেশের দামাল ছেলেরা বুক পেতে রক্ত দিয়েছে। হাজার হাজার লাশ পড়েছে ও ৩০ হাজারের বেশি ছাত্র-জনতা আহত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: দিনাজপুরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলন
অন্তবর্তী সরকারকে উদ্দ্যেশে করে তিনি বলেন, জনগণের দুর্ভোগ লাঘবে আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করতে হবে। তারপর জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সংসদে সংখ্যানুপাতিক আসন বিন্যাস করতে হবে। নির্বাচন ব্যবস্থার মধ্যে বিগত সরকারের দুর্নীতিবাজদের বিচারের দাবিও জানান আযাদ।
জামায়াতের এই নেতা বলেন, বর্তমান সরকার এসেছিল বৈষম্য দূর করতে, এখনো বৈষম্যমুক্ত হয়নি দেশ। আইনের দৃষ্টিতে সকল নাগরিকের অধিকার সমান। সংবিধানের ২৭ নম্বর অনুচ্ছেদ কার্যকর হয়নি এখনো।
আওয়ামী লীগ সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ৫ আগস্ট গণভবন ঘেরাওয়ের কথা বুঝতে পেরে নেতাকর্মীদের বিপদে ফেলে শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছে। ১৫ বছর ছাত্রদের যে ইতিহাস পড়ানো হয়েছিল, ছাত্র-জনতা সেদিন ফুসে উঠে ক্রেন দিয়ে সেগুলো ছুড়ে ফেলে দিয়েছে।
তিনি বলেন, বিগত সরকার সম্পদের সঠিক ব্যবহার না করে শুধু লুটপাটে ব্যস্ত ছিল। তারা শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করছে, চর দখলের মতো ছাত্রলীগ বিশ্ববিদ্যালয়ের হল দখল করে ক্যান্টনম্যান্ট তৈরি করেছিল। যে কারণে মেধাবীরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছে। শুধু সমদ্রের সম্পদ ব্যবহার করে দেশের ছয় মাসের চাহিদা মেটানো সম্ভব ছিল।
হামিদুর রহমান বলেন, যে উদ্দেশ্য এ দেশ স্বাধীন হয়েছিল সে উদ্দেশ্য সফল হয়নি। দেশে সুশাসন, ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা না হওয়ায় পাঁচবার বাংলাদেশ দূর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিকভাবে গণহত্যার দায়ে অভিযুক্ত হয়েছে। গণহত্যার দায়ে শেখ হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে। ফ্যাসিস্টের দোসরদের বিচার করতে হবে। তিনি সর্বশেষে জামায়াত নেতা আজাহারুল ইসলামসহ জেলবন্দি নেতাদের মুক্তির দাবি জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ‘ক্ষমতায় যাওয়া নয়, সুশাসন কায়েম করাই জামায়াতে ইসলামীর উদ্দেশ্য’
ফরিদপুর জেলা জামায়াতের কর্মপরিষদ সদস্য অধ্যাপক ইমারত হোসেন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও বোয়ালমারী পৌর জামায়াতের আমীর মাওলানা সৈয়দ নিয়ামুল হাসানের সঞ্চালনায় জনসভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য মুহাম্মদ দেলোয়ার হুসাইন, কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য শামসুল ইসলাম আল-বরাটী, জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ বদরুদ্দীন, সেক্রেটারি আব্দুল ওহাব, ফরিদপুর-১ আসনের জামায়াতের মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ড. মো. ইলিয়াস মোল্যা, জেলা নায়েবে আমির আবু হারেস মোল্যা প্রমুখ।
২২ দিন আগে
আগে স্থানীয়, সংস্কার শেষে পরে জাতীয় নির্বাচন: জামায়াত আমির
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি না থাকায় জনগণ সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তাই দ্রুত স্থানীয় সরকার নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। এরপর উপযুক্ত সংস্কার নিশ্চিত করার পরই জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করতে হবে।
শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ পশ্চিম বাজার সড়কে চাঁদপুর জেলা জামায়াত আয়োজিত এক পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘দেশের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সংস্কার নিশ্চিত করার পরই আমরা জাতীয় নির্বাচন চাই। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হওয়া উচিত, যাতে কারও ভোট নষ্ট না হয় এবং প্রতিটি ভোটের মূল্য থাকে।’
আরও পড়ুন: বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে রাজনৈতিক বিভেদকে কবর দিন: জামায়াত আমির
এ সময় নির্বাচনকে কালো টাকা ও পেশিশক্তির প্রভাবমুক্ত রাখতে প্রয়োজনীয় সংস্কারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
জামায়াত আমির বলেন, ‘যারা চাঁদাবাজি করেন, তাদের বলছি— আল্লাহ ভিক্ষাকে হালাল করেছেন, কিন্তু চাঁদাবাজিকে হারাম করেছেন। তাই চাঁদাবাজি না করে ভিক্ষা করাও উত্তম। অথবা আপনারা যদি আমাদের কাছে সহযোগিতা চান, আমরা আপনাদের সহায়তা করতে প্রস্তুত, কিন্তু আল্লাহর ওয়াস্তে চাঁদাবাজি করবেন না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা যারা বিভিন্ন গাড়ীতে চাঁদাবাজি করেন, এ চাঁদাবাজির টাকা ১৮ কোটি মানুষের পকেট থেকে যায়। ভিক্ষুকের পকেট থেকেও যায়। সুতরাং চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে। নইলে আবারও ৫ আগস্ট আসবে, আপনাদের দশাও তাদের মতো হবে।’
পথসভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার সদস্য ও নায়েবে আমির অ্যাডভোকেট মাসুদুল ইসলাম বুলবুল এবং সঞ্চালনায় ছিলেন জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট শাহজাহান মিয়া।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি এটিএম মাসুদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মোবারক হোসাইন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি কামাল উদ্দিন, সাবেক জেলা আমির মাওলানা আবদুর রহিম পাটওয়ারী ও শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান।
আরও বক্তব্য দেন জেলার সহকারী সেক্রেটারি অধ্যাপক আবুল হোসাইন, জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, মুহাদ্দিস আবু নসর আশরাফী, শহর জামাতের আমির অ্যাডভোকেট মো. শাহজাহান খান, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের জেলা সভাপতি অধ্যাপক রুহুল আমিন প্রমুখ।
আরও পড়ুন: ৫৩ বছরের হওয়া সব খুনের বিচার হতে হবে: জামায়াত আমির
এদিন পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে সভার সূচনা করেন সদর উপজেলা আমির মাওলানা আফসার উদ্দিন মিয়াজী। পথসভায় দলের অন্যান্য জ্যেষ্ঠ নেতাসহ হাজার হাজার কর্মী-সমর্থক উপস্থিত ছিলেন।
২৩ দিন আগে
আজহারের মুক্তি দাবি: কারাবরণের ঘোষণা জামায়াত আমিরের
কারান্তরীণ দলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে স্বেচ্ছায় কারাবরণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টার দিকে নিজের ভ্যারিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি এই ঘোষণা দেন।
ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদের নিষ্ঠুর জুলুমের শিকার মজলুম জননেতা এটিএম আজহারুল ইসলাম। তিনি এখনও বন্দী রয়েছেন। একে একে সকল জাতীয় নেতা মুক্তি পেলেও তিনি বৈষম্য ও জুলুমের শিকার হয়ে বন্দী জীবনের কঠিন বোঝা বহন করে চলেছেন। তাকে কারাগারে রেখে বাইরে অবস্থান করা আমার পক্ষে আর একেবারেই সম্ভব নয়। আমরা সরকারকে যথেষ্ট সময় দিয়েছি।
আরও পড়ুন: নির্বাচনের তারিখ নিয়ে আপত্তি নেই, সংস্কার আগে হতে হবে: জামায়াত
তিনি আরও বলেন, এই জুলুমের প্রতিবাদ এবং এটিএম আজহারুল ইসলাম এর মুক্তির দাবিতে আমি নিজে গ্রেপ্তার হওয়ার জন্য আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি আদালত প্রাঙ্গণে হাজির থাকব।
তাকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানোর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আইন মন্ত্রণালয় এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতি আহ্বানও জানান তিনি। সময় মতো তাকে যথাস্থানে পাওয়া যাবে বলেও উল্লেখ করা হয় ওই ফেসবুক পোস্টে।
উল্লেখ্য, প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চে আজ রিভিউ শুনানির কথা ছিল। আপিল বিভাগের কার্যতালিকায় মামলাটি শুনানির জন্য ৯ নম্বরে ছিল। ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর তৎকালীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে এ টি এম আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: আমাদের যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি: জামায়াত আমির
২৫ দিন আগে
আমাদের যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি: জামায়াত আমির
জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলামের অবিলম্বে মুক্তি ও দলটির নিবন্ধন ফিরিয়ে না দেওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, ‘আমাদের যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি।’
সোমবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৫টায় রাজধানীর পল্টন মোড়ে বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এমন মন্তব্য করেন। পল্টন থেকে বিক্ষোভ শুরু হয়ে প্রেসক্লাবের সামনে দিয়ে গিয়ে শাহবাগ প্রদক্ষিণ করে যমুনার সামনে দিয়ে আবার পল্টনে এসে শেষ হয়।
‘বিনাদোষে ১২-১৩ বছর তিনি কারাগারের নির্যাতন ভোগ করছেন। আর ১৩টি মিনিট তিনি জেলের ভেতরে থাকুক; সেটা আমরা চাই না। আমরা ভদ্র কিন্তু বোকা নই। আমাদের ভদ্রতাকে দুর্বলতা ভাববেন না, বলেন ডা. শফিক।
জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অনতিবিলম্বে ফিরিয়ে দেয়ার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, জালেম সরকার যা করেছে; আপনারাও কি তাই করবেন? এজন্য কি ছাত্র-জনতা জীবন দিয়েছে?
‘আমাদের যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি। যুদ্ধ চলমান। রাজপথে জীবন দেওয়ার জন্য আমাদের হাজার হাজার ছাত্র-জনতা প্রস্তুত। সব ষড়যন্ত্র তারা ব্যর্থ করে দিয়েছেন।’
সমাবেশ ঘিরে পল্টন মোড়, বায়তুল মোকাররম, নাইটিঙ্গেল মোড়, কাকরাইল, জিরো পয়েন্ট ও প্রেসক্লাব এলাকায় লোকে লোকারণ্য হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: বর্তমান পরিস্থিতি মোটেই সমর্থন করি না: জামায়াত আমির
সমাবেশে ইসলামী ছাত্র শিবিরের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি নুরুল ইসলাম সাদ্দাম বলেন, আমরা আশা করেছিলাম বৈষম্য বিরোধী ছাত্রজনতার আন্দোলন, স্বৈরাচারী সরকারে পতন পরবর্তীতে সব ধরনের বৈষম্য ও অবিচার জুলুমের অবসান ঘটবে। কিন্তু বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ্য করছি সেটা ঘটেনি। সব রাজনৈতিক কারাবন্দির মুক্তি পেলেও মজলুম জননেতা আজহারুল ইসলাম মুক্তি পাননি। এট কেন হচ্ছে আমরা জানি না, ঠিক কী অজানা কারণে আজহারকে ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে না।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে উদ্দেশ্য করে শিবিরের সেক্রেটারি বলেন, আমাদের চোখের ভাষা, হৃদয়ের ভাষা বুঝুন। মজলুম নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামকে মুক্তি দিন। নইলে রাজপথেই সমাধান।
২৭ দিন আগে
সংস্কারে ঐকমত্যে পৌঁছানোর পর নির্বাচন হোক: জামায়াত
প্রয়োজনীয় সংস্কারের জন্য রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্যে পৌঁছানোর পরই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার বিষয়ে মত দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর বেইলি রোডে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের পর দলটির কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের এ কথা বলেছেন।
বৈঠকে নির্বাচন নিয়ে জামায়াত কোনো প্রস্তাব দিয়েছে কিনা—জানতে চাইলে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমরা বলেছি, যে সংস্কার প্রয়োজন, সে বিষয়ে সবাই ঐকমত্য হলে যথাশীঘ্র সম্ভব নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, ডিসেম্বরের মধ্যে তারা জাতীয় নির্বাচন করবেন। আমরা দেখছি, কীভাবে সেটা এগিয়ে যায়।’
আরও পড়ুন: কেমন বাংলাদেশ চাই, ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে তা নির্ধারিত হবে: প্রেস সচিব
তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্যদের সঙ্গে দেশের সব রাজনৈতিক দলের বৈঠক হয়েছে। সংস্কার বাস্তবায়নে বিভিন্ন দল ও অংশীজনের সঙ্গে আলাদাভাবে আলোচনা করা হবে, সে বিষয়ে কথা হয়েছে।’
ডা. তাহের বলেন, ‘সব ইতিবাচক সিদ্ধান্তকে জামায়াতে ইসলামী স্বাগত জানাবে। সংস্কার কমিশনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তগুলো আসার পর যথাশীঘ্র যাতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, সেই প্রস্তুতি গ্রহণ করার কথা বলেছি। আলোচনার মূল ছিল এটিই। আর তারা সংস্কার প্রস্তাবের বই দেওয়ার পর সেটা পর্যালোচনা করে জামায়াতে ইসলামী ও সরকারের সঙ্গে আলাদা মতবিনিময় হবে। সেখানে আমরা আমাদের মূল সিদ্ধান্ত জানাব।’
এ সময়ে দলটির কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার ও সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ উপস্থিত ছিলেন।
৩০ দিন আগে
নির্বাচনের তারিখ নিয়ে আপত্তি নেই, সংস্কার আগে হতে হবে: জামায়াত
আগামী জাতীয় নির্বাচন কবে হবে; তা নিয়ে কোনো মাথা ব্যথা নেই জানিয়ে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘তবে নির্বাচন সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় সংস্কার আগে হতে হবে।’
বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের পর এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।
এক প্রশ্নের জবাবে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘ডিসেম্বরে নির্বাচন হলে তাদের কোনো আপত্তি নেই। তারিখ নিয়ে তাদের কোনো মাথা ব্যথা নেই। তবে নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কার আগে হতে হবে।’
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘জনগণের আকাঙ্ক্ষা স্থানীয় নির্বাচন আগে হোক; আমরা সেটাকে সমর্থন করি।’ নির্বাচন সংস্কার বিষয়ে জামায়াত একটি লিখিত প্রস্তাব নির্বাচন কমিশনকে দিয়েছে বলেও জানিয়েছেন জামায়াত সেক্রেটারি।
প্রস্তাবগুলোর মধ্যে রয়েছে, আনুপাতিক হারে (পিআর) নির্বাচন ব্যবস্থা প্রবর্তন, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) ৯১ অনুচ্ছেদের (এ) ধারা পুনর্বহাল, রাজনৈতিক দল নিবন্ধন আইনে নিবন্ধনের শর্তগুলো শিথিল করা।
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমরা প্রস্তাব করেছি যে আরপিওর ৯১ অনুচ্ছেদের (এ) ধারা পুনর্বহাল করতে, যাতে নির্বাচন কমিশন কোনো নির্বাচন আংশিক বা পূর্ণাঙ্গ বাতিল করার ক্ষমতা পায়।
এক প্রশ্নের জবাবে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামীর ৩০০ আসনে প্রার্থিতা দেওয়ার সক্ষমতা রয়েছে।’
আরও পড়ুন: নো ইলেকশন উইদাউট রিফর্ম: জামায়াত
প্রধান নির্বাচন কমিশনার এএমএম নাসির উদ্দিন, চার নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, আবদুর রহমানেল মাসুদ, তাহমিদা আহমদ ও আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এবং ইসি সচিব আখতার আহমেদও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
২০১৩ সালে নিবন্ধন বাতিলের পর নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে এটি জামায়াতের প্রথম কোনো বৈঠক হয়েছে। এর আগে দলটির নিবন্ধন থাকা অবস্থায় বার্ষিক অডিট রিপোর্ট দিতে ইসি সচিবালয়ে গিয়েছিলেন জামায়াত প্রতিনিধিরা।
বৈঠকের আগে সাংবাদিকদের গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমরা নির্বাচন কমিশনে এসেছি। প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ কমিশনারদের সাথে কথা বলব। আমাদের বক্তব্য তাদেরকে জানাব। পরে গণমাধ্যমের সাথেও আমরা কথা বলব।’
জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদসহ ছয়জনের একটি প্রতিনিধি দল বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, নো ইলেকশন, উইদাউট রিফর্ম।’ অর্থাৎ সংস্কার ছাড়া নির্বাচন আয়োজনের পক্ষে না ইসলামপন্থি এই রাজনৈতিক দলটি।
জামায়াত সেক্রেটারি বলেন, ‘নির্বাচন প্রক্রিয়া সুষ্ঠু করতে যতটুকু সংস্কার দরকার, তা করতে হবে।’
৩২ দিন আগে
নো ইলেকশন উইদাউট রিফর্ম: জামায়াত
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন আয়োজনে সমর্থন করবে না বলে জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের পর এমন মন্তব্য করেছেন দলটির সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদসহ ছয়জনের একটি প্রতিনিধি দল বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, নো ইলেকশন, উইদাউট রিফর্ম।’ অর্থাৎ সংস্কার ছাড়া নির্বাচন আয়োজনের পক্ষে না ইসলামপন্থি এই রাজনৈতিক দলটি।
জামায়াত সেক্রেটারি বলেন, ‘নির্বাচন প্রক্রিয়া সুষ্ঠু করতে যতটুকু সংস্কার দরকার, তা করতে হবে।’
আরও পড়ুন: দিনাজপুরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলন
প্রধান নির্বাচন কমিশনার এএমএম নাসির উদ্দিন, চার নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, আবদুর রহমানেল মাসুদ, তাহমিদা আহমদ ও আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এবং ইসি সচিব আখতার আহমেদও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
২০১৩ সালে নিবন্ধন বাতিলের পর নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে এটি জামায়াতের প্রথম কোনো বৈঠক হয়েছে। এর আগে দলটির নিবন্ধন থাকা অবস্থায় বার্ষিক অডিট রিপোর্ট দিতে ইসি সচিবালয়ে গিয়েছিলেন জামায়াত প্রতিনিধিরা।
বৈঠকের আগে সাংবাদিকদের গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমরা নির্বাচন কমিশনে এসেছি। প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ কমিশনারদের সাথে কথা বলব। আমাদের বক্তব্য তাদেরকে জানাব। পরে গণমাধ্যমের সাথেও আমরা কথা বলব।’
৩২ দিন আগে
বর্তমান পরিস্থিতি মোটেই সমর্থন করি না: জামায়াত আমির
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিকে আমি মোটেই সমর্থন করি না। দেশ-বিদেশ থেকে বিভিন্নভাবে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার জন্য কাজ করছে। আমাদের সতর্ক থাকতে হবে, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত বিপ্লবের ফসল যেন নষ্ট না হয়!’
শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) বিকালে মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার বাসাইলের পলাশপুর গ্রামের একটি রিসোর্টে ঢাকা দক্ষিণ ইসলামী ছাত্রশিবির আয়োজিত প্রীতি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির এমন একটি সংগঠন, যার কাজ শুরু হয়েছিল মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মাধ্যমে হেরা গুহায়, আর তা শেষ হবে জান্নাতে। ছাত্রশিবিরে নতুন-পুরাতন যারা আছেন, সবার সহযোগিতায় এবং আল্লাহ তা‘আলার মেহেরবানীতে ৫ আগস্ট ফ্যাসিবাদমুক্ত হয়েছে দেশ। আগামীতে দায়িত্বসহকারে কাজ করলে দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করার সুযোগ হতে পারে।’
প্রীতি সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণের জামায়াতের আমির মো. নরুল ইসলাম বুলবুল।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণের ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি হেলাল উদ্দিন রুবেল সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের মুন্সীগঞ্জ জেলা কমিটির আমির আ জ ম রুহুল কুদ্দুস, সেক্রেটারি মো. ফখরুদ্দিন রাজী, সিরাজদিখান উপজেলার জামায়াতের আমির মাওলানা মো. কবির হোসাইন প্রমুখ।
৩৮ দিন আগে