শিক্ষা
পিএসসির সামনে অবস্থান কর্মসূচি ৪৩তম বিসিএস ভাইভা প্রার্থীদের
বর্তমান নন-ক্যাডার সার্কুলার বাতিল এবং ক্যাডার ও নন-ক্যাডারের পৃথক ফলাফল প্রকাশের দাবিতে ৪৩তম বিসিএসের ফলাফল প্রত্যাশীরা বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (বিপিএসসি) সামনে অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছেন।
৪৩তম বিসিএসের নন-ক্যাডার সার্কুলারকে প্রহসনমূলক ও বৈষম্যমূলক বলে দাবি করে তার বিরুদ্ধে টানা আন্দোলন করে আসছেন প্রার্থীরা।
নন-ক্যাডার পদের সংখ্যা বৃদ্ধি করে নতুন নন-ক্যাডার সার্কুলার প্রকাশের দাবিতে সকাল ১০টায় বিপিএসসির সামনে কাফন পরে আজকের কর্মসূচি শুরু করেন তারা।
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন প্রার্থীরা।
চাকরিপ্রার্থীরা নন-ক্যাডার বিজ্ঞপ্তি বাতিল এবং ক্যাডার ও নন-ক্যাডারের ফলাফল আলাদাভাবে প্রকাশ এবং আগের বিসিএসের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে পদ বৃদ্ধির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন।
এর আগে তারা দাবি আদায়ে সংবাদ সম্মেলন, পিএসসির সামনে কাফন পরে মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেন।
বৃহস্পতিবার ৪৩তম বিসিএসের নন-ক্যাডার সংখ্যা বৃদ্ধির বিজ্ঞপ্তি পুনঃপ্রকাশের দাবিতে সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সামনে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন ফলপ্রার্থীরা।
সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুই শতাধিক চাকরিপ্রার্থী পিএসসির সামনে অবস্থান নেন এবং স্লোগান দেন।
এ সময় অনেক প্রার্থীকে কাফন পরে অবস্থান নিতে দেখা যায়।
এর আগে সোমবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের মাওলানা আকরাম খান হলে ফলাফল প্রত্যাশীরা বিজ্ঞপ্তি বাতিল এবং ক্যাডার ও নন-ক্যাডারের পৃথক ফলাফল প্রকাশের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেন।
ফলাফল প্রত্যাশীরা অভিযোগ করেছেন, মেধাবী চাকরিপ্রার্থীরা পিএসসির উপর আস্থা হারাচ্ছেন।
৪৩তম বিসিএসের ক্যাডার ও নন-ক্যাডার ফল একসঙ্গে প্রকাশের চেষ্টা করছে পিএসসি।
কিন্তু নন-ক্যাডার সার্কুলারে ১৩৪২টি পদের মধ্যে মাত্র ৩৬০টি পদ সাধারণ প্রার্থীদের জন্য যেখানে ছয় থেকে সাত হাজার সাধারণ প্রার্থী খালি হাতে ফিরতে বাধ্য হবেন বলে জানান তারা।
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা: ৯ জানুয়ারি থেকে বন্ধ থাকবে কোচিং
মেডিকেল কলেজগুলোতে আগামী শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএসে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি। ভর্তি পরীক্ষার কারণে মেডিকেল ভর্তি কোচিং ৯ জানুয়ারি থেকে এক মাস বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
রবিবার (২৪ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষাসংক্রান্ত সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভা শেষে মন্ত্রী বলেন, এক মাস পর ৮ মার্চ ডেন্টালের বিডিএসের ভর্তি পরীক্ষা হবে।
তিনি বলেন, ‘মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় ন্যূনতম নম্বর (পাস নম্বর) গতবারের মতো এবারও ৪০ রাখা হয়েছে। মাইগ্রেশনের সময় আমরা তিনবার দিচ্ছি। বেসরকারি মেডিকেলে ভর্তির জন্য সব কলেজকে উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। অর্থাৎ শিক্ষার্থীরা সবগুলো কলেজে চয়েজ একবারে দিতে পারবে। সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতেও একই নিয়ম বহাল।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিদেশি শিক্ষার্থীরা ৪ জানুয়ারি থেকে ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবেন। দেশীয় ছাত্র-ছাত্রীরা যারা ভর্তি হতে চান, তারা ১১ জানুয়ারি থেকে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। তবে আবেদনের বিজ্ঞপ্তি ১০ তারিখে দেওয়া হবে। অনলাইনে আবেদনের শেষ তারিখ ২৩ জানুয়ারি। ফি জমার শেষ তারিখ ২৪ জানুয়ারি।
তিনি বলেন, ‘রোল নম্বর প্রদান, সিট প্ল্যানসহ এই বিষয়গুলো ২৬ জানুয়ারি হয়ে যাবে। প্রবেশপত্র বিতরণ হবে ৫ ফেব্রুয়ারি। হাজিরা শিট ডাউনলোড করা যাবে ৮ ফেব্রুয়ারি। ভর্তি পরীক্ষা হবে ৯ ফেব্রুয়ারি। সকাল ১০টায় পরীক্ষা শুরু হবে।
এবারও ভর্তি ফি ১ হাজার টাকা রয়েছে বলেও জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে মোট ১১ হাজার ৭২৮টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে ৫ হাজার ৩৮০টি আসন রয়েছে। সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে ১ হাজার ৩০টি সিট বাড়ানো হয়েছে। বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে মোট আসন ৬ হাজার ৩৪৮টি। আর্মি মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৩৭৫টি।’
মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা ৯ ফেব্রুয়ারি
মেডিকেল কলেজগুলোতে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএসে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি।
রবিবার (২৪ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আগামী শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষাসংক্রান্ত সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভা শেষে মন্ত্রী বলেন, এক মাস পর ৮ মার্চ ডেন্টালের বিডিএসের ভর্তি পরীক্ষা হবে।।
তিনি বলেন, ‘মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় ন্যূনতম নম্বর (পাস নম্বর) গতবারের মতো এবারও ৪০ রাখা হয়েছে। মাইগ্রেশনের সময় আমরা তিনবার দিচ্ছি। বেসরকারি মেডিকেলে ভর্তির জন্য সব কলেজকে উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। অর্থাৎ শিক্ষার্থীরা সবগুলো কলেজে চয়েজ একবারে দিতে পারবে। সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতেও একই নিয়ম বহাল।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিদেশি শিক্ষার্থীরা ৪ জানুয়ারি থেকে ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবেন। দেশীয় ছাত্র-ছাত্রীরা যারা ভর্তি হতে চান, তারা ১১ জানুয়ারি থেকে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। তবে আবেদনের বিজ্ঞপ্তি ১০ তারিখে দেওয়া হবে। অনলাইনে আবেদনের শেষ তারিখ ২৩ জানুয়ারি। ফি জমার শেষ তারিখ ২৪ জানুয়ারি।
আরও পড়ুন: চুয়েটে র্যাগিংয়ের অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থীকে শোকজ
তিনি বলেন, ‘রোল নম্বর প্রদান, সিট প্ল্যানসহ এই বিষয়গুলো ২৬ জানুয়ারি হয়ে যাবে। প্রবেশপত্র বিতরণ হবে ৫ ফেব্রুয়ারি। হাজিরা শিট ডাউনলোড করা যাবে ৮ ফেব্রুয়ারি। ভর্তি পরীক্ষা হবে ৯ ফেব্রুয়ারি। সকাল ১০টায় পরীক্ষা শুরু হবে।
এবারও ভর্তি ফি ১ হাজার টাকা রয়েছে বলেও জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে মোট ১১ হাজার ৭২৮টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে ৫ হাজার ৩৮০টি আসন রয়েছে। সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে ১ হাজার ৩০টি সিট বাড়ানো হয়েছে। বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে মোট আসন ৬ হাজার ৩৪৮টি। আর্মি মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৩৭৫টি।’
‘গত বছর প্রায় দেড় লাখ পরীক্ষার্থী আবেদন করেন। এবার আশা করি কম হবে না, আরও বেশি হবে। সেজন্য আমরা সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছি, যাতে সুন্দরভাবে পরীক্ষাটা নিতে পারি, কোনো রকমের সমস্যা না হয়।’
বিগত দিনে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা জনগণের কাছে প্রশংসিত হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সবাই মিলে কাজ করার কারণে পরীক্ষা মানসম্মত হয়েছে। বিতর্কের ঊর্ধ্বে ছিল। আশা করি এবারও তাই হবে।’
মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতি রোধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে- জানতে চাইলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘গত পাঁচ বছরে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে কারো কোনো অভিযোগ ছিল না। প্রশ্ন ফাঁসের যে বিষয় সেটি ২০১০ সালের ঘটনা। পরীক্ষার সিস্টেমটা এখন আমরা অনেক উন্নত করেছি। অত্যাধুনিক করেছি। এখানে ডিজিটাল পদ্ধতিতে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা হয়। প্রশ্নটা যেখানে তৈরি হয় বিশেষ কয়েকজনের মধ্যে সেটা সীমাবদ্ধ থাকে। এমনভাবে করা হয়, সেখানে কেউ ঢুকতে পারে না, যেতেও পারে না। যারা প্রশ্ন তৈরি করেন তারা ওখান থেকে বের হন না। প্রশ্ন বিলি হওয়ার পর তারা বের হতে পারেন। প্রশ্ন যে বাক্সে থাকে সেই বাক্সে কেউ হাত দিলে লালবাতি জ্বলে ওঠে। যত রকমের পদ্ধতি আছে আমরা সেটা প্রয়োগ করছি।’
অনেক সময় রাজনৈতিক বিবেচনায় মেডিকেল কলেজ অনুমোদন হয়েছে। সেখান থেকে মানসম্মত চিকিৎসক কি তৈরি হচ্ছে- এমন প্রশ্নে জাহিদ মালেক বলেন, ‘রাজনৈতিক কারণে কোনো মেডিকেল কলেজ তৈরি হয় না, প্রয়োজনের কারণেই তৈরি হয়। দেশে এখনো অনেক ডাক্তারের ঘাটতি রয়েছে। দেশে ১ লাখ ডাক্তার রয়েছে, আমাদের প্রয়োজন প্রায় দুই-আড়াই লাখ ডাক্তার এবং মানটা উন্নত করা। সেটা পর্যায়ক্রমে হচ্ছে। এরপরও যারা মান বজায় রাখতে পারছে না, তাদের আমরা ছেড়ে দিচ্ছি না। কঠিন শাস্তি দিচ্ছি। বন্ধ করে দিচ্ছি। সেই বিষয়ে আমরা যথেষ্ট সজাগ।
আরও পড়ুন: এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু ১৫ ফেব্রুয়ারি
চুয়েটে র্যাগিংয়ের অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থীকে শোকজ
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট) র্যাগিংয়ে অভিযোগে পাঁচ শিক্ষার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ দপ্তরের পরিচালক ড. মো. রেজাউল করিমের সই করা পাঁচটি বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিগুলোয় বলা হয়েছে, গত ১২ ডিসেম্বর বিকাল ৪টায় শহীদ মোহাম্মদ শাহ হলের বর্ধিতাংশে (কক্ষ নং-৬) ২২ ব্যাচের (২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষ) পাঁচ শিক্ষার্থীকে র্যাগিং দেওয়ার সময় ২১ ব্যাচের (২০২১-২২শিক্ষাবর্ষ) পাঁচ শিক্ষার্থীকে হাতেনাতে ধরা হয়। র্যাগিংয়ের সময় ছাত্রকল্যাণ দপ্তরের উপপরিচালক ড. মোহাম্মদ ইসলাম মিয়া ছাত্রদের হাতেনাতে ধরেন। অভিযুক্তরা সবাই ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থী।
আরও পড়ুন: যশোর বোর্ডে ৩ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শতভাগ ফেল, শোকজের সিদ্ধান্ত
ছাত্রকল্যাণ দপ্তরের উপপরিচালক মো. ইসলাম মিয়ার লিখিত অভিযোগ অনুযায়ী তাদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়।
এ অভিযোগের ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলাবিধি অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে কেন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়।
অভিযুক্ত শিক্ষার্থীদের আগামী ৩ জানুয়ারি বেলা ৩টার মধ্যে ছাত্রকল্যাণ দপ্তরে হাজির হয়ে এর জবাব দিতে বলা হয়েছে।
ছাত্রকল্যাণ দপ্তরের পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, ‘র্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে চুয়েট প্রশাসন কঠোর অবস্থানে রয়েছে। শহীদ মোহাম্মদ শাহ হলের বর্ধিতাংশে প্রথম বর্ষের কয়েকজন শিক্ষার্থীকে হেনস্তার প্রমাণ পাওয়া গেছে। এজন্য তাদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।’
আরও পড়ুন: শতভাগ ফেল করায় সিরাজগঞ্জের ৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে শোকজ
‘এইচএসসির বিতর্কিত প্রশ্ন তৈরিতে জড়িত যশোর বোর্ডের শিক্ষকদের শোকজ করা হবে’
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু ১৫ ফেব্রুয়ারি
২০২৪ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে।
বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার ইউএনবিকে মুঠোফোনে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, পরীক্ষার সময়সূচি ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
এর আগে আগস্টে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি ২০২৪ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা ফেব্রুয়ারিতে এবং এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা এপ্রিলে অনুষ্ঠিত হবে বলে উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, গত কয়েক বছর ধরে কোভিড-১৯ মহামারি ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে একাডেমিক ক্যালেন্ডার পুনর্বিন্যাস করতে হয়েছিল। তবে আগামী বছর থেকে যা স্বাভাবিক হবে।
আরও পড়ুন: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ফল প্রকাশ, ৯৩৩৭ জন উত্তীর্ণ
জবি শিক্ষক সমিতি নির্বাচন: সভাপতি ড. জাকির, সম্পাদক ড. মাসরিক
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ফল প্রকাশ, ৯৩৩৭ জন উত্তীর্ণ
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রথম পর্বের (বরিশাল, সিলেট, রংপুর বিভাগ) লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।
লিখিত পরীক্ষায় ৯ হাজার ৩৩৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন।
আরও পড়ুন: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ: পরীক্ষার ১ম ধাপে উত্তীর্ণ ৪০ হাজার ৮৬২
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট www.mopme.gov.bd এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে www.dpe.gov.bd ফলাফল পাওয়া যাবে।
উত্তীর্ণরা মোবাইল ফোনেও মেসেজ পাবেন। চলতি মাসের ৮ তারিখে তিন বিভাগের ১৮ জেলার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন ৩ লাখ ৬০ হাজার ৬৯৭ জন।
গত ২৭ ফেব্রুয়ারি এ পরীক্ষা সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।
আরও পড়ুন: সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা: ১২ পরীক্ষার্থী আটক, বহিষ্কার ৩
গাইবান্ধায় প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা: ইলেকট্রনিক ডিভাইসসহ আটক ৩৫
জবি শিক্ষক সমিতি নির্বাচন: সভাপতি ড. জাকির, সম্পাদক ড. মাসরিক
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শিক্ষক সমিতির সভাপতি পদে ২৫৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন।
সাধারণ সম্পাদক পদে অর্থনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ মাসরিক হাসান ২৫৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে ২০২৪ সালের কার্যনির্বাহী কমিটি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: ঢাবি ছাত্রলীগের হামলায় ছাত্র ইউনিয়নের ৪ নেতা-কর্মী আহত
ভোট গণনা শেষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রফেসর ড. মো. সগীর হোসেন খন্দকার ফলাফল ঘোষণা করেন।
এছাড়া সহ-সভাপতি পদে ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক মো. মমিন উদ্দিন, কোষাধ্যক্ষ পদে ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. মিরাজ হোসেন এবং যুগ্ম সম্পাদক পদে সমাজকর্ম বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. মহসিন রেজা নির্বাচিত হয়েছেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শিক্ষক সমিতির অন্যান্য নির্বাচিত সদস্যরা হলেন- অধ্যাপক ড. এ.কে.এম. লুৎফর রহমান, অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন, ড. এ এম গোলাম আদম, অধ্যাপক ড. ফারহানা জামান, সহযোগী অধ্যাপক শামীমা আক্তার, সহযোগী অধ্যাপক মো. আশরাফুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. আইনুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. শামসুন নাহার, প্রফেসর ড. মো. আব্দুল্লাহ মাহফুজ ও প্রফেসর ডা. মো. আনোয়ার হোসেন।
আরও পড়ুন: ডিপিএস এসটিএস মেরিট স্কলারশিপ টেস্টের নিবন্ধন উন্মুক্ত, টিউশন ফি’র ১০০ শতাংশ বৃত্তি পাওয়ার সুযোগ
ডিপিএস এসটিএস মেরিট স্কলারশিপ টেস্টের নিবন্ধন উন্মুক্ত, টিউশন ফি’র ১০০ শতাংশ বৃত্তি পাওয়ার সুযোগ
আগামী সেশনে (২০২৪-২০২৫) গ্রেড ৯ ও ১১ এর শিক্ষার্থীদের জন্য ডিপিএস এসটিএস মেরিট স্কলারশিপ টেস্টের নিবন্ধন শুরু হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের দেশের শীর্ষস্থানীয় ইংরেজি মাধ্যম স্কুল ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকায় শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ তৈরিতে ২০২১ সালে এই স্কলারশিপ প্রোগ্রাম চালু করে।
দেশ কিংবা দেশের বাইরে বর্তমানে যেকোনো স্কুলে যেকোনো কারিকুলামে (কেমব্রিজ/আইবি/জাতীয় শিক্ষাক্রম/এডএক্সেল প্রভৃতি) অধ্যয়নরত গ্রেড ৮ ও ১০ (বর্তমান সেশন) এর শিক্ষার্থীরা এ স্কলারশিপ প্রোগ্রামে নিবন্ধন করতে পারবেন।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহ-৯ আসনে আ. লীগ প্রার্থী আবদুস সালামের প্রার্থিতা বৈধ ঘোষণা হাইকোর্টের
এ বৃত্তি প্রোগ্রামের ডিসেম্বর সাইকেল চালু থাকবে আগামী ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত। আগামী ২০ জানুয়ারি উত্তরার ডিপিএস এসটিএস স্কুল ক্যাম্পাসে এ বৃত্তি প্রোগ্রামের মূল্যায়ন পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা https://forms.gle/R5UfWZfEpUFCTSYUA - এ লিংকের মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারবেন।
অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী যারা এ বৃত্তি পরীক্ষায় সর্বনিম্ন ৮০ শতাংশ নম্বর পাবেন (লিখিত ও মৌখিক উভয় মূল্যায়ন পরীক্ষায়), তারা স্কলারশিপ পাওয়ার সংক্ষিপ্ত তালিকায় থাকবেন।
চূড়ান্ত পর্যায়ে স্কলারশিপের জন্য মনোনীত শিক্ষার্থীদের লিখিত পরীক্ষায় স্কোরের ভিত্তিতে টিউশন ফিতে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত বৃত্তি দেওয়া হবে।
স্কলারশিপ পরীক্ষার কারিকুলাম ও অন্যান্য তথ্য জানা যাবে- https://dpsstsdhaka.org/stsmeritscholarship/- এ লিংকের মাধ্যমে।
আরও পড়ুন: ফরিদপুর-৩ আসনে ইসির সিদ্ধান্ত বহাল রাখলেন হাইকোর্ট
নবম গ্রেডে বৃত্তির জন্য ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, সাম্প্রতিক বিষয়াবলী ও যৌক্তিক ব্যাখ্যা বা লজিক্যাল রিজনিংসহ বিভিন্ন বিষয়ের উপর মূল্যায়ন পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
অন্যদিকে, একাদশ গ্রেডে বৃত্তির জন্য পরীক্ষার্থীরা পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা, অ্যাকাউন্টিং ও অর্থনীতি থেকে যেকোনো বিষয় নির্বাচন করতে পারবে।
মূল্যায়ন পরীক্ষার লিখিত অংশে নেগেটিভ মার্কিং থাকবে।
এ বৃত্তির বিষয়ে ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকার অধ্যক্ষ ড. শিবানন্দ সিএস বলেন, অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে আমাদের প্রতিশ্রুতির নিদর্শন হিসেবে এ বৃত্তি কর্মসূচি চালু করেছে ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকা। যেসব শিক্ষার্থী ডিপিএস- এ একাডেমিক সাফল্য অর্জন করতে চায়, সেসব মেধাবী শিক্ষার্থীদের সাফল্য অর্জনের ক্ষেত্রে আমরা সুযোগ তৈরি করতে চাই।
উল্লেখ্য, গত সেশনে প্রায় ২০০ শিক্ষার্থী এ বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে নিবন্ধন করেন। এ স্কলারশিপ প্রোগ্রামের মাধ্যমে চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত দুইজন শিক্ষার্থীকে টিউশন ফি’র উপরে ৫০ শতাংশ বৃত্তি দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: বিএনপিকে এ ধরনের কোনো প্রস্তাব দেওয়া হয়নি: কৃষিমন্ত্রীর মন্তব্য প্রসঙ্গে কাদের
ঢাবি ছাত্রলীগের হামলায় ছাত্র ইউনিয়নের ৪ নেতা-কর্মী আহত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) টিএসসি ও ভিসির বাসভবনের সামনে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের হামলায় ইউনিয়নের চার নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুর দেড়টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন- ছাত্র ইউনিয়নের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মেঘমল্লার বসু, সাধারণ সম্পাদক মইন আহমেদ, ঢাকা মহানগর ছাত্র ইউনিয়নের উপ-সম্পাদক তাজমীর তাজওয়ার শুভ্র ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার শাহরিয়ার শিহাব।
আহতদের প্রথমে বিএসএমএমইউ ও পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মেঘমল্লার বসুর বাম চোখে গুরুতর আঘাত পাওয়ায় তাকে জাতীয় চক্ষু হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বৃহস্পতিবার ছাত্র ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা টিএসসিতে চা খাচ্ছিলেন। রিকশায় করে বের হওয়ার সময় শাহবাগ এলাকায় মেঘমল্লার বসু ও শুভ্রের ওপর হামলা চালায় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
বাকিদেরও আলাদাভাবে মারধর করা হয়।
আরও পড়ুন: বিএনপির অবরোধ: ঢাবির বিভিন্ন ফটকে ছাত্রদলের তালা
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া জানান, মেঘমল্লার বাম চোখে আঘাত লেগেছে। তাদের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
ঢাবি ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি শিমুল কুমভাকর বলেন, 'বিনা কারণে আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা চালাচ্ছে ঢাবি শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
হামলাকারীদের কাউকে শনাক্ত করা গেছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'আমি ঘটনাস্থলে ছিলাম না। মেঘমল্লার বসু হয়তো তাদের চেনেন, কিন্তু তার অবস্থা কথা বলার মতো ভালো নয়। তবে আমি নিশ্চিত যে, ঢাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের অনুসারীরাই এ হামলা চালিয়েছে।’
অনেক চেষ্টা করেও সৈকতের মন্তব্যের জন্য ফোনে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
ঢাবি প্রক্টর অধ্যাপক মাকসুদুর রহমানকেও ফোন করা হলে তিনি সাড়া দেননি।
আরও পড়ুন: 'জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২১' শীর্ষক প্যানেল আলোচনায় ঢাবি কর্তৃপক্ষের বাধা
'জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২১' শীর্ষক প্যানেল আলোচনায় ঢাবি কর্তৃপক্ষের বাধা
'জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০২১' শীর্ষক প্যানেল আলোচনায় আয়োজকদের অনুমতি দেয়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তা বন্ধ করে দিয়েছে।
বুধবার(১৩ ডিসেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচার থিয়েটার ভবনের আর সি মজুমদার আর্টস মিলনায়তনে 'জাতীয় পাঠ্যক্রম ২০২১: আমরা কেন উদ্বিগ্ন?' শীর্ষক প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
ইউনিভার্সিটি টিচার্স নেটওয়ার্ক পাঠ্যক্রম সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনার জন্য এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
বক্তা ও শ্রোতারা মিলনায়তনের সামনে জড়ো হওয়ার পর কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবদুল বশির আয়োজকদের ফোন করে আলোচনা সভা না করার কথা জানান।
অনুষ্ঠানের অনুমতি না দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে বশির বলেন, 'তাদের লিখিত আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা অনুমতি দিয়েছি। কিন্তু আমি দুপুর ২টায় জানতে পারি যে এই কর্মসূচি রাষ্ট্র, সরকার এবং আমাদের জাতির ক্ষতি করতে পারে। এজন্য আমি আয়োজকদের ফোন করে অনুরোধ করেছিলাম, তারা যেন অন্য কোথাও আয়োজন করে।’
আরও পড়ুন: ঢাবি উপাচার্যের বাসভবনের কাছে ৩টি ককটেলের বিস্ফোরণ
এদিকে এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে অপরাজেয় বাংলা ভাস্কর্যের সামনে সমাবেশ করে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কামরুল হাসান মামুন বলেন, 'আমরা নতুন পাঠ্যক্রমের ভালো-মন্দ নিয়ে আলোচনা করতে চেয়েছিলাম। যারা এ ধরনের সাধারণ কর্মসূচিতে বাধা দেয় তারা রাষ্ট্রের কল্যাণ চায় না। আমাদের শিক্ষার্থীদের উপর যে নতুন পাঠ্যক্রম চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে তা একটি ফাঁকা গুলি ছাড়া আর কিছুই নয়।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নাসির উদ্দিন বলেন, 'নতুন পাঠ্যসূচিতে ৩০ শতাংশ বিজ্ঞান কার্যক্রম রাখা হয়েছে এবং বাকিগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে। বিজ্ঞান ও গণিত বাদ দিয়ে শিল্প ও সংস্কৃতি, জীবন ও জীবিকার বিষয়গুলোকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। এগুলো কারিগরি শিক্ষার অংশ হতে পারে, মূলধারার নয়। এভাবে চলতে থাকলে শিগগিরই প্রশাসক ও নির্বাহীদের বিদেশ থেকে আমদানি করতে হবে।’
বিক্ষোভ সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, অভিভাবক ও বেশকিছু শিক্ষার্থী অংশ নেন।
আরও পড়ুন: ভূমিকম্প থেকে বাঁচতে দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিলেন ঢাবি শিক্ষার্থী