শিক্ষা
এবারের এসএসসি পরীক্ষায় বাড়তি নম্বর দেওয়া হয়নি: ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কাউকে গ্রেস মার্কস বা বাড়তি নম্বর দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. খন্দোকার এহসানুল কবির।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে ফলাফল প্রকাশের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
চেয়ারম্যান বলেন, এবার কোনো ধরনের বাড়তি নম্বর বা গ্রেস মার্কস কাউকে দেওয়া হয়নি। মেধার প্রকৃত মূল্যায়নের শতভাগ প্রচেষ্টা করা হয়েছে। পরীক্ষকদেরও সেভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। ফলে এটিই প্রকৃত ও সত্য ফলাফল। এ নিয়ে সন্দেহ-সংশয় ও ক্ষোভের সুযোগ নেই।
আরও পড়ুন: এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাশের হার ৬৮.৪৫ শতাংশ
তিনি বলেন, বিগত সময়ে কী হয়েছে, কীভাবে ফল তৈরি করা হয়েছে— তা নিয়ে আমরা কিছু বলবো না। এখন যে ফল আমরা দিয়েছি সেটিই প্রকৃত। উত্তরপত্র যথাযথভাবে মূল্যায়নের পর যা এসেছে, সেটি উপস্থাপন করা হয়েছে। এতে আমাদের কোনো হাত নেই।
বিশেষ কোনো নির্দেশনা ছিল না জানিয়ে খন্দোকার এহসানুল কবির বলেন, শিক্ষার্থীরা খাতায় যা লিখেছে, সে অনুসারে নম্বর পেয়েছে। শিক্ষার্থীদের খাতার প্রাপ্ত নম্বরই যথাযথভাবে আমরা কম্পিউটারের মাধ্যমে প্রকাশ করেছি। কোনো নির্দিষ্ট নম্বর পাওয়ার পর বিশেষ নম্বর দিয়ে ভালো গ্রেড করে দেওয়া হয়নি। ফলাফল তৈরিতে কোনো উদারনীতিও অবলম্বন করা হয়নি।
তিনি আরও বলেন, এবার আমাদের ওপর মহল থেকে কোনো ধরনের চাপ ছিল না। আমাদের বলা হয়েছে যে রেজাল্ট হবে, সেটিই দিতে হবে। আমরাও পরীক্ষকদের এ অনুরোধ জানিয়েছি। তাদের যথার্থভাবে খাতা মূল্যায়ন করার জন্য বলা হয়েছে।
১৫৮ দিন আগে
কুমিল্লাতেও এগিয়ে মেয়েরা, পাসের হার ৬৩.৬০ শতাংশ
কুমিল্লা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২০২৫ সালে এসএসসি পরীক্ষায় ৬টি জেলায় এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হারে মেয়েরা এগিয়ে। সেই সাথে জিপিএ-৫ এ মেয়েরাই এগিয়ে রয়েছে। কুমিল্লা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২০২৫ সালে এসএসসি পরীক্ষায় ৬টি জেলায় এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হারে মেয়েরা এগিয়ে। সেই সাথে জিপিএ-৫ এ মেয়েরাই এগিয়ে রয়েছে।
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলে কুমিল্লা বোর্ডের শতকরা পাশের হার ৬৩ দশমিক ৬০। কুমিল্লা বোর্ডে মোট জিপিএ পেয়েছে ৯ হাজার ৯০২ জন।
আরও পড়ুন: সর্বোচ্চ পাসের হার রাজশাহী বোর্ডে, সর্বনিম্ন বরিশালে
শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন ১ লাখ ৬৭ হাজার ৫৭২ জন। কৃতকার্য হয়েছেন ১ লাখ ৬৫৮১ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছেন ৯৯০২ জন। তার মধ্যে ছেলে ৪৪০৭ জন ও মেয়ে ৫৪৯৫ জন।
বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের কনফারেন্স হলে এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যান প্রফেসর শামছুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে গতবারের তুলনায় এইবার পাশের হার কমেছে। কমেছে জিপিএ-৫।
১৫৮ দিন আগে
৯৮৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস, ১৩৪টিতে সবাই ফেল
এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় শতভাগ পরীক্ষার্থী পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যায় বড় ধরনের অবনতি লক্ষ করা গেছে। গত বছরের শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের তুলনায় এবার সেই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এক-তৃতীয়াংশেরও নিচে।
ফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, মাত্র ৯৮৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। অথচ, গত বছর অর্থাৎ, ২০২৪ সালে শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৯৬৮টি। সেই হিসাবে এবার শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কমেছে ১ হাজার ৯৮৪টি।
অন্যদিকে, ১৩৪টি প্রতিষ্ঠানের কোনো পরীক্ষার্থী পাস করতে পারেনি। গতবছর শতভাগ ফেল করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ৫১টি। সে হিসেবে শতভাগ ফেল করা প্রতিষ্ঠান বেড়েছে ৮৩টি।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুরে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকা, রাজশাহী, কুমিল্লা, যশোর, চট্টগ্রাম, বরিশাল, সিলেট, দিনাজপুর ও ময়মনসিংহ এবং বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড ও বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড একযোগে ফল প্রকাশ করেছে।
বিগত বছরগুলোর মতো এবার ফল প্রকাশ ঘিরে কোনো ধরনের আনুষ্ঠানিকতা রাখা না হলেও সার্বিক বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকার সভাকক্ষে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় কথা বলেন বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দকার এহসানুল কবির।
এবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়েছিল গত ১০ এপ্রিল। পরীক্ষা শেষ হয় ১৩ মে। চলতি বছর ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি পরীক্ষায় ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে ছাত্র ৭ লাখ ১ হাজার ৫৩৮ জন এবং ছাত্রী ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৬০৪ জন।
এ ছাড়াও মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২ লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন পরীক্ষার্থী ছিল।
উল্লেখ্য, গত বছরের তুলনায় এবার প্রায় এক লাখ পরীক্ষার্থী কম ছিল। এবার ফল তৈরি হয়েছে বাস্তব মূল্যায়ন নীতিতে।
১৫৮ দিন আগে
শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন ৯৮৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
এবার এসএসসি পরীক্ষায় মাত্র ৯৮৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। গত বছর অর্থাৎ, ২০২৪ সালে শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৯৬৮টি।
সেই হিসেবে এবার শতভাগ পাসের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কমেছে ১ হাজার ৯৮৪টি।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুরে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকা, রাজশাহী, কুমিল্লা, যশোর, চট্টগ্রাম, বরিশাল, সিলেট, দিনাজপুর ও ময়মনসিংহ এবং বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ও বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড একযোগে ফল প্রকাশ করেছে।
এ বছর সারা দেশের ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ১৯ লাখ ৩৬ হাজার ৫৭৯ পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। মোট উপস্থিতি ছিল ১৯ লাখ আট হাজার ৮৬ জন। তাদের মধ্যে উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীর সংখ্যা তেরো লাখ তিন হাজার ৪২৬ জন।
১৫৮ দিন আগে
চট্টগ্রাম বোর্ডের পাশের হার ৭২ দশমিক ৭ শতাংশ
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ বছর চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে এসএসসি পরীক্ষায় কমেছে পাসের হার। এবার পাসের হার ৭২ দশমিক ৭ শতাংশ।
যা গতবছর ছিল ৮২ দশমিক ৮০ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১ হাজার ৮৪৩ জন, গত বছর পেয়েছে ১০ হাজার ৮২৩ জন। পাস করেছে ১ লাখ ১ হাজার ১৮১ জন। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৯২ দশমিক ৫৭ শতাংশ, গতবারের চেয়ে ২ শতাংশ কমেছে৷ ব্যবসায় শিক্ষায় ৭৩ দশমিক ৫৪ শতাংশ এবং মানবিক বিভাগে ৫৫ দশমিক ০২ শতাংশ।
জিপিএ-৫ পাওয়া ১১ হাজার ৮৪৩ জনের মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগে ১০ হাজার ৪৫৮ জন, ব্যবসায় শিক্ষায় ১ হাজার ২৪৭ জন এবং মানবিকে ১৩৮ জন শিক্ষার্থী।
বৃহস্পতিবার (১০ মে) দুপুরে শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর এ পারভেজ সাজ্জাদ চৌধুরী এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের অধীনে চট্টগ্রাম ছাড়াও কক্সবাজার, রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি জেলার শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দেয়। সব মিলিয়ে এবার ১ লাখ ৪০ হাজার ৯২৭ জন পরীক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন। এর আগেরবার অংশ নিয়েছিল ১ লাখ ৪৫ হাজার ৫৯০ জন পরীক্ষার্থী।
১৫৮ দিন আগে
এসএসসিতে এবার জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩২ শিক্ষার্থী
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলে এ বছর মোট ১১টি শিক্ষা বোর্ডে ফাইভ পেয়েছেন এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন শিক্ষার্থী।
আজ বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুর ২টার দিকে এ ফল প্রকাশ করা হয়।
এ বছর সারা দেশের ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ১৯ লাখ ৩৬ হাজার ৫৭৯ পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। মোট উপস্থিতি ছিল ১৯ লাখ আট হাজার ৮৬ জন। তাদের মধ্যে উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীর সংখ্যা তেরো লাখ তিন হাজার ৪২৬ জন।
এদিকে, গত বছর সারাদেশে জিপিএ ফাইভ পেয়েছিলেন এক লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন। সেই হিসেবে এবার জিপিএ ফাইভ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমেছে।
তাছাড়া, পাসের হারও কমেছে এবার। এ বছর সারাদেশে মোট পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ। গত বছর পাসের হার ছিল ৮৩ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ।
১৫৮ দিন আগে
সর্বোচ্চ পাসের হার রাজশাহী বোর্ডে, সর্বনিম্ন বরিশালে
এবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলে বোর্ড অনুযায়ী সর্বোচ্চ পাসের হার রাজশাহী বোর্ডে এবং সর্বনিম্ন বরিশাল বোর্ডে।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) বোর্ডভিত্তিক ফলের পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা যায়।
ফলাফলের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি পাসের হার রাজশাহী বোর্ডে ৭৭.৬৩ শতাংশ। এরপর রয়েছে যশোর বোর্ডে ৭৩.৬৯ শতাংশ, চট্টগ্রাম বোর্ডে ৭২.০৭ শতাংশ, সিলেট বোর্ডে ৬৮.৫৭ শতাংশ, ঢাকা বোর্ডে ৬৭.৫১ শতাংশ, দিনাজপুর বোর্ডে ৬৭.০৩ শতাংশ, কুমিল্লা বোর্ডে ৬৩.৬০ শতাংশ, ময়মনসিংহ বোর্ডে ৫৮.২২ শতাংশ। এ বছর সবচেয়ে কম পাসের হার বরিশাল বোর্ডে ৫৬.৩৮ শতাংশ।
এবার গড় পাসের হার ৬৮.৪৫ শতাংশ। ২০২৪ সালে পাসের এই হার ছিল ৮৩.০৪ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় এ বছর পাসের হার কমেছে উল্লেখযোগ্যভাবে।
এ বছর সারা দেশের ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ১৯ লাখ ৩৬ হাজার ৫৭৯ পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। মোট উপস্থিতি ছিল ১৯ লাখ ৮ হাজার ৮৬ জন।
এর মধ্যে উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৩ লাখ ৩ হাজার ৪২৬ জন। এ ছাড়া কৃতকার্য হতে পারেনি ৬ লাখ ৬৬০ জন শিক্ষার্থী।
১৫৮ দিন আগে
এসএসসি: বিদেশি পরীক্ষার্থীদের পাসের হার ৮৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ
এ বছর ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে ৮টি কেন্দ্রে বিদেশি পরীক্ষার্থীরা অংশ নিয়েছেন, পাসের হার ৮৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ।
৮টি কেন্দ্র থেকে মোট ৪২৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছিলেন।
তাদের মধ্যে ৩৭৩ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন আর অনুত্তীর্ণ পরীক্ষার্থী ৫৪ জন। ১টি প্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুর ২টার দিকে ঢাকা, রাজশাহী, কুমিল্লা, যশোর, চট্টগ্রাম, বরিশাল, সিলেট, দিনাজপুর ও ময়মনসিংহ এবং বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ও বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড একযোগে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড।
এবার সারাদেশে মোট পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ এবং জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জনে। গত বছর পাসের হার ছিল ৮৩ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। আর জিপিএ ফাইভ পেয়েছিল এক লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন।
এ বছর সারা দেশের ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ১৯ লাখ ৩৬ হাজার ৫৭৯ পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। মোট উপস্থিতি ছিল ১৯ লাখ আট হাজার ৮৬ জন। তাদের মধ্যে উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীর সংখ্যা তেরো লাখ তিন হাজার ৪২৬ জন।
১৫৮ দিন আগে
দাখিল পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৯ শতাংশ
বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে চলতি বছরের দাখিল পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৯ শতাংশ। এ বোর্ডে সারাদেশে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৯ হাজার ৬৬ জন।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুর ২টার দিকে এ ফল প্রকাশ করা হয়।
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, এ বছর দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ। গত বছর অর্থাৎ, ২০২৪ সালে গড় পাসের হার ছিল ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ। সে হিসাবে পাসের হার অনেক কমেছে।
ছাত্রীদের পাসের হার ৭১.০৩ শতাংশ এবং ছাত্রদের পাসের হার ৬৫.৮৮ শতাংশ। সেই হিসাবে এবারও পাসের হারে এগিয়ে রয়েছেন ছাত্রীরা। এ নিয়ে টানা ১০ বছর এসএসসিতে পাসের হারে এগিয়ে ছাত্রীরা।
১৫৮ দিন আগে
ফেল করেছেন ৬ লাখ ৬৬০ শিক্ষার্থী
চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষায় ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে ৬ লাখ ৬৬০ জন শিক্ষার্থী ফেল করেছেন। এর মধ্যে তিন লাখ ২৪ হাজার ৭১৬ জন ছাত্র এবং ২ লাখ ৭৫ হাজার ৯৪৪ জন ছাত্রী রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) ২ টায় মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকার সভাকক্ষে বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দকার এহসানুল কবির এ তথ্য জানিয়েছেন।
এর আগে দুপুর ২টায় ঢাকা, রাজশাহী, কুমিল্লা, যশোর, চট্টগ্রাম, বরিশাল, সিলেট, দিনাজপুর ও ময়মনসিংহ এবং বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ও বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড একযোগে এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ করেছে।
১৫৮ দিন আগে