প্রধানমন্ত্রীর-কার্যালয়
দেশের সমৃদ্ধির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করুন: প্রবাসীদের প্রধানমন্ত্রী
প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঠিক তথ্য দিয়ে দেশের সমৃদ্ধির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের উপযুক্ত জবাব দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘কিছু মানুষ দেশের উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা চায় না। তারা মিথ্যা তথ্য দিয়ে দেশের সমৃদ্ধির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। আপনাদের (প্রবাসী বাংলাদেশিদের) সঠিক তথ্য তুলে ধরে ষড়যন্ত্রের জবাব দিতে হবে।’
রবিবার(১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকালে জার্মানির মিউনিখে তার সফরকালীন আবাসে অল ইউরোপিয়ান প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি তাদেরকে স্বাগতিক দেশের নেতাদেরর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে এবং বাংলাদেশের প্রকৃত চিত্র সম্পর্কে অবহিত করার নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, 'প্রত্যেক প্রবাসীকে বাংলাদেশের একজন দূত হিসেবে কাজ করতে হবে।’
তিনি বলেন, কিছু বাংলাদেশি বিদেশের মাটিতে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করে। তিনি বলেন, 'সতর্ক থাকুন যাতে তারা এটা করতে না পারে।’
‘তার সরকার সারা বাংলাদেশে ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং বেশ কয়েকটি হাইটেক পার্ক প্রতিষ্ঠা করছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, প্রবাসী বাংলাদেশিদের বাংলাদেশে ব্যক্তিগতভাবে অথবা বিদেশি অংশীদারদের সঙ্গে বিনিয়োগ করুন।
তিনি বলেন,‘আপনি আপনার বিনিয়োগ অংশীদারদের খুঁজে বের করে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে পারেন।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রবাসী বাংলাদেশিরা বাংলাদেশ ও জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে।
দেশের সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে তার সরকারের পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, 'আমরা তৃণমূল পর্যন্ত উন্নয়ন নিশ্চিত করেছি।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে এবং ২০২৬ সালে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হওয়ার পথে যাত্রা শুরু করবে।
আরও পড়ুন: মিউনিখে জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাতাই উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের যাত্রা মসৃণ করতে প্রবাসী বাংলাদেশিরাই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশকে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি।
১৯৭৫ সালের পর ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে সবচেয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ এবং জার্মানিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া।
আরও পড়ুন: গাজায় গণহত্যা বন্ধ করুন: বিশ্ব নেতাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় গণহত্যা বন্ধ করুন: বিশ্ব নেতাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনের গাজা শহরে গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার মিউনিখ সুরক্ষা সম্মেলন-২০২৪-এর ফাঁকে তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত আনাদোলু এজেন্সিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ আহ্বান জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ সব সময় গণহত্যার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে। আমি মনে করি গাজায় যা ঘটছে, তা গণহত্যা। সুতরাং, আমরা কখনই এটি সমর্থন করি না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ফিলিস্তিনি জনগণের বাঁচার অধিকার রয়েছে এবং তাদের নিজস্ব রাষ্ট্র রয়েছে। ‘গাজার জনগণের বাঁচার অধিকার রয়েছে। সুতরাং আমাদের উচিত তাদের সহায়তা করা এবং এই আক্রমণ ও যুদ্ধ বন্ধ করা।’
আরও পড়ুন: মিউনিখে জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
নির্যাতিত ফিলিস্তিনি শিশু, নারী ও জনগণের প্রতি সমর্থন ও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
বাংলাদেশ ইতোমধ্যে তাদের জন্য কিছু সহায়তা পাঠিয়েছে বলেও জানান তিনি।
গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফায় ইসরাইলের পরিকল্পিত অভিযানের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ কখনই এ ধরনের আক্রমণ সমর্থন করে না। তিনি বলেন, ‘ফিলিস্তিনি জনগণের নিজস্ব রাষ্ট্রে থাকার অধিকার পাওয়া উচিত, এটা পরিষ্কার।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘১৯৬৭ সালের জাতিসংঘ প্রস্তাবে দুই-রাষ্ট্র (টু-স্টেট) তত্ত্ব রয়েছে। এটা বাস্তবায়ন করতে হবে।'
আরও পড়ুন: মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে মনোযোগের প্রধান কেন্দ্রবিন্দুতে প্রধানমন্ত্রী: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মিউনিখে জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের ফাঁকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে হোটেল বায়েরিসচার হোফের সম্মেলনস্থলে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে দুই নেতা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে শনিবার একই স্থানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন জার্মান অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন বিষয়ক ফেডারেল মন্ত্রী সভেঞ্জা শুলজে।
আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য পর্যাপ্ত তহবিল যোগানের বিকল্প নেই: মিউনিখে পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন-২০২৪ এ যোগ দিতে তিন দিনের সরকারি সফরে ১৫ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় মিউনিখ পৌঁছান।
গত মাসে টানা চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণের পর এটিই তার প্রথম সরকারি বিদেশ সফর।
আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি তার ঢাকায় ফেরার কথা রয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশের অগ্রযাত্রা ব্যাহত করার ষড়যন্ত্র বানচাল করতে হবে: মিউনিখে সংবর্ধনায় প্রধানমন্ত্রী
দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারে সম্মত ঢাকা ও আমস্টারডাম
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের ফাঁকে নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুটের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে হোটেল বায়েরিসচার হোফে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সাক্ষাৎকালে উভয় নেতা দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং এটিকে উচ্চতর পর্যায়ে উন্নীত করতে সম্মত হন নেতারা।
তারা উভয়েই পারস্পরিক ও বৈশ্বিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
এর আগে শুক্রবার(১৬ ফেব্রুয়ারি) কাতার ও ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পৃথক বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আরও পড়ুন: কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে তিন দিনের সরকারি সফরে জার্মানিতে অবস্থান করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
টানা চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পর এটাই তার প্রথম বিদেশ সফর।
সোমবার প্রধানমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশের অগ্রযাত্রা ব্যাহত করার ষড়যন্ত্র বানচাল করতে হবে: মিউনিখে সংবর্ধনায় প্রধানমন্ত্রী
দেশের অগ্রযাত্রা ব্যাহত করার ষড়যন্ত্র বানচাল করতে হবে: মিউনিখে সংবর্ধনায় প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিকে আর মাথা তুলে সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রা ব্যাহত করতে দেওয়া যাবে না।
তিনি বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে হবে। কেউ যেন দেশকে পিছিয়ে ঠেলে রাজাকারদের দেশে পরিণত করতে না পারে সেজন্য সতর্ক থাকুন।’
শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) জার্মানির মিউনিখে হোটেল বার্গারহাউস গার্চিংয়ে প্রবাসী বাংলাদেশিদের দেওয়া এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বাংলাদেশের জনগণের ভাগ্য নিয়ে কেউ যাতে ষড়যন্ত্র করতে না পারে সেজন্য সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
তিনি বাংলাদেশকে একটি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন যেখানে প্রতিটি বিশ্বাসের মানুষ সমান অধিকার ভোগ করবে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িকতার চেতনায় বাংলাদেশকে একটি সমৃদ্ধ, উন্নত ও স্মার্ট সোনার বাংলাদেশে রূপান্তরে জাতির পিতার স্বপ্ন আমরা বাস্তবায়ন করব।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সুফল প্রতিটি ঘরে পৌঁছে দিতে তিনি বদ্ধপরিকর।
তিনি বলেন, ‘আমি কখনো নিজের প্রয়োজনের কথা চিন্তা করি না, বরং চিন্তা করি দেশ ও দেশের মানুষের উন্নতির জন্য আমি কী করতে পারি।’
আরও পড়ুন: জার্মানিতে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার নেতৃত্বে ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশের মানুষ মাতৃভাষা বাংলাসহ দেশের স্বাধীনতা- সবকিছু পেয়েছে, যেহেতু আওয়ামী লীগ জনবান্ধব দল।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ আমার সবচেয়ে বড় শক্তি। আমাদের দল আছে বলেই কোভিড-১৯ মহামারির মতো বিভিন্ন দুর্যোগ মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়েছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, তিনি সব সময় জনগণের জন্য কিছু করার চেষ্টা করেছেন।
জার্মানিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ এবং মিউনিখের স্থানীয় মেয়র।
আরও পড়ুন: মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে জার্মানি পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
জার্মানির মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের ফাঁকে কাতারের প্রধানমন্ত্রী আবদুর রহমান আল থানির সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শুক্রবার(১৬ ফেব্রুয়ারি) বিকালে মিউনিখের হোটেল বায়েরিসচার হফে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় ও আন্তর্জাতিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
আরও পড়ুন: মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে জার্মানি পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
১৬ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে ‘মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন-২০২৪’।
আরও পড়ুন: জার্মানিতে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
জার্মানিতে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
জার্মানির মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী শুক্রবার(১৬ ফেব্রুয়ারি) বিকালে জার্মানির মিউনিখের হোটেল বায়েরিসচার হোফের কনফারেন্স হলে তিন দিনব্যাপী সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে যোগ দেন।
সম্মেলনে বিশ্বের সবচেয়ে জরুরি নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা নীতি নিয়ে পর্যালোচনার জন্য বিশ্বের নেতৃস্থানীয় ফোরাম ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। আর ফোরামটির ৬০তম বার্ষিকী উদযাপনের সময় এবারের মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনটি হচ্ছে।
ইওয়াল্ড ভন ক্লেইস্ট কর্তৃক প্রতিষ্ঠার ছয় দশক পরে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন আবারও ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে সবচেয়ে জরুরি আন্তর্জাতিক সুরক্ষা উদ্বেগ নিয়ে আলোচনার জন্য সারা বিশ্বের শীর্ষ নীতি নির্ধারক এবং চিন্তাবিদদের একত্রিত করেছে।
আরও পড়ুন: মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে জার্মানির পথে প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী সম্মেলনে যোগ দিতে তিন দিনের সরকারি সফরে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মিউনিখ পৌঁছান, টানা চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণের পর এটি তার প্রথম বিদেশ সফর।
এমএসসির উদ্বোধনী অধিবেশনে যোগদানের আগে তিনি হোটেল বায়েরিসচার হোফে কাতারের প্রধানমন্ত্রী আব্দুল-রহমান আল-থানির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন।
এর আগে নারী রাজনৈতিক নেত্রীদের (ডব্লিউপিএল) প্রেসিডেন্ট সিলভানা কোচ-মেহরিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার সফরকালীন আবাসস্থলে সাক্ষাৎ করেন।
আরও পড়ুন: মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে জার্মানি পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে জার্মানি পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন-২০২৪ এ যোগ দিতে তিন দিনের সরকারি সফরে জার্মানি পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
জাতীয় পতাকাবাহী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট মিউনিখ সময় ১৬টা ৩৪ মিনিটে জার্মানির মুনচেন ফ্রাঞ্জ জোসেফ স্ট্রস বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
জার্মানিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে নারী জাগরণ ঘটেছে: প্রধানমন্ত্রী
গত মাসে অনুষ্ঠিত পার্লামেন্ট নির্বাচনে টানা চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনঃনির্বাচিত হওয়ার পর এটাই তার প্রথম বিদেশ সফর।
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনকে নিরাপত্তা বিষয়ক আলোচনার জন্য বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ফোরাম হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট বাংলাদেশ সময় বেলা ১১টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
১৬ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি মিউনিখে অবস্থানকালে শেখ হাসিনা নিরাপত্তা সম্মেলনের ফাঁকে জার্মান চ্যান্সেলর, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট, ডেনমার্ক ও নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন।
আরও পড়ুন: মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে জার্মানির পথে প্রধানমন্ত্রী
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে জার্মানির পথে প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে ৩ দিনের সরকারি সফরে জার্মানির উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন।
গত মাসে অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনে টানা চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনঃনির্বাচিত হওয়ার পর এটাই তার প্রথম বিদেশ সফর।
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনকে নিরাপত্তা ইস্যুতে বিতর্কের জন্য বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ফোরাম হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট সকাল ১১টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
১৬ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি মিউনিখে অবস্থানকালে শেখ হাসিনা নিরাপত্তা সম্মেলনের পাশাপাশি জার্মান চ্যান্সেলর, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট, ডেনমার্ক ও নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে নারী জাগরণ ঘটেছে: প্রধানমন্ত্রী
৬০তম মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে নারী জাগরণ ঘটেছে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সংরক্ষিত আসনের জন্য জাতীয় সংসদে প্রত্যাশী ১ হাজার ৫৫০ জনেরও বেশি নারীর প্রবেশ প্রমাণ করে বাংলাদেশে নারী জাগরণ ঘটেছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা যখন দেখি মাত্র ৪৮টি সংরক্ষিত আসনের জন্য ১ হাজার ৫৫৩ জন নারী আশাবাদী, তখন আমরা এই উপসংহারে আসতে পারি যে বাংলাদেশে নারীর জাগরণ ঘটেছে।’
বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবনে সংরক্ষিত নারী আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী নারীদের সঙ্গে এক সভায় এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, নারীরা এখন প্রতিটি সেক্টরে সফলভাবে কাজ করছে এবং তাদের যোগ্যতা প্রমাণ করছে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা চান রুগ্ণ শিল্পের মালিকরা
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা যেখানেই নারীদের পাঠাই, তারা সবাই সফলভাবে কাজ করে… আমাদের নারীরা তাদের যোগ্যতার পরিচয় দিচ্ছে।’
খেলাধুলাসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে নারীদের সাফল্যের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘নারীদের জন্য নানা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির কোনো যুক্তি নেই।’
তিনি বলেন, এটা অযৌক্তিক যে নারীরা খেলাধুলা, ব্যবসা ও চাকরিতে যোগ দিতে পারবে না। কারণ একজন নারী (খাদিজা) প্রথম ইসলাম গ্রহণ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিবি খাদিজা একজন ব্যবসায়ী ছিলেন এবং তিনি ইসলাম প্রচার ও প্রসারের জন্য হযরত মুহাম্মদকে (সা.) তার সমস্ত অর্থ ও সম্পদ দিয়ে সহায়তা করেছিলেন।
ইসলাম নারীকে এমনকি হিজড়া সম্প্রদায়কেও যথেষ্ট অধিকার দিয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘নারীদেরকে অবহেলা করার কোনো সুযোগ নেই। এ ব্যাপারে আমরা খুবই সচেতন। আজ গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত বাংলাদেশের কোনো নারীই পিছিয়ে নেই।’
প্রধানমন্ত্রী দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ভবিষ্যতে বাংলাদেশে আরও বেশি সংখ্যক নারী সরাসরি ভোটের মাধ্যমে এগিয়ে আসবে।
জাতীয় সংসদে ৩৫০টি আসন রয়েছে, যার মধ্যে ৫০টি আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ও বিমসটেক একসঙ্গে কাজ করবে: প্রধানমন্ত্রী