খাদ্য সহায়তায় প্রতি প্যাকেটে ১৫ কেজি চালের সাথে ডাল, তেল, লবণ, পেঁয়াজ, রসুন, আলু, সাবান রয়েছে। যা একটি পরিবার অন্তত ১৫ দিন চলতে পারবে।
খাদ্যসহায়তা প্রসঙ্গে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ও উক্ত কর্মকাণ্ডের প্রধান সমন্বয়কারী এ টি এম আতিকুর রহমান জানান, দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে মুশফিকুর রহিমের মানবতা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি দায়বদ্ধতা প্রশংসনীয়। মুশফিকুর রহিমের আরও উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ, সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন তিনি।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় স্বেচ্ছাসেবী টিমের যুগ্ম সমন্বয়কারী দেবব্রত পাল ও আব্দুল্লাহিল মামুন নিলয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নজির আমিন চৌধুরি জয়, নুরুল্লাহ, শান্ত, নিলয়, চৈতি, স্থির এবং তৌফিক এই কার্যক্রমে জড়িত ছিলেন।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সার্বিক নির্দেশনা ও স্বাস্থ্যবিধি মোতাবেক উক্ত খাদ্য সহায়তা কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে।