রবিবার বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে ধানমন্ডিতে অবস্থিত বাংলাদেশ মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কারপ্রাপ্ত সাবেক এই তারকা দীর্ঘদিন ধরে লিভার ক্যান্সারে ভুগছিলেন।
১৯৫৭ সালের ৪ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দাউদকান্দি উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেনবাদল রায় একসময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের ক্রীড়া সম্পাদক হিসাবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। মৃত্যুকালে স্ত্রী, এক মেয়ে, এক ছেলে ও অসংখ্য শুভাকাঙ্খী রেখে গেছেন তিনি।
এর আগে, গত ৫ নভেম্বর গুরুতর অসুস্থ হয়ে রাজধানীর আজগর আলী হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি হন বাদল রায়। পরে ১১ নভেম্বর অবস্থার অবনতি হলে তাকে স্কয়ার হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করানো হয়। পরে পরীক্ষা-নীরিক্ষা শেষে তার লিভারে ক্যান্সার ধরা পড়লে চিকিৎসকরা তাকে বাসায় রেখে চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
পরিবারের সদস্যরা তাকে স্কয়ার হাসপাতাল থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্বাবিদ্যালয়ে নিয়ে আসেন। সেখান থেকে ডায়ালাইসিস করানোর জন্য ধানমন্ডির বাংলাদেশ মেডিকেলে নেয়া হয় এবং সেখানে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
এদিকে, জাতীয় দলের সাবেক তারকা ফুটবলার ও ক্রীড়া সংগঠক বাদল রায়ের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন ও বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন।