করোনাভাইরাসের চলমান মহামারিতে দেশে এসে আটকা পড়া বাংলাদেশিদের কাতারে ফিরে গিয়ে কাজে যোগদানের বিষয়ে দেশটির পদক্ষেপ কামনা করেছে ঢাকা।
কাতারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. জসীম উদ্দিন সোমবার কাতার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে রাষ্ট্রাচার প্রধান অ্যাম্বাসেডর ইব্রাহিম ফাকরুর সাথে বৈঠক করেন।
রাষ্ট্রাচার প্রধানের সাথে রাষ্ট্রদূত এ সময় বাংলাদেশি কমিউনিটির স্বার্থ সংশ্লিষ্ট নানা বিষয় বিশেষত আটকা পড়া বাংলাদেশিদের কাতারে প্রত্যাবর্তন নিয়ে আলোচনা করেন।
রাষ্ট্রদূত জসীম উদ্দিন বিষয়টির গুরুত্ব তুলে ধরার জন্য আটকা পড়া প্রবাসীদের আর্থিক দুর্ভোগসহ নানা ধরনের সমস্যা সম্পর্কে অ্যাম্বাসেডর ইব্রাহিম ফাকরুকে বিশদভাবে অবহিত করেন।
রাষ্ট্রাচার প্রধান বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে তাৎক্ষণিকভাবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
বৈঠকে দুদেশের মধ্যে বিদ্যমান সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক জোরদার করার লক্ষ্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রাণালয় পর্যায়ে বৈঠক এবং রাজনৈতিক উচ্চ পর্যায়ে সফর বিনিময়ের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
এছাড়া, কন্স্যুলার সেবা, প্রশাসনিক বিষয়াদি এবং দূতাবাসের অবকাঠামোগত বিশেষত দূতাবাসে সেবা গ্রহণকারীদের জন্য পার্কিং সুবিধা নিয়েও আলোচনা হয়।
দূতাবাসের কাউন্সেলর (রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক) মো. মাহবুর রহমান বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
প্রবাসীদের কাজে যোগদান বিষয়ে কাতারের পদক্ষেপ চায় বাংলাদেশ
করোনাভাইরাসের চলমান মহামারিতে দেশে এসে আটকা পড়া বাংলাদেশিদের কাতারে ফিরে গিয়ে কাজে যোগদানের বিষয়ে দেশটির পদক্ষেপ কামনা করেছে ঢাকা।
কাতারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. জসীম উদ্দিন সোমবার কাতার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে রাষ্ট্রাচার প্রধান অ্যাম্বাসেডর ইব্রাহিম ফাকরুর সাথে বৈঠক করেন।
রাষ্ট্রাচার প্রধানের সাথে রাষ্ট্রদূত এ সময় বাংলাদেশি কমিউনিটির স্বার্থ সংশ্লিষ্ট নানা বিষয় বিশেষত আটকা পড়া বাংলাদেশিদের কাতারে প্রত্যাবর্তন নিয়ে আলোচনা করেন।
রাষ্ট্রদূত জসীম উদ্দিন বিষয়টির গুরুত্ব তুলে ধরার জন্য আটকা পড়া প্রবাসীদের আর্থিক দুর্ভোগসহ নানা ধরনের সমস্যা সম্পর্কে অ্যাম্বাসেডর ইব্রাহিম ফাকরুকে বিশদভাবে অবহিত করেন।
রাষ্ট্রাচার প্রধান বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে তাৎক্ষণিকভাবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
বৈঠকে দুদেশের মধ্যে বিদ্যমান সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক জোরদার করার লক্ষ্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রাণালয় পর্যায়ে বৈঠক এবং রাজনৈতিক উচ্চ পর্যায়ে সফর বিনিময়ের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
এছাড়া, কন্স্যুলার সেবা, প্রশাসনিক বিষয়াদি এবং দূতাবাসের অবকাঠামোগত বিশেষত দূতাবাসে সেবা গ্রহণকারীদের জন্য পার্কিং সুবিধা নিয়েও আলোচনা হয়।
দূতাবাসের কাউন্সেলর (রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক) মো. মাহবুর রহমান বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।