বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। অভিযোগ গঠনের সময় সাহেদ নিজেকে নির্দোষ দাবি করে ন্যায়বিচার চান।
বিচারক আগামী ১০ সেপ্টেম্বর স্বাক্ষী গ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেন।
এর আগে বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ মামলার চার্জশিট গ্রহণ করেন। একই সাথে মামলার চার্জ গঠনের জন্য ২৭ আগস্ট দিন ধার্য করেন।
১৩ আগস্ট ঢাকার চিফ মেট্টোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রট জুলফিকার হায়াত মামলার চার্জশিটে (অভিযোগপত্র) স্বাক্ষর করেন এবং পরে মামলার নথি বিচারের জন্য মহানগর দায়রা জজ আদালতে বদলি করেন।
৩০ জুলাই ঢাকা মহানগর হাকিম মোর্শেদ আল মামুন ভূঁইয়ার আদালতে আসামি সাহেদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক মো. শায়রুল।
প্রসঙ্গত, গত ১৫ জুলাই সাতক্ষীরার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে সাহেদকে গ্রেফতার করে র্যাব। পরে হেলিকপ্টারে করে তাকে ঢাকায় আনা হয়। পরদিন করোনা পরীক্ষার নামে ভুয়া রিপোর্টসহ বিভিন্ন প্রতারণার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় সাহেদের ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
এরপর তাকে নিয়ে উত্তরায় অভিযানে যায় ডিবি পুলিশ। অভিযানে গিয়ে অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলা করা হয়