বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রশংসা করেছেন বিশ্বব্যাংকের (ডব্লিউবি) বাংলাদেশ ও ভুটানের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক।
তিনি আরও বলেন, অদূর ভবিষ্যতে এলডিসিতে উন্নীতকরণে এবং অর্থনৈতিক বৈচিত্র্যকে মোকাবিলা করতে বাংলাদেশকে প্রস্তুতি নিতে হবে।
সোমবার রাজধানীর গুলশানে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি, ঢাকা (এমসিসিআই)-এর তৃতীয় ত্রৈমাসিক মধ্যাহ্নভোজে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আবদৌলায়ে এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, সর্বশেষ ভূ-রাজনৈতিক বিবেচনা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মধ্যে বার্ষিক ২০ লাখ চাকরিপ্রার্থীর জন্য অভিযোজন প্রয়োজন।
তিনি বলেন, ‘অন্যান্য প্রতিযোগী রপ্তানিকারক দেশগুলোর তুলনায় জিডিপির শতাংশ হিসেবে বাংলাদেশের রপ্তানি ছিল খুবই কম। এগুলো সমন্বয় করার জন্য বহুপক্ষীয় সংস্থাগুলোর সঙ্গে সরকারি এবং বেসরকারি খাতগুলোর মধ্যে ক্রমাগত সংলাপের প্রয়োজন হবে।’
আরও পড়ুন: এলডিসি-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাধার সম্মুখীন হতে পারে: বাণিজ্য সচিব
এমসিসিআই সভাপতি মো. সাইফুল ইসলাম বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়নে বিশ্বব্যাংকের একটি বড় অবদানের প্রশংসা করেন।
তিনি ব্যবসায়িক জলবায়ু সূচক এবং জলবায়ু পরিবর্তনের উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে সহযোগিতার সুযোগ অন্বেষণ করার আশা প্রকাশ করেন।
এমসিসিআই সভাপতি বিশ্বাস করেন, এমসিসিআই এবং বিশ্বব্যাংকের প্রচেষ্টাকে একীভূত করার মাধ্যমে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক পরিধিকে নতুন উচ্চতায় উন্নীত করার সম্ভাবনা রয়েছে।
অনুষ্ঠানে এমসিসিআই-এর সিনিয়র সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন বলে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: এলডিসি উত্তোরণে বাংলাদেশকে সহায়তায় ইইউ’র প্রতি বিজিএমইএ প্রধানের আহ্বান