তিনি বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা যেন দুর্নীতির ঊর্ধ্বে থেকে মন্ত্রণালয়কে সফল হিসেবে গড়ে তোলেন সে জন্য খাদ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পর তাদের নিয়ে শুদ্ধাচার সেমিনার করেছি। আমি মন্ত্রী হিসেবে আশা করি কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা আগের থেকে অনেক ভালো আছেন।’
শনিবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) জহির রায়হান মিলনায়তনে উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ এবং বাংলাদেশ বোটানিক্যাল সোসাইটির যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত বার্ষিক উদ্ভিদ বিজ্ঞান সম্মেলনের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
কেউ দুর্নীতি করলে ছাড় পাবে না বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
খাদ্যমন্ত্রী আরো বলেন, ‘সরকার অ্যাপের মাধ্যমে মাঠ পর্যায়ের কৃষকদের থেকে ধান সংগ্রহ শুরু করেছে। পুলিশ, সেনাবাহিনী ও বিজিবির জন্য খাদ্য মন্ত্রণালয়ে সাত থেকে আট লাখ টন খাদ্য রিজার্ভ রাখতে হয়। এ জন্য চাল কিনলে বাজারে এর একটা প্রভাব পড়ে না। তাই এবার বেশি করে ধান কেনা হয়েছে।’
সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ফারজানা ইসলামসহ প্রায় ১০০ উদ্ভিদ বিজ্ঞানী উপস্থিত ছিলেন। সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য- উদ্ভিদ বিজ্ঞানে অভিনব উদ্ভাবন এবং সাম্প্রতিক উন্নয়ন।