বুধবার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিপত্র (এপিএ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ আহবান জানান তিনি।
এসময় প্রতিমন্ত্রী ভার্চুয়াল পদ্ধতি ব্যবহার করে বন্ধু-বান্ধব এবং আত্মীয়-স্বজনদের সাথে যোগাযোগের আহবানও জানান।
খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘করোনা ও বন্যা পরিস্থিতিতেও নৌপথ নিরাপদ এবং স্বস্তিদায়ক করতে সকল প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে সদরঘাটে জীবানুনাশক টানেল স্থাপন ও যাত্রীদের তাপমাত্রা মাপার ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জন্য গর্বের বিষয় পদ্মাসেতু দৃশ্যমান। পদ্মাসেতুর নির্মাণ কাজ শেষ পর্যায়ে। সেতু কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুসরণ করে শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী রুটে ফেরি ও লঞ্চ চলাচল করতে হয়।
পদ্মাসেতু নির্মাণের বৃহত্তর স্বার্থে দক্ষিণাঞ্চলবাসীকে উক্ত পথে চলাচলের ক্ষেত্রে সাময়িক অসুবিধা সহ্য করার আহবান জানান নৌ প্রতিমন্ত্রী।
খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘কোভিড-১৯ পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটাতে না পারলে অর্থনৈতিক ধাক্কা লাগবে। এ পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটাতে জনসচেতনতা প্রয়োজন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুসরন করতে হবে।’