তিনি বলেন, ‘আমাদের সামনের চ্যালেঞ্জ আরও অনেক বড়। জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে, আবাদী জমিও কমছে জনসংখ্যার চাপে। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নতুন প্রজন্মকে এগিয়ে আসতে হবে।’
ভার্চুয়াল বিডিবিও-সমকাল বাংলাদেশ জীববিজ্ঞান উৎসব-২০২১ এ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের এসব কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: জনকূটনীতি প্রচারে গণমাধ্যমের সহযোগিতা চান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
টিকা উপহার শেখ হাসিনা-নরেন্দ্র মোদির দৃঢ় সম্পর্কের নিদর্শন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ড. মোমেন বলেন, শিক্ষার্থীদের মধ্যে কেউ কেউ উন্নত ফলনের ধানের জাত এনে দেবে যা বন্যার পরেও একইভাবে ফলন দিয়ে যাবে কিংবা দেশেই করোনার মতো নতুন সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকরি ভ্যাকসিন তৈরি করবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, একাত্তরে মহান স্বাধীনতা অর্জনের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের যে দেশ গড়ার প্রত্যয় দিয়েছেন, সেই চেতনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা এগিয়ে চলেছি।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গাদের ফেরাতে মিয়ানমার রাজি থাকলেও আন্তরিক নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভাসানচর নিয়ে নেতিবাচক প্রচারণায় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ক্ষোভ
ড. মোমেন বলেন, ‘আজ আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, মাছ উৎপাদনে বিশ্বে চতুর্থ। আমাদের জমি তেমন বাড়েনি, কিন্তু আমাদের কৃষিবিদ, জীববিজ্ঞানীরা গবেষণা করে উৎপাদন বাড়িয়েছেন, সহনশীল জাত উদ্ভাবন করেছেন।’
জগদীশ চন্দ্র বসু গোটা বিশ্বকে উদ্ভিদের প্রাণ থাকার বিষয়টি জানিয়েছিলেন। আমাদেরই বাঙালি বিজ্ঞানী গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য সেই উনিশ শতকের ৪০ এর দশকে পিপড়া, মৌমাছি, মাকড়সার ওপর গবেষণা করে বিশ্বকে এমন সব পর্যবেক্ষণ উপহার দিয়েছেন, যা দেখতে এসে বেলজিয়ামের বিজ্ঞানীও অবাক হয়ে গিয়েছিলেন, উল্লেখ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।