ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন এবং সাক্ষ্যগ্রহণের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক বিচার শুরুর জন্য ২৩ মার্চ দিন রাখেন।
গত বছরের ১৬ জুলাই ঘুষ কেলেঙ্কারির ঘটনায় মিজান ও বাছিরের বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদক পরিচালক শেখ মোহাম্মদ ফানাফিল্লাহ।
একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেল তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছিল যে মিজান দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেতে বাছিরকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ দিয়েছিলেন।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার ছিলেন ডিআইজি মিজান। একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের নারী সংবাদ উপস্থাপককে হুমকি দেয়ার অভিযোগে গত বছরের ৯ জানুয়ারি তাকে প্রত্যাহার করা হয়।
এছাড়া, ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে জোর করে এক নারীকে বিয়ে করার অভিযোগ রয়েছে। ২০১৭ সালে জুলাই মাসে ২৫ বছর বয়সী ওই নারীকে জোর করে তুলে নিয়ে গিয়ে বিয়ে করেন মিজান। পরে, তিনি ওই নারীকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে গ্রেপ্তার করিয়েছিলেন এবং তিন সপ্তাহ পর্যন্ত জেলে রেখেছিলেন।