তিনি বলেন, দুই দেশের মধ্যকার ১৯৬৫ সালের আগের ছয়টি রেল সংযোগের মধ্যে চারটিকে আবার চালু করা হয়েছে এবং বাকি দুটি চালুর কাজ চলছে।
শ্রিংলা জানান, পশ্চিমবঙ্গের হলদিবাড়ি ও বাংলাদেশের চিলহাটির মধ্যে নির্মাণাধীন রেল সংযোগ বাংলাদেশ হয়ে দার্জিলিং মেইলের পুরোনো শিলিগুড়ি-শিয়ালদহ পথকে জাগিয়ে তুলবে।
তিনি আরও জানান, বাংলাদেশের আখাউড়া এবং ত্রিপুরার আগরতলার মাঝে নতুন একটি রেলপথের নির্মাণ কাজ চলছে।
‘পণ্য ও মানুষের আন্ত-সীমান্ত যাতায়াত নির্বিঘ্ন করতে আমরা ল্যান্ড কাস্টমস স্টেশনগুলোর অবকাঠামো উন্নয়ন করছি,’ বলেন ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিব।
সম্প্রতি উত্তর-পূর্ব ভারতের কর্মসংস্থান ও দক্ষতা নিয়ে এক ওয়েবিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে শ্রিংলা এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ বর্তমানে সীমান্তবর্তী ভারতীয় রাজ্যগুলো থেকে ১১৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করছে।
ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী পাইপলাইনের মাধ্যমে হাইড্রোকার্বন পরিবহন করা হবে বলেও জানান তিনি।