ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সঙ্গে যৌথভাবে অগণিত শিক্ষার্থীকে ক্ষমতায়নের মাধ্যমে সম্প্রদায়ের বিস্তৃতিকে ত্বরান্বিত করেছে বলে জানিয়েছে ঢাকায় অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস।
ঢাবির ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এক ফেসবুক বার্তায় দূতাবাসের পক্ষ থেকে এ মন্তব্য করা হয়।
দূতাবাসের ভ্যারিফাইড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে প্রকাশিত ওই বার্তায় বলা হয়, ‘১০৪তম জন্মদিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে শুভেচ্ছা। উদ্ভাবন, শিক্ষা ও সাফল্য অর্জনে অনেক বছরের জন্য ঢাবির সঙ্গে রয়েছি।’
ঢাবির অসাধারণ এই মাইলফলক উদযাপন করতে পেরে ‘রোমাঞ্চিত’ জানিয়ে দূতাবাসের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে আমাদের ঘনিষ্ঠ অংশীদারত্বকে আমরা সম্মান করি। এটি একটি অসামান্য প্রতিষ্ঠান, যা অ্যাকাডেমিক শ্রেষ্ঠত্বের আলোকবর্তিকা এবং এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে অগ্রগতির স্তম্ভ হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
আরও পড়ুন: তরুণ সাংবাদিকদের সেরা চার প্রকল্পকে ১৮,০০০ ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস
পাশাপাশি তারা জানিয়েছে, বাংলাদেশের ২৫ ফুলব্রাইটার্সকে তারা স্বাগত জানিয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের শতাধিক এক্সচেঞ্জ অ্যালামনাই রয়েছে।
দূতাবাসের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে, ‘আমরা একটি ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ রাইটিং সেন্টার তৈরি করতে কাজ করেছি এবং বক্তা ও পারফর্মারদের ক্যাম্পাসে নিয়ে এসেছি। এর মধ্যে প্রখ্যাত বাংলাদেশি আমেরিকান শিল্পী থেকে শুরু করে মার্কিন বিমান বাহিনীর মিউজিশিয়ানরাও রয়েছেন।’
আরও পড়ুন: ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীদের জন্য ঢাবিতে নিয়মিত ২০ আসন বরাদ্দ