পুলিশের বরাত দিয়ে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ডেইলি নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার শহরের ম্যানহাটন এলাকার নিজ অ্যাপার্টমেন্ট থেকে ফাহিমের খণ্ডবিখণ্ড লাশ উদ্ধার করা হয়।
ঘটনাস্থলে ফাহিমের দেহ, মাথা ও হাত-পা খণ্ড খণ্ড অবস্থায় পাওয়া যাওয়ার কথাও জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমটি।
জানা যায়, ওই ফ্ল্যাটে ফাহিম একাই থাকতেন। দীর্ঘ সময় খোঁজ না পেয়ে মঙ্গলবার জরুরি ৯১১ নম্বরে ফোন করেন তার বোন। এরপর পুলিশ এসে অ্যাপার্টমেন্টের ৭ম তলা থেকে ফাহিমের মরদেহ উদ্ধার করে।
ডেইলি নিউজের প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, সোমবার ফাহিম যখন লিফটে উঠছিলেন তখন দ্বিতীয় এক ব্যক্তি তাকে অনুসরণ করছিলেন বলে গোপন একটি ক্যামেরায় ধরা পড়েছে। ওই ব্যক্তিকেই সম্ভাব্য খুনি হিসেবে ধারণা করছে পুলিশ।
এখনও হত্যার রহস্য জানা যায়নি, তবে সিসিটিভি ফুটেজ দেখে অপরাধী শনাক্তের চেষ্টা করছে দেশটির আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
প্রসঙ্গত, ফাহিম সালেহ যুক্তরাষ্ট্রের বেন্টলি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনফরমেশন সিস্টেমে অধ্যায়নরত ছিলেন। নাইজেরিয়া এবং কলম্বিয়াতেও তার দুটি অ্যাপভিত্তিক রাইড শেয়ারিং প্রতিষ্ঠান রয়েছে।