ঢাকার মহানগর হাকিম মোহাম্মদ জসিম অর্থপাচার মামলায় পাঁচ দিন এবং অস্ত্র মামলায় শামীমের চার দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।
মাদক আইন এবং অস্ত্র আইনের দুই মামলায় ১০ দিনের রিমান্ডের মেয়াদ শেষ হলে শামীমকে আদালতে হাজির করা হয়।
গত ২০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর নিকেতনে শামীমের অফিসে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। পরে র্যাব গুলশান থানায় তার বিরুদ্ধে তিনটি মামলা দায়ের করে।
নিজেকে যুবলীগ নেতা পরিচয় দেয়া শামীমের বাসা এবং অফিসে অভিযান চালিয়ে র্যাব বিপুল পরিমাণ টাকা এবং অবৈধ অস্ত্রসহ তাকে গ্রেপ্তার করে।
তারা ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআরের নথি এবং ১.৮ কোটি টাকার দেশি ও বিদেশি মুদ্রা জব্দ করেন।
শামীমের মালিকানাধীন জিকেবি অ্যান্ড কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেড থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, সাতটি শটগান এবং গুলির একটি বাকস জব্দ করা হয়। রাজধানীর সবুজবাগ, বাসাবো এবং মতিঝিল এলাকার প্রভাবশালী ঠিকাদার হিসেবে পরিচিত শামীম।