প্রায় ৪৫ লাখ পরিবারের জন্য বাংলাদেশের জাতীয় কৌশলগত শস্য মজুতের সংরক্ষণ সক্ষমতা ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৫০০ টনে উন্নীত করতে এ অর্থ বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্ব ব্যাংক জানায়, প্রকল্পটি বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জপূর্ণ সময়ে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, যেমন- ঘন ঘন জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় বা বর্তমান কোভিড-১৯ মহামারির মতো সংকটময় পরিস্থিতি মোকাবিলায় সহায়তা করছে।
এটি আটটি ভিন্ন ভিন্ন জেলায় চাল ও গমের জন্য আটটি সরকারি আধুনিক খাদ্য গুদাম নির্মাণে সহায়তা করছে।
আশুগঞ্জ, মধুপুর ও ময়মনসিংহে চলমান বর্তমান নির্মাণ কাজের পাশাপাশি অতিরিক্ত অর্থায়নে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও বরিশালে ধানের গুদাম এবং চট্টগ্রাম ও মহেশ্বরপাশায় গমের গুদাম নির্মিত হবে।
এ প্রকল্পটি শস্য সংরক্ষণ সুবিধায় লোকসান হ্রাস করবে কমপক্ষে ৫০ শতাংশ এবং শস্যের পুষ্টি মান বর্তমান ছয় মাসের পরিবর্তে দুই বছরের জন্য বাড়িয়ে দেবে।