রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এক সংবাদ সম্মেলনে ক্যাবের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি অভিযোগ অনুসন্ধান ও গবেষণা কমিশনের ফলাফল তুলে ধরে এ তথ্য জানানো হয়।
কমিশনের প্রধান সৈয়দ আবুল মকসুদ তাদের প্রতিবেদন পড়ে শোনান। অন্যদিকে, ক্যাব উপদেষ্টা অধ্যাপক এম. শামসুল আলম, কমিশনের সদস্য অধ্যাপক বদরুল ইমাম, অধ্যাপক এমএম আকাশ, অধ্যাপক সুশান্ত কুমার দাস ও সদস্য সচিব স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
তারা জানান, ২০০৫ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে কয়লা উত্তোলন ও সরবরাহের সব দিক তারা খতিয়ে দেখেছেন।
তারা বলেন, সব নথি পরীক্ষা করে তারা দেখেছেন যে আগে চিহ্নিত হওয়া বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি কোম্পানির মাত্র ২৩ কর্মকর্তাই নয়, সেই সাথে পেট্রোবাংলা, জ্বালানি বিভাগ ও রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের অনেক কর্মকর্তা চুরির সাথে জড়িত ছিলেন।
উল্লেখ, জ্বালানি বিভাগ স্বীকার করেছিল যে তাদের মজুদ থেকে ১ লাখ ৪৪ হাজার টন কয়লা নাই হয়ে গেছে। এ ঘটনায় দুর্নীতি দমন কমিশন কয়লা খনি কোম্পানি ও পেট্রোবাংলার ১৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করে। মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন রয়েছে।