ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে শুক্রবার থেকে এই সতর্কতা জারি করে পুলিশ ও বিজিবি।
হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফিরোজ কবীর বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা পেয়ে আমরা চেকপোস্ট এলাকায় সতর্কতার সাথে দায়িত্ব পালন করছি। এর ফলে রিফাত হত্যার আসামিদের হিলি চেকপোস্ট ব্যবহার করে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। পাসপোর্টধারী যাত্রীদের ছবি, নাম-ঠিকানা তথ্য-প্রযুক্তির মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে বাংলাদেশ-ভারতে আসা-যাওয়ার ক্লিয়ারেন্স দেয়া হচ্ছে।
বিজিবির হিলি সিপি ক্যাম্পের সুবেদার চাঁন মিয়া জানান, সিসি ক্যামেরার মাধ্যমেও সীমান্তে চলাচলকারী লোকজনের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, শুক্রবার সকালে পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া) সোহেল রানা গণমাধ্যমে এমন নির্দেশনার কথা বলার পর থেকেই পুলিশ হিলি সীমান্তে তৎপরতা শুরু করেছে। এমনকি রিফাত শরীফ হত্যার আসামিদের বিষয়ে অনুসন্ধানও শুরু করেছে।