কর্মকর্তারা জানান, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ইউএনএইচসিআর পরিচালিত বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শনের পাশাপাশি জোলি সোমবার ও মঙ্গলবার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠক ও রোহিঙ্গাদের সাথে কথা বলবেন।
কক্সবাজার থেকে ফেরার পর ঢাকা ত্যাগ করার আগে বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেনের সাথে সাক্ষাৎ করতে পারেন এই বিশেষ দূত।
জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর-এর সাথে কাজ করা জোলি সংস্থাটিতে ২০১২ সালের এপ্রিলে বিশেষ দূত হিসেবে যোগ দেন।
নিজের ভূমিকার মাধ্যমে জোলি বিশ্বের বিভিন্ন সংকট-ব্যাপক মানুষের স্থানচ্যুত বা বাস্তুচ্যুত হওয়ার ব্যাপারে ইউএনএইচসিআর-এর প্রতিনিধিত্ব করেন।
এছাড়াও এই হলিউড অভিনেত্রী বৈশ্বিক শরণার্থী বিষয়ক বিভিন্ন আলোচনায় নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে থাকেন।
২০১২ সালের এপ্রিলে ইউএনএইচসিআর-এর বিশেষ দূত হওয়ার আগে সংস্থাটিতে ২০০১ সাল থেকে শুভেচ্ছা দূত হিসেবে ছিলেন।
বিরামহীনভাবে কাজ করে যাওয়া অ্যাঞ্জেলিনা জোলি এর আগে প্রায় ৬০টির মতো মাঠ পর্যায়ের মিশন পরিদর্শন করেছেন এবং নিজেকে বস্তুচ্যুত বা শরণার্থীদের জন্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রভাবকের পর্যায়ে নিতে সক্ষম হয়েছেন।