রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘চীন, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে তিন দফা অনানুষ্ঠানিক মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক এবং সংশ্লিষ্ট দুদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে সংলাপ ও দ্বিপক্ষীয় বোঝাপড়ায় চীনের প্রতিশ্রুতির প্রচেষ্টা প্রমাণিত হয়েছে।’
রবিবার ঢাকার চীনা দূতাবাসে কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলোতে রোহিঙ্গা ও স্থানীয়দের সহযোগিতায় মেডিকেল টিম গঠনকালে রাষ্ট্রদূত এসব কথা বলেন।
রাষ্ট্রদূত জিমিং জানান, অতি সম্প্রতি চীনের স্টেট কাউন্সিলর ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইয়ি নিউইয়র্কে ঘোষণা দেন যে চীন বাংলাদেশের সরকার ও জনগণের বোঝা নিরসনে কক্সবাজারে একটি মেডিকেল টিম এবং দাতব্য সংস্থা স্থাপন করবে।
তিনি বলেন, ‘দলের (মেডিকেল টিম) সদস্যরা মাঠে নামার জন্য প্রস্তুত এবং যেসব লোকের সহায়তা প্রয়োজন, তাদের সহায়তায় যথাসাধ্য চেষ্টা করবে।’
চীনের ইউনান প্রদেশের পার্টির সেক্রেটারি চেন হাও মেডিকেল টিমকে পতাকা উপহার দিয়ে টিমের ঘোষণা দেন।
এটি প্রথম দল যারা কক্সবাজারে এক মাস থাকবে এবং দ্বিতীয় দলটি বর্তমান দলটিকে প্রতিস্থাপন করবে।
রাষ্ট্রদূত জিমিং বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি চীনের ইউনান প্রদেশের সহায়তায় দলটি (মেডিকেল টিম) সর্বোচ্চ সম্ভাব্য মান বজায় রেখে কাজ করবে।’