ত্রিপোলির দক্ষিণ-পশ্চিমের শহর মিজদাহে অভিবাসীদের বন্দী রাখার এক জায়গায় এ ঘটনা ঘটে।
এতে গুরুতর আহত ১১ অভিবাসীকে স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
আইওএম লিবিয়ার মিশন প্রধান ফেডেরিকো সোডা বলেন, ‘এ অবিবেচক হত্যাকাণ্ড লিবিয়ায় মানবপাচারকারীদের হাতে অভিবাসীদের কী ভয়াবহ পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে তা তুলে ধরেছে।’
তিনি বলেন, ‘এ অপরাধী গোষ্ঠীগুলো সেখানে বিরাজমান অস্থিরতা এবং নিরাপত্তাহীনতায় মানুষদের দুর্বলতা কাজে লাগানোর সুযোগ নিয়েছে।’
জেনেভা থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আইওএমের চিকিৎসা দল গুরুতর আহত কয়েকজনকে দেশটির রাজধানীর ক্লিনিকগুলোতে ভর্তি করিয়েছে এবং সহায়তা প্রদান করছেন। সংস্থাটি জানিয়েছে, কিছু অভিবাসীর শরীরে মারধর ও শারীরিক নির্যাতনের পুরানো ক্ষত রয়েছে।
এতে বলা হয়, রাজধানী ও আশপাশের অঞ্চলে চলমান সংঘাতের কারণে বেসামরিক নাগরিকদের বিশেষত অভিবাসী ও বাস্তুচ্যুত ব্যক্তিদের জীবনযাপনের মানের দ্রুত অবনতি ঘটছে।
আইওএম জানিয়েছে, ২০২০ সালে এখন পর্যন্ত ৪,০০০ মানুষকে সমুদ্রে থেকে উদ্ধার করা হয়েছে বা লিবিয়ায় ঢুকতে বাধা দেয়া হয়েছে।