কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকালে হাইকমিশনার মো. মোস্তাফিজুর রহমান সিঙ্গাপুরস্থ বাংলাদেশে কমিউনিটি ও বিভিন্ন বাংলাদেশি সংঠনের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করেন।
এরপর হাইকমিশন প্রাঙ্গণে স্থাপিত অস্থায়ী শহীদ মিনারে হাইকমিশনার, দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং বিভিন্ন শ্রেণী ও পেশার প্রবাসী বাংলাদেশি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করেন ।
কর্মসূচির পরবর্তী অংশে দিবসটি উপলক্ষে প্রেরিত রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়।
শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন এবং ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনা ও দেশের অব্যাহত শান্তি, সমৃদ্ধি কামনা করে মোনাজাত করা হয়। অনুষ্ঠানমালার পরবর্তী পর্বে হাইকমিশন মিলনায়তনে দিবসটির গুরত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় হাইকমিশনার মো. মোস্তাফিজুর রহমান তার বক্তব্যে বলেন, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস সারা বিশ্বে ভাষা বৈচিত্র্য ও নৃতাত্ত্বিক পরিচিতি তুলে ধরার একটি উপলক্ষে পরিণত হয়েছে। ভাষা আন্দোলনের ঐতিহাসিক গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, ১৯৫২ ভাষা আন্দোলন ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রথম সোপান।
সিঙ্গাপুরস্থ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধি এবং বাংলাদেশ কমিউনিটির নেতারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।