‘করোনাযোদ্ধা’ হিসেবে প্রশংসা করেছেন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা। স্বীকৃতি দিয়ে ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীকে একটি সনদও দিয়েছেন মানবাধিকার নিয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাজ করা এ সংগঠনটি।
শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আমেরিকার জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি অব পিস কর্তৃক শান্তি প্রতিষ্ঠায় ২০২০-২১ এর জন্য ফেলো মনোনীত হয়েছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী।
করোনাভাইরাসে সবকিছু থেমে গেলেও থামেননি যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল। কর্মহীন হয়ে পড়া গরীব ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে দিনরাত ছোটাছুটি তার-কখনো সরকারি ত্রাণ, কখনো ব্যক্তিগত সাহায্য দিতে। এমন কি মানুষের ঘরেঘরে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছেন সরকারের এ মন্ত্রী।
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর সাহায্য থেকে বঞ্চিত হননি তৃতীয় লিঙ্গ আর শারীরিক প্রতিবন্ধীরাও। হিজড়া, সেলুনের কর্মচারী, ফুটপাতে রাত কাটানো মানুষ, রেলওয়ে স্টেশনের ছিন্নমূল মানুষ এবং মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিনের পাশেও দাঁড়িয়েছেন তিনি।
আত্মসম্মানের ভয়ে যারা হাত পাততে পারেন না এমন মধ্যবিত্ত মানুষের ঘরে রাতের আঁধারে খাদ্য পৌছে দিয়েছেন মো. জাহিদ আহসান রাসেল।