ব্রেক্সিটে ফিরে যাওয়া সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়ে পার্লামেন্ট ভোটে হেরে গিয়ে জনসন ব্রেক্সিট কার্যকরের জন্য ইইউর কাছে বাড়তি সময় চাইতে বাধ্য হয়েছেন। শনিবারের মধ্যেই যদি কোনো চুক্তি না হয় তবে ব্রিটেনের চলে যাওয়া স্থগিত করবে সরকার। এ নিয়ে গত মাসেই সরকার একটি আইন পাশ করেছে।
বিট্রিশ গণমাধ্যম জানিয়েছে, জনসন ব্যক্তিগতভাবে বিলম্বিত করার বিরোধিতা করেছেন।
ইইউ কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড টাস্ক শনিবার এক টুইট বার্তায় বলেছেন, ‘বিলম্বিত করার একটি চিঠি এসেছে। আমি এখন ইইউ নেতাদের এ বিষয়ে কি পদক্ষেপ নেয়া যা তা নিয়ে আলোচনা করবো।’
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্সিয়াল এলসি প্যালেসি বলেন, ব্রেক্সিট ঐক্যমতের জন্য সিদ্ধান্ত পেছানোর মাধ্যমে কোনো সুফল আসবে না। এ ধরনের অতিরিক্ত বিলম্বে কারোরই আগ্রহ নেই।
ইইউ থেকে যুক্তরাজ্যের বেড়িয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়ার সময় পিছিয়ে দেয়ার জন্য আইনপ্রনেতাদের দেওয়া ভোটের পর এ বক্তব্য দেন। এ সিদ্ধার নেয়ার শেষ সময় হলো চলতি মাসের ৩১ তারিখে। এর ফলে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের পক্ষে ইইউ থেকে যুক্তরাজ্যের বেড়িয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত জানানোর সময় পেছানোর অনুরোধ করতে হবে।