রাফাহ ক্রসিংয়ে ফিলিস্তিনের বহির্গমন হলটি জ্বালিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে। ফিলিস্তিনের নিরাপত্তা সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফিলিস্তিনি অধিকারকর্মীদের প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা গেছে, ক্রসিংয়ের বহির্গমন লাউঞ্জ ও অন্যান্য পরিষেবাগুলো সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে।
বিস্তারিত না জানিয়ে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী সিনহুয়াকে বলেছে, তারা বিষয়টি পর্যালোচনা করছে।
গাজা ও মিসরের মধ্যবর্তী এই ক্রসিংয়ের ফিলিস্তিনের অংশটি গত ৭ মে থেকে ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
এক বিবৃতিতে এ ঘটনাটিকে ‘গাজায় ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে অব্যাহত গণহত্যার মধ্যেই একটি অপরাধমূলক কাজ এবং বর্বর আচরণ’ বলে বর্ণনা করেছে হামাস।
‘স্পষ্ট যুদ্ধাপরাধ’ জানিয়ে ঘটনাটি ইসরায়েলকে ব্যাপকভাবে আন্তর্জাতিক নিন্দার সম্মুখীন করবে বলে বিবৃতিতে বলা হয়েছে।
ফাতাহ কর্মকর্তা মুনথার আল-হায়েক এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর এই পদক্ষেপের নিন্দা করে বলেছেন, ‘রাফাহ ক্রসিংয়ে অভ্যর্থনা ও বহির্গমন ভবনে আগুন দেওয়ার ঘটনা এটাই প্রমাণ করে যে, তারা এই অঞ্চলটিকে বহির্বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন করে দখলদারত্বের অভিপ্রায়ে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে চায়।’