পুরস্কার প্রদানকারী কর্তৃপক্ষ জানায়, জলবায়ুর প্রভাব মোকাবিলায় জরুরি ভিত্তিতে বৈজ্ঞানিক তত্ত্বের প্রতিফলনে উৎসাহ ও বিস্তারের দাবি জানানোর স্বীকৃতিস্বরূপ থানবার্গকে এ স্বীকৃতি দেয়া হয়।
প্রসঙ্গত, গত সোমবার নিউইয়র্কে দিনব্যাপী জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলনে প্রায় ৬০ জন বিশ্ব নেতার উপস্থিতিতে আবেগঘন ও উত্তেজিত কণ্ঠে বক্তব্য রাখেন ১৬ বছর বয়সী এ কিশোরী। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ব্যর্থতার জন্য বিশ্ব নেতাদের তীব্র ভাষায় নিন্দা করেন তিনি।
বিশ্বজুড়ে সাড়া ফেলা এ কিশোরী পরিবেশবাদীর ডাকে বিভিন্ন দেশের নানা বয়স ও শ্রেণি-পেশার প্রায় অর্ধকোটি মানুষ পরিবেশ রক্ষার আন্দোলনে জড়ো হয়েছেন। খুব কম মানুষই এখন পাওয়া যাবে যে ছোট্ট থানবার্গের নাম শোনেনি।
নোবেল পুরস্কার থেকে নিজেকে বঞ্চিত মনে করা সুইডিস-জার্মান জনদরদী জ্যাকব ভন এক্সকাল ১৯৮০ সালে রাইট লাইভলিহুড অ্যাওয়ার্ড চালু করেন। থানবার্গসহ পুরস্কারপ্রাপ্ত চারজনই ১ মিলিয়ন ক্রোনার করে পাবেন।
২০১৯ সালে থানবার্গের সাথে পুরস্কারপ্রাপ্ত অন্য তিনজন হলেন- অ্যামাজন বন ও তার জনগণকে সুরক্ষার জন্য ব্রাজিলের আদিবাসী সংগঠন দভি কোপেনাওয়া ও হুতুকারা অ্যাসোসিয়েশন, পঞ্চিম সাহারা অঞ্চলে অবিচল অহিংস কর্মকাণ্ডের জন্য মরক্কোর আমিনাতোউ এবং চীনে নারী অধিকার রক্ষায় কাজ করা চীনা আইনজীবী জুও জিয়ানমেই।